𝒯𝒽𝑒 𝐻𝒾𝓃𝒹𝓊𝓉𝓋𝒶

Did Hari Singh Nalwa ever conquer Afghanistan?

Yes and there is a famous incident of Hari Singh Nalwa with Begum bano.

During the times of Sher-e-Panjab, Maharaja Ranjit Singh, the Sikh Raaj (kingdom) stretched from the Sutlej River to Kabul (in Afghanistan). Raja Ranjit Singh's key general was Sardar Hari Singh Nalwa, who was a Rehatvan (strictly observant) Sikh of the Guru.

Once, when Hari Singh Nalwa had set up camp with his army in Jamrud in Afghanistan, a local Muslim woman called 'Bano' had watched the Sikhs set up camp. She found Hari Singh Nalwa very handsome and attractive, and had the thought that the commander of the Sikhs would be a fine man by which to have a child, hopefully a son.

One day, Bano came to see the General who was sitting in his tent. When his guards told him that he had a local woman who wished to see him, not knowing who this lady was or what she wanted, Hari Singh gave permission for her to enter his tent. Bano said, "I have heard of the Sikhs. You are remarkable people. I have been watching you from a distance. I am not married and have no children, but I desire to have a son who is like you."

Hari Singh, not understanding the motivation or intention of Bano said, "May Waheguru bless you that you may have a son with the qualities of a Sikh." Bano irritably said, "No I want to have a son with you Sardar Ji."

Hari Singh Nalwa replied, "O sister! I am already married. I am sorry I cannot marry you or give you what you want."

Bano's eyes welled up with tears of disappointment. About to leave, she said, "I had heard your Guru Nanak was great and that no one leaves empty handed from Guru Nanak's House, but today I am being turned away without the wish of a son being fulfilled."

Hari Singh Nalwa, a true example of a Sikh of the Guru, replied, "It is true that no one goes empty handed from Guru Nanak's House. I cannot give you a son, but if you desire a son who is like me, then instead if you accept, from now on I will be your son, and I will consider you my mother."

Bano was shocked and overwhelmed by Hari Singh Nalwa's sincerity, high moral character and faith in the Guru. She said, "I had heard that Sikhs of the Guru are great honorable people, but today I have witnessed it with my own eyes".

From that day on Hari Singh Nalwa addressed Begum Bano as "Maa" (Mother) and she addressed Hari Singh as "Putar" (Son).

ਨਾਨਕ ਸੋਹਾਗਣਿ ਕਾ ਕਿਆ ਚਿਹਨੁ ਹੈ ਅੰਦਰਿ ਸਚੁ ਮੁਖੁ ਉਜਲਾ ਖਸਮੈ ਮਾਹਿ ਸਮਾਇ ॥੧॥

Naanak sohagan kaa ki-aa chihan hai andar sach mukh ujlaa khasmai maahi samaa-ay. ||1||

O Nanak, what is the character of the happy soul-bride? Within her, is Truth; her face is bright and radiant, and she is absorbed in her Lord and Master. ||1||

Popular posts from this blog

বাংলা নববর্ষের সূত্রপাত নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টির অপপ্রয়াসের বিরুদ্ধে বিস্তারিত তথ্য যেখানেই বাঙালি সেখানেই বাংলা নববর্ষ বা পয়লা বৈশাখ। তবে স্বাধীনতা লাভ করার পর থেকেই বাংলাদেশের 'পহেলা বৈশাখ' ভারতের পশ্চিমবঙ্গের 'পয়লা বৈশাখ'কে আড়ম্বর ও আন্তর্জাতিক প্রচারে টেক্কা দিয়ে যাচ্ছে। মূলত সূর্য সিদ্ধান্ত অনুসারে ভারতীয় সৌর বছর অনুযায়ী বঙ্গান্দের ও বাংলা বছরের হিসাব। তামিল নববর্ষ 'পুথণ্ডু'-র সাথে বাংলা নববর্ষ প্রায় প্রতিবারই সমাপপিত হয়। তাছাড়া আরও কিছু দক্ষিণ এশীয় ক্যালেন্ডারের সঙ্গেও বাংলা বছর মেলে। আন্তর্জাতিক গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের ১৪ অথবা ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ যা ভারতের মিথিলা, আসাম, ত্রিপুরা, মণিপুর, উড়িষ্যার নতুন বছর ছাড়াও বহির্ভারতে নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ডের নতুন বছরের সঙ্গেও মিলে যায়। ভারতের অন্যত্র 'হিন্দু নববর্ষ' শুরু হয় চৈত্র মাসের প্রথম দিন থেকে। কিন্তু বাংলার ক্ষেত্রে ঋতুর বিন্যাস হয়েছে বৈশাখ-জৈষ্ঠ্য গ্রীষ্মকাল, আষাঢ়-শ্রাবণ বর্ষা, ভাদ্র-আশ্বিন শরৎ, কার্তিক-অগ্রহায়ণ হেমন্ত, পৌষ -মাঘ শীত ও ফাল্গুন-চৈত্র বসন্তকাল- এই...

সহনশীলতার মুখোশে নপুংসকতা!

কেও গীতার উপর পা রেখে গীতাকে অপবিত্র করলেও তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না। কেও গীতা পোড়ালেও তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না। কেও রামায়ণ-মহাভারতের উপর থুতু দিয়ে অপবিত্র করলেও তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না। কেও দেব-দেবীর মূর্ত ভাঙলেও তাকে কেও মেরে ফেলো না। কেও হিন্দু দেব-দেবীর গায়ে প্রস্রাব করলেও তাকে কেও হত্যা কোরো না। Vs কেও তোমার বাড়িতে প্রস্রাব পায়খানা করলেও তাকে তাকে মেরে না, শাস্তি দিয়ো না। কেও তোমার বাড়ির দলিল পুড়িয়ে দিলে, বাড়ি কব্জা করে নিলেও তাকে মেরো দিয়ো না। সে ভুল করে ফেলেছে। কেও তোমার গায়ের উপর থুতু দিলেও তাকে অপমান বলে মনে কোরো না। কেও তোমার বাবা-মা, ভাই-বোন কে খুন করলেও তাকে তুমি মেরে ফেলো না। এটাই স্বাভাবিক নীতি। তাইতো? এই ধরনের মানসিকতাকে সহনশীলতা নয়, বরং নপুংসকতা বলে!

বাংলার বীর অগ্নিকন্যা ভবশঙ্করী

ইংরেজদের থেকে স্বাধীনতা লাভের পরেও ভারতের ছাত্রসমাজ আসল ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রদের পরিস্থিতি এমন যে তাদের অধিকাংশ বঙ্গপ্রদেশের ইতিহাস, পশ্চিমবঙ্গ তৈরির কারণ ইত্যাদি কোনকিছু সম্পর্কেই অবগত নয়। বাংলার গৌরবশালী ইতিহাস জানা তো দূর ইংরেজ আমলে বাংলার বুকে জন্ম নেওয়া মহাপুরুষদের সম্পর্কে সঠিকভাবে পড়ানো হয় না। আজ আমরা বাংলার এমন এক রানীর সম্পর্কে জানাবো যার পূজো বাংলার মানুষের বাড়িতে বাড়িতে হওয়া উচিত ছিল। তবে ইতিহাস ভুলে যাওয়ার কারণে সমাজ দিকভ্রষ্ট হয়েছে। দিল্লীতে যখন আতঙ্কবাদী মুঘলদের রাজ ছিল, বাংলায় মুঘল, আফগান, পাঠনের মধ্যে লুটপাটের রেষারেশি শুরু হয়ে গেছিল। উন্মাদীদের উপদ্রবের কারণে হিন্দু সমাজে হাহাকার দেখা মিলছিল। ধর্মান্তরন ও বাংলা থেকে হিন্দুদের পলায়ন চরমে পৌঁছে ছিল। সেই চরম পাপী সময়ের মধ্যেই বাংলায় জন্ম নেন দীননাথ চৌধুরীর কন্যা, মা চন্ডীর পরম ভক্ত ভবশঙ্করী। যার যুদ্ধবিদ্যা ও দেশপ্রেমের গাঁথা পুরো ভারত জুড়ে প্রসিদ্ধ হয়েছিল। ঘোড়ায় চড়ে যুদ্ধ করা, তীর ছোড়া, তরোয়াল যুদ্ধ, সমাজশাস্ত্র, রাজনীতি, দর্শন, ধর্মশাস্ত...