𝒯𝒽𝑒 𝐻𝒾𝓃𝒹𝓊𝓉𝓋𝒶

 বৃষ্টি পরে টাপুর টুপুর - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দিনের আলো নিবে এল সুয্যি ডোবে ডোবে । আকাশ ঘিরে মেঘ জুটেছে চাঁদের লোভে লোভে । মেঘের উপর মেঘ করেছে, রঙের উপর রঙ । মন্দিরেতে কাঁসর ঘন্টা বাজল ঠং ঠং । ও পারেতে বৃষ্টি এল, ঝাপসা গাছপালা । এ পারেতে মেঘের মাথায় একশো মানিক জ্বালা । বাদলা হাওয়ায় মনে পরে ছেলেবেলার গান— বৃষ্টি পরে টাপুর টুপুর, নদে এল বান ।। আকাশ জুড়ে মেঘের খেলা, কোথায় বা সীমানা— দেশে দেশে খেলে বেড়ায়, কেউ করে না মানা । কত  নতুন ফুলের বনে বৃষ্টি দিয়ে যায়, পলে পলে নতুন কেহ্লা কোথায় ভেবে পায়! মেঘের খেলা দেখে কত খেলা পড়ে মনে, কত দিনের লুকোচুরি কত ঘরের কোণে! তারি সঙ্গে মনে পরে ছেলেবেলার গান— বিষ্টি পরে টাপুর টুপুর, নদে এল বান ।। মনে পরে ঘরটি আলো, মায়ের হাসিমুখ-- মনে পরে মেঘের ডাকে গুরুগুরু বুক । বিছানাটির একটি পাশে ঘুমিয়ে আছে খোকা, মায়ের 'পরে দৌরাত্মি সে না যায় লেখাজোকা । ঘরেতে দুরন্ত ছেলে করে দাপাদাপি-- বাইরেতে মেঘ ডেকে উঠে, সৃষ্টি উঠে কাঁপি । মনে পরে মায়ের মুখে শুনেছিলেম গান— বৃষ্টি পরে টাপুর টুপুর, নদে এল বান । মনে পরে সুয়োরাণী দুয়োরাণীর কথা, মনে পরে অভিমানী কঙ্...

একসময় পান সুপারি দিয়ে নেমন্তন্ন করার প্রথা ছিল গ্রাম বাংলায়। তারপর ভোজের শেষে মুখুশুদ্ধি হিসেবেও পানের ব্যবহার ছিল তখন ।পান রাঙ্গা ঠোঁট ছিল আজকের সুন্দরীদের লিপস্টিক এর বিকল্প। আর এই পানের চাষ ও বিক্রির সঙ্গে যারা যুক্ত ছিলেন তাদের বলা হতো বারুজীবি বা বারুই। পশ্চিমবঙ্গে হাওড়া ,হুগলি ও বীরভূম জেলার সদর শহর সিউড়িতে রয়েছে বারুইপাড়া ।এছাড়া দুই মেদনীপুর সহ অন্যান্য জেলাতেও কমবেশি এই সম্প্রদায়ের লোক বাস করে। একেবারে নিরীহ শান্ত সৌম্য ভীতু প্রকৃতির সম্প্রদায় ।তবে শৈল্পিক চিন্তাধারা বিশেষভাবে ফুটে ওঠে এই সম্প্রদায়ের। উৎপত্তি - বারুজিবী জাতির উৎপত্তি সম্পর্কে একটি প্রচলিত লোককথা রয়েছে ।সেখানে বলা হয়েছে এক শিব ভক্ত ব্রাহ্মণ ছিলেন ।তিনি প্রতিদিন শিব পূজা করতেন। কিন্তু, তার আরো অনেক কাজ ছিল ।যেমন যেমন পান চাষ, কাপড়বোনা প্রভৃতি।ব্রাহ্মণের বেশিরভাগ সময় চলে যেত ওই কাজে।তারপর কোন এক সময় পেলে শিবের মাথায় দুই একটি ফুল ছুঁড়ে কর্তব্য সারতেন। এসব দেখে শিব ঠাকুর তাকে আন্তরিকভাবে শুধুমাত্র তার পূজা করতে বললেন। এবং আরো জানিয়ে দিলেন তা করলে তার কোন অভাব থাকবে না। কিন্তু, ব্রাহ্মণ সে ...

আপনার এক সন্তান হলে তার খেসারত আপনার সন্তানকেই ভোগ করতে হবে। বিশ্বাস হচ্ছে না.... দেখতে থাকুন।  1. বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের উপর অনেকটা ভালো প্রভাব ফেলে যদি দুই বা দুইয়ের অধিক শিশু থাকলে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যাতিক্রমও আছে... ‌! সাধারণত দুই বা দুইয়ের অধিক সন্তান একে অপরের সাথে খায়, খেলতে থাকে, পড়তে থাকে, এবং নতুন কিছু শিখতে থাকে এবং কখন যে,বড় হবে তা আমরা বুঝতে পারি না। কিন্তু একটি শিশু চুপচাপ এক কোণে বসে খাবার খায় এবং সে মোবাইল ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকে বা খাওয়ার প্রতিযোগিতা থাকে না, যা তার স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।  2. এক সন্তানের পিতামাতার মৃত্যুর পরে, যখন কোন বিপর্যয় ঘটে বা কোন বিপদ ঘটে তখন ঐ সন্তানের কোন ভাই বা বোন না থাকার কারণে কারোর কাছে সে যেতে পারে না তার মনের কথা প্রকাশ করার জন্য।  3. যদি দুই বা দুইয়ের অধিক সন্তান থাকে তবে একটি শিশুর সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।   4. যদি একটি মাত্র সন্তান থাকে এবং সে জীবন যুদ্ধে কোন কারনে হেরে যায় তখন তাকে কেউ সফল করতে পারে না কিন্তু যদি দুই বা দুইয়ের অধিক সন্তান থাকে তবে একটি সন্তান অব...

আমি কিছু ছোট ছোট old age home এবং orphan home এ গেছি এবং সেখানে গিয়ে মনে হয়েছে বৃদ্ধ মানুষগুলো তাঁদের পরিবারের ছোটো-ছোটো নাতি-নাতনীদের মিস করেন। আবার অনাথালয়ের orphan দের কাছে গিয়ে মনে হয়েছে তারা যদি দাদু ঠাকুমাদের মত কাওকে পেত, যারা তাদের একটু গল্প বলবে, মাথায় হাত বুলিয়ে তাদের আদর করবে তাহলে তারাও হয়ত অনেকটা ভালো থাকত। তাই আমার মনে হয়েছে বৃদ্ধাশ্রম ও orphan home যদি একই ছাদের নীচে করা সম্ভব হয় তাহলে ওইসব বৃদ্ধ-বৃদ্ধা এবং বাচ্চা ছেলেমেয়েগুলোর পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার যে কষ্ট, সেটা সামান্য হলেও লাঘব হবে। এবার আমি এটা নিয়ে কতটা ঠিক ভেবেছি বা এটা ইমপ্লিমেন্ট করা কতটা সম্ভব বা তার প্রতিবন্ধকতার জায়গা গুলো আমি সম্পুর্ন ওয়াকিবহল নই। সম্পূর্ণ একটা ইমোশনাল ভাবনা থেকে এটা আমি ম্যাডামকে জানিয়েছি। ম্যাডাম বা ডিপার্টমেন্ট এ যারা দীর্ঘদিন ধরে অনেক গুরুদায়িত্ব সামলেছেন তাঁদের সবার পর্বত সমান অভিজ্ঞতা। যদি তাঁরা এই ভাবনার মধ্যে কোনো পজিটিভ দিক আছে বলে মনে করেন এবং প্রাকটিক্যাল গ্রাউন্ডে এটা ইমপ্লিমেন্ট করা সম্ভব মনে করেন এবং এক ছাদের তলায় old age home এবং orphan home তৈরী করা...

 বর্তমানে রাত্রীকালীন বিবাহের প্রাসঙ্গিকতা :- ____________________________________ মুসলমান অত্যাচারের কারণে 'রাত্রি কালীন গোপন বিবাহ' রীতির প্রচলন। এসব সত্য জানার সত্ত্বেও এখনও এই রীতি বয়ে নিয়ে হচ্ছে। তার সম্ভাব্য কারণ কি কি হতে পারে? ১| দিনের বেলা সকলে ব্যস্ত থাকে নানা কাজে। কেও স্কুলে, কেও অফিসে কেও বা অন্য কোনো কাজে লিপ্ত থাকেন। তাই সেই কাজের মাঝে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হয় না। তাই সন্ধ্যার লগ্নে বিয়ে হলে মানুষ দুপুরে কাজের শেষে বিশ্রাম নিয়ে সন্ধ্যেয় সেজেগুজে এসে বিয়ে দেখতে পারে। রাত্রে প্রায় সকলেই বাড়িতে থাকেন। তাই কোথাও নিমন্ত্রণ রক্ষা করা বিষয়টা অনেকটাই নির্ঝঞ্ঝাট মনে হয়। ২| এখন বিবাহ একটি পারিবারিক উৎসব নয়। বরং বিবাহ আত্ম অহংকার, ক্ষমতার প্রদর্শনীতে পরিণত হয়েছে। রাতে জমকালো Light Show দেখানো যায়। বাজীর প্রদর্শনী করা যায়। এর সাথে আরও যত রকমভাবে নিজের ক্ষমতার প্রদর্শন করা সম্ভব সবরকম চেষ্টাই করা হয়। কিন্ত দিনে এই সমস্ত ঘটনার Prime Focus একজনের উপর পড়া সম্ভব নয়, তাই রাত্রে। ৩| সামাজিক দৃষ্টিকোণ: বর্তমানে দিনে বিবাহ দেওয়াকে দারিদ্রতার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা ...

 গৌরীদান ও হিন্দু বিবাহ কেন রাত্রে হয়? ************************************** আমরা সবাই জানি বা শুনেছি যে, হিন্দু রাজারা, মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার জন্য স্বয়ংবর সভার আয়োজন করতেন। সেখানে প্রাপ্ত বয়স্ক সাবালিকা মেয়েরা নিজেদের পছন্দ মতো বর পছন্দ করে নিতে পারতো বলেই, ওই অনুষ্ঠানের নাম স্বয়ংবর সভা। রামায়ন , মহাভারতে স্বয়ংবর সভার কথা একাধিক বার উল্লেখ আছে। তাহলে হিন্দু ঐতিহ্যে বাল্য_বিবাহের ব্যাপারটা এলো কোথা থেকে?  মুসলিম শাসকরা যখন ভারত দখল করতে আসে, তখন তো তারা আর সৌদি আফগানিস্তান থেকে তাদের বউ-মেয়েদের সঙ্গে করে আনেনি! স্বাভাবিক ভাবেই হিন্দু মেয়েরা হতো মুসলমানদের যৌন-কামনার বলি। প্রথম ধাক্কাতেই কিছু হিন্দু মেয়ের স্থান হারেমে এবং বাকিদের স্থান মুসলমানদের বাড়িতে হলেও, জন্ম তো আর থেমে থাকে নি।  তাই যখনই কোনো হিন্দু পরিবারে কোনো মেয়ের জন্ম হয়েছে আর যখনই তারা একটু বড় হয়েছে, তখনই বিধর্মী শাসকরা এসে তাদের ধর্ষণ করেছে এবং উঠিয়ে নিয়ে গেছে। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য হিন্দু সমাজপতিরা কিছু উপায় বের করেছিলেন। তা হলো- জন্মের পর মেয়েদেরকে ঘরের মধ্যে লুকিয়ে রাখা (অসূর্যস্পর্শ্যা নারী) এবং যত ক...

  Did Hari Singh Nalwa ever conquer Afghanistan? Yes and there is a famous incident of Hari Singh Nalwa with Begum bano. During the times of Sher-e-Panjab, Maharaja Ranjit Singh, the Sikh Raaj (kingdom) stretched from the Sutlej River to Kabul (in Afghanistan). Raja Ranjit Singh's key general was Sardar Hari Singh Nalwa, who was a Rehatvan (strictly observant) Sikh of the Guru. Once, when Hari Singh Nalwa had set up camp with his army in Jamrud in Afghanistan, a local Muslim woman called 'Bano' had watched the Sikhs set up camp. She found Hari Singh Nalwa very handsome and attractive, and had the thought that the commander of the Sikhs would be a fine man by which to have a child, hopefully a son. One day, Bano came to see the General who was sitting in his tent. When his guards told him that he had a local woman who wished to see him, not knowing who this lady was or what she wanted, Hari Singh gave permission for her to enter his tent. Bano said, "I have heard of the...

  What would happen if the Sikh never Fallen? If we look at Afghanistan, it was an empire before it became a country. If there was a Sikh empire today, it would be a country. What if the Sikh Empire still exists today? 1) Punjab was never divided between India and Pakistan. 2) The army of Punjab (Sikh Empire) would be quite large. Because in just 40 years the army of Sikh Empire was the second largest army in Asia. Its army was more than 5 lakh. 3) The border of the Sikh Empire would be up to Delhi, not me. An Englishman had said that during the Anglo-Sikh wars, the Sikhs had such weapons that if the Hindu general had not betrayed, the Sikhs would have won Delhi. 4) The army of the Sikh Empire was quite modern at that time and the literacy rate of the people of Punjab was much higher than that of England. Then today the Sikh Empire would be very rich. 5) There were many factories and industries in the Sikh Empire. The Sikh Empire did not have to buy arms from foreign countries. If ...

 हरि सिंह नलवा के नाम से आज अधिकांश भारतीय अपरचित हैं किन्तु पाकिस्तान, अफगानिस्तान भी इससे भली भांति परिचित है। जिस अफ़गान को अमेरिका तक भेद नहीं पाया वो अफ़गान हरी सिंह नलवा के नेतृत्व में सिखों ने कब्जा कर लिया था। रणनीति और रणकौशल की दृष्टि से हरि सिंह नलवा की तुलना विश्व के श्रेष्ठ सेनानायकों से की गई है। सर हेनरी ग्रिफिन ने हरि सिंह को "खालसाजी का चैंपियन" कहा है। ब्रिटिश शासकों ने हरि सिंह नलवा की तुलना नेपोलियन से भी की है। साल 2014 में ऑस्ट्रेलिया की एक पत्रिका, बिलिनियर ऑस्ट्रेलियंस ने इतिहास के दस सबसे महान विजेताओं की सूची जारी की। इस सूची में हरि सिंह नलवा का नाम सबसे ऊपर था। ✍️इतना महान व्यक्ति आखिर कौन था? हरि सिंह नलवा का जन्म 1791 में 28 अप्रैल को एक उप्पल खत्री सिक्ख परिवार में गुजरांवाला पंजाब में हुआ था। इनके पिता का नाम गुरदयाल सिंह उप्प्पल और माँ का नाम धर्मा कौर था। बचपन में उन्हें घर के लोग प्यार से "हरिया" कहते थे। सात वर्ष की आयु में इनके पिता का देहांत हो गया। 1805 ई. के ब बसंतोत्सव पर एक प्रतिभा खोज प्रतियोगिता में, जिसे महाराजा रणजीत सिं...

ভারত বাংলাদেশ আর পাকিস্তান মিলে প্রায় 50 কোটি মুসলিম বাস করে। কিন্তু, এতো মুসলিম তো আরবেও নেই। তাহলে এতো মুসলমান এলো কোথা থেকে? অন্য ধর্মের লোক এতো দ্রুত হারে বাড়ছে না কেনো? অন্য ধর্মের 50 কোটি লোক হলোনা কেনো ? Communist আর secular দের বক্তব্য এরা হিন্দুই ছিল, কিন্তু ব্রাহ্মণদের অত্যাচারের ফলে আর মুসলিমদের ধর্মের উদারতার কারণে জাত-পাতহীনতার কারণে এরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। এরা মুসলিমদের দান-ধ্যানের নীতি, সুফি_সন্তদের জীবনযাত্রায় প্রভাবিত হয়ে "ইসলাম" ধর্ম গ্রহণ করেছে। ব্রাহ্মণদের অত্যাচার তত্ত্ব  Communist রা হিন্দু সমাজকে দুইভাগে ভাগ করেন-- 1. উচ্চ বর্ণ  2. নিম্ন বর্ণ সমাজের সবচেয়ে ভক্তিবান মানুষ হলো তথাকথিত নিম্নবর্ণের মানুষরা। তাদের কাছে ধর্মই সব। তাঁরা সব করতে পারেন কিন্তু ঠাকুর কে অবহেলা করেন না। তাঁরা শুধুমাত্র ব্রাহ্মণদের অত্যাচারের জন্যেই ধর্মান্তরিত হয়েছে এটা বিশ্বাস করেন কিভাবে❓ এটা তো গেলো পুরোনো যুগের কথা.... এবার এখনকার কথা বলি.... আচ্ছা বলুন তো, আমরা আমাদের পারিবারিক সূত্রে বা বন্ধুদের সূত্রে প্রায় প্রতিদিন নানান রকম খবর শুনি। যেমন- কারোর বিয়ে হয়েছে, কার...

ক্রমাগত বড় প্রভাবশালী মুখগুলিকে পিছনের সারিতে বসিয়ে দেওয়ার এই প্রবণতা একসময় বিজেপির জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে..! নরেন্দ্র মোদী রাজনীতিকে অন্য লেভেলে নিয়ে গেছে। মোদী-শাহ বাদে অন্য কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার নাম বলো তো যে প্রত্যেক election এ front footএ খেলে, যাদের জনপ্রিয়তা দেশব্যাপী। এই ইলেকশন বিষয়টির জন্য মধ্যবর্তী এমন একদল নেতাদের সৃষ্টি করা হয়েছে, যারা না নেতা, না মন্ত্রী। কিন্ত তবুও পুরোনো নেতা বা বড় পদের দাবিদার। এর ফলে- ১| মোদী-শাহ বাদে অন্য কোনও নেতা সর্বভারতীয় প্রচারে খ্যাতি পায়নি। ২| মন্ত্রীরা মন্ত্রক সামলাতেই ব্যস্ত থেকেছে। কিংবা বড় কোনও মন্ত্রক পাওয়া আশায় সরকারের গুণগান করেছে। ৩| পুরোনো নেতা বা বড় পদের দাবিদারদের *প্রভারী* করে দাবিগুলোকে সামাল দেওয়া গেছে। ৪| রাজ্যে স্তরের নেতারা রাজ্য স্তরেই ক্ষমতার জন্য নিজেদের মধ্যেই লড়াই করে গেছে। সাপও মরলো অথচ লাঠি ভালো না!

বর্তমানে ভারতে সবচেয়ে জনপ্রিয় মন্দিরগুলির মধ্যে একটি হল বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ মন্দির। এই মন্দির থেকে প্রতি বছর প্রায় 200 কোটি টাকার উপার্জন হয়। অযোধ্যার রামমন্দির কাশী বিশ্বনাথ মন্দির বা তার চেয়েও বেশি জনপ্রিয়। তাই, এটি থেকে বছরে 500 কোটি টাকা বা তারও বেশি উপার্জন হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হল, এইসব মন্দির থেকে যে কোটি কোটি টাকা উপার্জন হয়, তা কোথায় খরচ করা হয়? আমি ধরলাম 200 কোটি নয়, 100 কোটি উপার্জন হয়। তবুও সেটা কোথায় ব্যায় করা হয়? হিন্দুদের কাজে নাকি, দেশের উন্নতি, দশের উন্নতিতে? মন্দিরের উপার্জিত টাকার ব্যবহার  সঞ্চয়: সত্যি বলতে, মন্দির থেকে যা উপার্জন হয়, তার বেশিরভাগই হয় ব্যাঙ্কে জমা রাখা হয় অথবা অথবা স্বর্ণ হিসেবে Reserve করা হয় মন্দিরের কোষাগারে। খরচ : সাধারণত, মন্দিরের উপার্জনের টাকা নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে ব্যয় করা হয়: মন্দির পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ মন্দির পরিচালনার জন্য যেমন বিদ্যুৎ, জল, পরিচ্ছন্নতা, নিরাপত্তা, কর্মচারীদের বেতন ইত্যাদি খরচ হয়। এছাড়াও, মন্দির ভবন, মূর্তি, অলঙ্কার ইত্যাদির রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও অর্থ ব্যয় করা হ...