Skip to main content

BJP : মিথ্যার বুনিয়াদে গড়ে তোলা স্বপ্নের রাজপ্রাসাদ

রোহিঙ্গাদেরকে দেশ থেকে বহিষ্কার করা : বিজেপির বড় বড় তাবড় তাবড় নেতারা মঞ্চে উঠে ঘোষণা করেছেন "বিজেপি ক্ষমতায় এলে ঘুসপেটিয়া দের দেশ থেকে তাড়ানো হবে।" তা সেই ঘুসপেটিয়া তাড়ানোর কাজ কতদূর? কোনো Update পেয়েছেন? নাকি এখনো, "সব হবে, শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা" আশ্বাসে বসে আছেন?


2019 ভোটের আগে নাকি প্রত্যেক রাজ্যে Detention camp প্রস্তুত হয়ে গেছিলো। ভোটের পর্ব মিটলেই নাকি রোহিঙ্গাদেরকে Detention Camp বা মায়ানমারে ফেরত পাঠানো হচ্ছিলো। তা সেসব কাজ কি Complete? নাকি একটু আধটু বাকি আছে?


NRC : ভোটের হাওয়া NRCর সুড়সুড়ি আরম্ভ হয়। বিশেষত বিজেপির একটি Core ইস্যু হল NRC. তা সেই NRCর খবর কি? Naturalization এর মাধ্যমে যে নাগরিকত্ব বিদেশী নাগরিকরা পায় এতদিনে তো সমস্ত রোহিঙ্গাই স্বাভাবিক নিয়মে নাগরিকত্ব পেয়ে গেছে। এবার কি করবেন? কাগজ তো Ready!


শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন: বিজেপির বক্তব্য ভারতবর্ষে যে ইতিহাস পাঠ্যপুস্তক পড়ানো হচ্ছে তা ভুল। বামপন্থী ইতিহাসকারদের চক্রান্ত। তারা ইচ্ছাকৃত ভুল ইতিহাস লিখেছেন Brain Wash করার জন্য। তাই গত 10 বছরে কতটা পরিবর্তিত হল পাঠ্যপুস্তকগুলো? প্রকৃত ইতিহাস কি পাঠ্যপুস্তকে স্থান পেলো? প্রকৃত বিপ্লবীরা কি উপযুক্ত সম্মান পেলেন?


জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল/ দুই সন্তান নীতি/ জন্ম নিয়ন্ত্রণ বিল :

বিজেপির চিরকালের বক্তব্য মুসলমানদের কারনে ভারতবর্ষের জনসংখ্যার সমস্যা। চাহিদার সাথে জোগানের পার্থক্য তাদের কারনেই। তা সরকার কি জন্ম নিয়ন্ত্রণ বিল এলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করেছে? 

করেনি?


লাভ_জিহাদ বিরোধী ও ধর্মান্তরন বিরোধী আইন : 

 বিজেপি যে ইস্যুটি প্রত্যেক ভোটে তুলতো তা হল লাভ জিহাদ। এটার বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত যা হয়েছে তা সন্তোষজনক। কিন্ত যদি একটি কেন্দ্রীয় স্তরে আইন তৈরী করা হত, তাহলে আরও সুবিধা হত।

২০২৩ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত ভারতের মোট ১০টি রাজ্যে লাভ জিহাদ বিরোধী আইন চালু হয়েছে। এই রাজ্যগুলি হল:

  • উত্তরপ্রদেশ
  • মধ্যপ্রদেশ
  • উত্তরাখণ্ড
  • গুজরাট
  • কর্ণাটক
  • রাজস্থান
  • হরিয়ানা
  • হিমাচল প্রদেশ
  • আসাম

এই আইনগুলির অধীনে, ধর্মীয় পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে বিবাহ করা বা বিবাহের প্রস্তাব দেওয়া একটি অপরাধ। এই অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে।

WAQF বোর্ডের অবলুপ্ত করা : এখন আর একথা মুখেও আনেন না বিজেপি নেতারা।

#FreeTemple

হিন্দুবাদী সংগঠনগুলির দীর্ঘদিনের দাবি মন্দিরের চাঁদার উপর Tax না নেওয়া। রাজ্যস্তরে WAQF বোর্ডের মতো মন্দিরের Board তৈরী করা। যার নিয়ন্ত্রণ থাকবে শুধুমাত্র মন্দিরের হাতে। সরকার তেন তাতে Interfere না করে। কারণ সরকারের প্রতিনিধি Include হলেই সে প্রথমত বোর্ড কে সেকুলার হতে বলছে। দ্বিতীয়ত সে নিজেই বোর্ডের সর্বেসর্বা হয়ে মন্দিরের টাকায় রাস্তাঘাট, বাসস্ট্যান্ড... ইত্যাদি infrastructure বানাতে আরম্ভ করছে  মন্দিরের চাঁদায়।


এই #freetemple সম্পর্কে প্রায় বছর চারেক আগে নাকি শুনছিলাম উত্তরাখণ্ডে মন্দিরগুলোকে সরকারী নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করার তোড়জোড় শুরু হয়েছিল ভোটের আগে। তার ভোট শেষ, বাজনা শেষ। একই রকম অবস্থা Uniform Civil Code এর। 


#temple_demolish : বিজেপির বারবার বিভিন্ন অভিজেপি দলের বিরুদ্ধে মন্দির ভাঙ্গার অভিযোগ তোলে। এ প্রসঙ্গে জেনে রাখা ভালো বিজেপিও অনেকবার মন্দির ভেঙেছে। সেটা কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে করিডর নির্মাণ করতে গিয়ে হোক বা গুজরাটে রাস্তা সম্প্রসারণ। কর্নাটকে প্রায় ৩০০ মন্দি ভাঙ্গা হয়েছে। মন্দির ভাঙ্গা এমন কিছু পাপ কাজ নয় যদি নতুন মন্দির তৈরি করা হয়। এখানে পাপ হলো মিথ্যা বলা। বিজেপি কোন মতে স্বীকার করবে না যে তারা কাশী-বিশ্বনাথ মন্দির সম্প্রসারণের সময় মন্দির ভেঙেছে। তারা অন্যান্য ক্ষেত্রে মন্দির ভেঙেছে কোনমতে স্বীকার করবে না। অবিজিপি দল বলেছে হিন্দু-বিরোধী, তারা মন্দির ভাঙ্গে এটা ঠিক। কিন্তু বিজেপিও মন্দির ভাঙে। রাস্তা সম্প্রসারণে পথের বাধা হয়ে দাঁড়ালে যে কোন দলই মন্দির এটা নিয়ে রাজনীতি করার কিছু নেই। যারা বিজেপি মন্দির ভাঙলে টু শব্দ করে না। আর অবিজেপি দল মন্দির ভাঙলে বিধবার মতো মরা-কান্না করে তাদের জন্য বলছি। হয় মন্দির রক্ষার ক্ষেত্রে #zero tolerance নীতি গ্রহণ করূন। যেকোনো দলই মন্দির ভাঙুক না কেন তার বিরোধিতা করুন। আপনার এই রাজনৈতিক দ্বিচারিতা আপামর হিন্দুদের ক্ষতি করবে।


* অবৈধ জমি দখল মুক্ত করা (Land Jihad বিরোধী বিল)

Minority Scholarships বন্ধ করা :

ধর্মান্তরন বিরোধী বিল আনা।

মন্দিরের টাকা মন্দিরের কাজে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া।


গো-হত্যা বন্ধ করা : বিজেপির অন্যতম দাবি ছিলো বহুত্ব বন্ধ করা বারবার তারা মন চাই থেকে এর বিরুদ্ধে কথা বললেও সংসদে কোন আইন আনে নেই সম্মেলন স্পষ্ট উল্লেখ করা আছে সরকারের উচিত গ হত্যা বন্ধ করা কিন্তু এই প্রসঙ্গে কোনো সরকারি এগিয়ে আসেনি, আসাম সরকার খুব সামান্য কাজ করেছে। সেটাও কোন কাজে আসেনি।


বরঞ্চ উল্টে বিজেপি সরকার পারমিশন দিয়েছে। 'মিথুন' একটি বিশেষ গো প্রজাতি তাদেরকে "খাদ্য_প্রাণী" Certificate দিয়ে হত্যা করার পারমিশন দেওয়া হয়েছে। 

উপরের মাথা অনেক সাধু-তন্ত্র নিষেধ করেছে ভারতের মাংস রপ্তানি বন্ধ করতো। কিন্তু উল্টে ভারতে মাংস রপ্তানি আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও বিজেপির তরফ থেকে যুক্তি দিয়ে বলা হয় বলা হয় বিফ বলে যেটা উল্লেখ আছে সেটা আদৌ গো-মাংস নয়, মোষের মাংস।

সে সব যুক্তি মেনে নিলেও বিজেপির বিরুদ্ধে বলা যায় তারা সংসদে কোনরকম আয়ন আনেনি, গো-হত্যা বন্ধ করার কোনরকম প্রচেষ্টা করেনি। মুখে যা বলেছে তার পুরোটাই ভাওতা, মিথ্যাচার, ভন্ডামি।



একই হাতে গো-রক্ষকদের দমন, আর গো-ভক্ষকদের পোষন করেছে সরকার 


গো-রক্ষকদের দমন: এদেশে গো-রক্ষক হয়ে জন্মানো পাপ। গোরক্ষক রা আতঙ্কবাদী, জঙ্গী। 2014 এর পর ভারতবর্ষে গো-রক্ষকদেরকে সমূলে বিনাশ করেছে বিজেপি... কাজটা এখনও 100% complete হয়নি। এখনও গোটা পাঁচেক Gang আছে, তাদের মধ্যে একটা শেষ হল, বাকিগুলো 2029 এর মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে... তাহলেই সরকার 100% সফল... "গো-রক্ষক মুক্ত ভারত"



2014 যে যেখানে 2431 টি গো-রক্ষক দল ছিল, 2023 এর সেটা 66 তে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকারের সাফল্য 97.28%।

Well done 👏



হিন্দুদের অকারণ হয়রানি:


একসময় প্রবীণ তোগড়িয়া বলেছিলো। বিশ্বাস করিনি। এখন গুজরাট হাইকোর্ট বলছে, এখন বিশ্বাস না করে উপায় কি?  https://twitter.com/Asurantak2023/status/1670990017710395397?s=20



এক দেশ এক আইন (Unique Civil Code)


>NPR


>1947 এরপর ধর্মান্তরিত সকল হিন্দুকে স্ব-ধর্মে ফিরিয়ে আনা:


>মসজিদের Mike বন্ধ করা : 


>কাশ্মীর ও কেরালার গণহত্যার বিচার:


>গরীবদের সেবা ও চিকিৎসা করার নামে ধর্মান্তরিত করে চলা Christian Missionarie গুলো বন্ধ করা।


>মন্দির ভেঙে বানানো সমস্ত মসজিদ ও চার্চে আবার মন্দির রূপে ফিরিয়ে দেওয়া


>NPR


>1947 এরপর ধর্মান্তরিত সকল হিন্দুকে স্ব-ধর্মে ফিরিয়ে আনা।


>মসজিদের Mike বন্ধ করা।


ঐতিহ্যবাহী মন্দিরগুলোর সংস্কার এবং সংরক্ষণ:

 https://fb.watch/oJDb7vtwBh/

https://g.co/kgs/eZJUy1

-- এরকম অসাধারণ পুরাতন ঐতিহ্যবাহী মন্দিরগুলো সংরক্ষণ বা সংস্কারের জন্য কতটা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? 


>কাশ্মীর ও কেরালার গণহত্যার বিচার।


>গরীবদের সেবা ও চিকিৎসা করার নামে ধর্মান্তরিত করে চলা Christian Missionarie গুলো বন্ধ করা।


>মন্দির ভেঙে বানানো সমস্ত মসজিদ ও চার্চে আবার মন্দির রূপে ফিরিয়ে দেওয়া


>সমস্ত রকম জিহাদকে নিষিদ্ধ করা


>পশ্চিমবঙ্গের border sill করা


>পশ্চিমবঙ্গে "Operation All Out"


>গরু পাচার, কয়লা পাচার, হাওলা কারবার


>সাধুদের সুরক্ষা : 


> হিন্দু টাইটেলধারী মুসলমানদের হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে আনা হোক বা টাইটেল চেঞ্জ করতে বাধ্য করা হোক :


>জরিমানা কমিয়ে শাস্তি বাড়ানো হোক :


> হিজাব নিষিদ্ধ করা : বিজেপির অন্যতম বক্তব্য হল হিজাব নারী স্বাধীনতার বিরুদ্ধে। তাই হিজাব Ban করা উচিত। বিজেপি একথা শুধুমাত্র মুখেই বলে। ভারতে এখন পর্যন্ত হিজাবের বিরুদ্ধে কোনও আইন চালু করার চেষ্টা করা হয়নি। শুধুমাত্র ভোটের আগে, কর্নাটক রাজ্য সরকার একটি নির্দেশনা জারি করে, যাতে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে হিজাব পরা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এই নির্দেশনার বিরুদ্ধে কর্নাটকের মুসলিম ছাত্রীরা প্রতিবাদ শুরু করে। এই প্রতিবাদের ফলে ভারতে হিজাব বিতর্ক শুরু হয়। এরপর আর সরকার এই পথে হাঁটেনি।


মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়া : 


Hindu rastra :


SOCIAL ISSUES 


বিচার ব্যবস্থার pending রোগ :

ভারতের বিভিন্ন আদালতে 5 কোটি কেস Pending.
দেশের 25 টি হাইকোর্টে 61 লাখ মামলা Pending.
সুপ্রীম কোর্টে 80 হাজার মামলা Pending.

তবুও সরকার সেসব দিকে নজর দেয়না!



>আয়ুর্বেদ, হোমিওপ্যাথি, 

>Patient suffering,  Nursing Home 🏡 Business 

>ধর্ষণের জন্য ফাঁসির সাজা


>China - Trade & War :


International Secularism:





Popular posts from this blog

ছেলেরা কেন দিনদিন 'বৌদিবাজ' হয়ে উঠছে?

সমাজটা খুবই খারাপ দিকে যাচ্ছে। ছেলেরা এখন বৌদিবাজ হয়ে উঠেছে! তারা একবার করে প্রেমে ছেঁকা খাওয়ার পর আর অন্য কোনও প্রেমিকা জোটায় না, বৌদিদের সাথে গল্প করে। কারণ - ১| ধোঁকা খায় না ২| হৃদয়ে আঘাত লাগে না ৩| Break up 💔 বলে কিছু থাকে না ৪| অনেকটা Stunt বাজীর মতো, মাথায় কোনো চাপ নেয়ার দরকার পরে না  আর একটা বিষয় হলো এখন বেশিরভাগ ছেলে পড়াশোনা দিকে ব্যস্ত। তাই তাদের হাতেও বেশি সময় থাকে না। আবার বৌদিদের হাতেও বেশি সময় সীমিত। তাই একটা Understanding বজায় থাকে। আরেকটা জিনিস হল নতুন প্রেমিকারা যেরকম নানারকম চাপ দেয়। বৌদীরা অনেকটা বোঝে ব্যাপারগুলো। যেমন- ফাঁকা পকেট, কম সময়, Relation Public না করা... এসব জিনিস। সেই কারণে তারা এতটা চাপ দেয় না। অল্পবয়সী মেয়ের একটু জেদি হয়। তাই তারা অকারণেই ঝগড়া করে যা এমনিতেই চাকরি আর ভবিষ্যতের চিন্তায় চিন্তিত ছেলেদের ভালো লাগে না। তাই তারা বৌদিদের দিকেই ঝোঁকে। বিয়ে তো অবশ্য ভালো কোনো মেয়ে দেখেই করবে, তার আগের সময়টা অন্য দিকে দেয় - বৌদিদের সাথে আড্ডা মারে। বৌদিদের সাথে কথা বলে আর কিছু হোক বা না হোক মানসিক শান্তি আছে। আমার বৌদিবাজ বন্ধুদের জন্য 💖

বলি প্রসঙ্গে আমার মতামত

ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এর চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better, তাহলে বলতে হয় আপনার জীবন আর মৃত্যুর sence নেই। কেন ছাগলের মৃত্যুটাই মৃত্যু? চালকুমড়ো বা আঁখের মৃত্যুটা মৃত্যু নয় কেন? আপনার যদি জীবন আর মৃত্যুর সম্বন্ধ প্রকৃত জ্ঞান থাকতো তাহলে তিনটি ক্ষেত্রেই আপনি সমান দুঃখ পেতেন। কিন্ত আপনার মনে হয় ছাগল বলি দেওয়ার চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better।  আপনার এই প্রকৃতি দেখে বলতে হয়, জীবন বাঁচানো আপনার উদ্দেশ্য নয়, বরং আপনি রক্তকে ভয় পান, অস্ত্র কে ভয় পান। আপনার বাস্তবিক বোধ থাকলে আপনি অস্ত্রের আঘাতে চালকুমড়ো বা আঁখের এবং ছাগ তিনটি বলির ই বিরোধীতা করতেন। কারণ তিনটির প্রকৃতিই একই রকম, এই তিনটে থেকেই অনেক নতুন প্রাণের জন্ম হতে পারতো। তাই তিনটির হত্যাই একই রকম ক্ষতি করে। কিন্ত, শুধুমাত্র ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এটি মানুষের হিংস্র পাশবিক প্রবৃত্তি। তাহলে প্রশ্ন করতে হয়, আমরা কি সত্যিই অহিংস?  আমাদের মায়েরা প্রতিদিন জ্যান্ত মাছগুলো দুহাতে ধরে বঁটিতে ঘচাং করে একবারে জ্যান্তই কেটে ফেলেন। শহরের মাছ-মাংস বিক্রেতারাও একইভাবে কাটেন। তখন কি সেটা নৃশংসতা নয়? কেন আমরা ব

রাষ্ট্রভক্ত বীরাঙ্গনা হীরা দে

 🌹💥🕉️ দুর্নীতিবাজদের সাথে কেমন আচরণ করা উচিত তার উদাহরণ আমাদের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা থেকে জানা যায়। এই শাস্তিও কোন রাজা বা সরকার দিয়েছিল না দিয়ে ছিল শুধুমাত্র তার পরিবারের সদস্যরা। 💢 1311 খ্রিস্টাব্দে, আলাউদ্দিন খিলজিকে জলোর দুর্গের গোপন কথা বলার জন্য পুরস্কার হিসাবে পাওয়া অর্থ নিয়ে ভিকা দাহিয়া আনন্দের সাথে বাড়ি ফিরছিলেন।এত টাকা এই প্রথম দেখল। হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিল যুদ্ধ শেষ হলে এই টাকা দিয়ে একটা বিলাসবহুল প্রাসাদ তৈরি করে আরামে বসবাস করবে।প্রাসাদের সামনে ঘোড়া বাঁধা থাকবে, চাকর থাকবে।  তার স্ত্রী হীরা স্বর্ণ ও রৌপ্য গয়না দ্বারা সারা শরীর ঢাকা থাকবে। আলাউদ্দিন কর্তৃক জালোর কেল্লায় নিযুক্ত সুবেদারের দরবারে তিনি বড় মর্যাদার বিবেচিত হবেন।বাড়িতে পৌঁছে বিড়বিড় করে হেসে টাকার বান্ডিলটা বাড়িয়ে দিলেন স্ত্রী হীরা দে'র হাতে।  🌹স্বামীর হাতে এত টাকা এবং স্বামীর মুখ ও অভিব্যক্তি দেখে হীরাদে আলাউদ্দিন খিলজির সৈন্যদের দিল্লি ফিরে যাওয়ার কারণ বুঝতে পেরে জালোরের যুদ্ধে হতাশ হয়ে হঠাৎ জালোরের দিকে ফিরে যায়। হীরা দে বুঝতে পেরেছিলেন যে তার স্বামী ভিকা দাহিয়া তার জন্মভূমি জ