Skip to main content

এক সন্তানের কুফলগুলি কী কী?

আপনার এক সন্তান হলে তার খেসারত আপনার সন্তানকেই ভোগ করতে হবে। বিশ্বাস হচ্ছে না.... দেখতে থাকুন।

 1. বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের উপর অনেকটা ভালো প্রভাব ফেলে যদি দুই বা দুইয়ের অধিক শিশু থাকলে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যাতিক্রমও আছে... ‌! সাধারণত দুই বা দুইয়ের অধিক সন্তান একে অপরের সাথে খায়, খেলতে থাকে, পড়তে থাকে, এবং নতুন কিছু শিখতে থাকে এবং কখন যে,বড় হবে তা আমরা বুঝতে পারি না। কিন্তু একটি শিশু চুপচাপ এক কোণে বসে খাবার খায় এবং সে মোবাইল ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকে বা খাওয়ার প্রতিযোগিতা থাকে না, যা তার স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।



 2. এক সন্তানের পিতামাতার মৃত্যুর পরে, যখন কোন বিপর্যয় ঘটে বা কোন বিপদ ঘটে তখন ঐ সন্তানের কোন ভাই বা বোন না থাকার কারণে কারোর কাছে সে যেতে পারে না তার মনের কথা প্রকাশ করার জন্য।


 3. যদি দুই বা দুইয়ের অধিক সন্তান থাকে তবে একটি শিশুর সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 


 4. যদি একটি মাত্র সন্তান থাকে এবং সে জীবন যুদ্ধে কোন কারনে হেরে যায় তখন তাকে কেউ সফল করতে পারে না কিন্তু যদি দুই বা দুইয়ের অধিক সন্তান থাকে তবে একটি সন্তান অবশ্যই সফল হবে এবং সেই সবাইকে সাফল্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে।


 5. পরিবার ভিত্তিক ব্যবসার(based business)জন্য বড় পরিবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।একটি ব্যবসার জন্য কমপক্ষে দুই বা তিন ভাই খুব প্রয়োজন বিভিন্ন দিকগুলো সামলানোর জন্য। কিন্তু একটি বা একমাত্র সন্তানের পক্ষে ঐগুলো সামলানো খুবই কষ্টকর বা সম্ভব নয়।


 6. অনেক সময় দেখা গেছে একটি সন্তানের সংসার কোন কারনে ভেঙ্গে যায় বা তার স্ত্রী তাকে ডিভোর্স দিয়ে চলে যায় বা তার কোন সন্তান হয় না। তখন তার অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যায় বা সে সারা জীবন বিষণ্ণতা ও একাকীত্বে কাটায়।


 সেজন্য "ছোট পরিবার সুখী পরিবার" এই অপপ্রচার থেকে বেরিয়ে আসুন এবং প্রচার করুন "বড় পরিবার সুখী পরিবার"‌। একটি ছোট পরিবারের চেয়ে অসুখী পরিবার আর নেই।সুখের ভিত্তি হিসাবে বড় পরিবারের নিয়ম মেনে চলুন।


 মূর্খ হিন্দুদের মনে এই জিনিসটি গেঁথে আছে যে আমরা যদি একটি সন্তানের জন্ম দেই তবেই তাকে শিক্ষিত করে তুলতে পারবো এবং আইএএস/আইপিএস (IAS/IPS),ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি বানাতে পারবো.....

Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

संस्कृत वर्णमाला

अ आ इ  संस्कृत वर्णमाला अ अ अश्ब; आ आ आम्रः। अश्बः चतुरः ; आम्रः मधुरः। इ इ इक्षु: ; ई ई ईशाः।  रक्षतु सर्वानपि परमेशः। उ उ उदकम्, ऊ ऊ ऊर्मि । उदकम् प्रवहति, प्रभवति ऊर्मिः। ऋ ऋ ऋषिः ; ऋषिं नमामः। ऋ, ऌ इति वयं पठामः। ए ए एडः, स्थूलः पुष्ठः। ऐ ऐ इन्द्रजालिकः । ओ ओ ओतुः, 'म्याव् म्याव् ओतुः। ओ ओषधम्, मास्तु मास्तु। 

শশাঙ্ক

অপরাজিত বঙ্গাধিপতি শশাঙ্ক মহারাজ কানসোনাতে রাজধানী হতে হর্ষে দিয়েছে বাজ। মগধ, গৌড়, রাঢ় দেশ গাঁথে উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর রাজনৈতিক সম্প্রসারে  কেঁপে ওঠে স্থানেশ্বর। একদিকে তিনি রক্ষা করেন হিন্দুত্বের ওই মতি পরমতসহিষ্ণু তবু মহাবিহারেও স্থিতি । জলকষ্টে দীঘির জল শরশঙ্ক খোঁড়েন নালন্দাতে বাড়ান হাত  ঐতিহ্যতে মোড়েন। কৃষি শিল্প জ্ঞানচর্চা বাণিজ্যে অগ্রগতি এমন রাজ্য শাসন করেন  গৌড়ের অধিপতি । বঙ্গাব্দের সূচনা খানা হয়ে যায় তাঁর হস্তে পাঁচশত তিরানব্বই সাল বিয়োগ করার ন্যস্তে । বাদ দাও যদি অঙ্কটা ওই দু'হাজার পার একুশ চৌদ্দোশ আটাশএলো এলো বাঙালির হুঁশ। ✍ কল্যাণ চক্রবর্তী 🎨 ছবি এঁকেছেন- শীর্ষ আচার্য আমার কল্পনার দৃষ্টিতে বাংলা বিহার উড়িষ্যার সম্রাট গৌরাধিপতি শশাঙ্ক এঁর নতুন আঙ্গিকে চিত্র অঙ্কন করলাম। বঙ্গাব্দের প্রবর্তক ও বাঙালির হৃদয় সম্রাট শশাঙ্কের জয়। শুভঃ বাঙালি নববর্ষ।