Skip to main content

শিশুদের স্নানের জল রোদে দিলে সেই পাত্রে দুর্বা দেওয়া হয় কেনো?

শিশুদের স্নানের পাত্রে জল রোদে দিলে দুর্বা দেওয়া হয়। এর বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:

  • দুর্বা একটি ভেষজ উদ্ভিদ যাতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি জলের বিশুদ্ধতা বজায় রাখতে এবং শিশুর ত্বকের সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  • দুর্বায় থাকা এনজাইমগুলি জলের খনিজগুলিকে ভেঙে ফেলে এবং এটিকে শিশুর ত্বকের জন্য আরও উপযোগী করে তোলে।
  • দুর্বা জলের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটিতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলি শিশুর ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

এছাড়াও, দুর্বায় থাকা সুগন্ধ শিশুর স্নানের সময় পরিবেশকে আরও মনোরম করে তোলে। এটি শিশুর মনকে শান্ত করতে এবং তাকে সুখী করতে সাহায্য করে।

বাংলাদেশে, শিশুদের স্নানের পাত্রে জল রোদে দেওয়ার সময় দুর্বা দেওয়ার রীতি প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। এটি একটি স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ রীতি যা শিশুর ত্বকের সুরক্ষায় সাহায্য করে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উপায় রয়েছে যাতে আপনি দুর্বা ব্যবহার করে শিশুর স্নানের জলের গুণমান উন্নত করতে পারেন:

  • স্নানের পাত্রে জল ঢালার আগে, একটি দুর্বা গাছ থেকে কয়েকটি শাখা ছিঁড়ে নিন এবং এগুলিকে জলে রাখুন।
  • জল রোদে শুকিয়ে যাওয়ার আগে, দুর্বা গাছগুলিকে বের করে ফেলুন।
  • আপনি চাইলে, স্নানের জলে কিছুটা দুর্বা তেলও যোগ করতে পারেন। এটি জলের সুগন্ধ উন্নত করবে এবং শিশুর ত্বককে আরও মসৃণ এবং কোমল করে তুলবে।


Source : Google

Popular posts from this blog

শিক্ষাব্যবস্থার সংকট ও উত্তরণ

Q. অনলাইন ক্লাসের ওপর ছাত্রদের কিভাবে আগ্রহী করে তোলা যায়? সারাদেশে অনলাইন ক্লাস কিভাবে ছড়িয়ে দেওয়া যায়? গ্রামে অনলাইনে সমস্যা থাকা সত্বেও ছাত্ররা কিভাবে অনলাইন ক্লাস করবে প্রবন্ধ রচনা। (২৫০ শব্দে) উত্তর- বিশ্ব চিরাচরিত যে শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে পরিচিত ছিল এবং বিগত দশকগুলোতে যে অগ্রগতির ধারায় এগুচ্ছিল, কোভিড-১৯-এর কারণে ব্যাপকভাবে তার  পরিবর্তন ঘটে। দীর্ঘকালের ধারাবাহিকতায় শিক্ষা ব্যবস্থার ধরন ও স্বরূপ বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়েছে এবং ক্রমশ তার আধুনিকায়ন ঘটেছে। কিন্তু কোভিড-১৯-এর কারণে যে পরিবর্তন ঘটেছে তাতে নতুন প্রজন্মের আগামী শিক্ষাব্যবস্থার একটি সম্পূর্ণ নতুন পথ খুলে গেছে। গত বছরের জুলাই পর্যন্ত ১৬০টিরও বেশি দেশের স্কুল বন্ধ ছিল। এতে ১০০ কোটিরও বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। করোনার কারণে দীর্ঘদিন স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় মোট শিক্ষার্থীর ৯৪ ভাগ কোনো-না-কোনোভাবে ক্ষতির শিকার হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের ৯০ ভাগই নিম্ন বা নিম্নমধ্য আয়ের দেশের শিক্ষার্থী। শিক্ষাগ্রহণ প্রক্রিয়ায় একটা সময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সশরীরী উপস্থিতি ও চিন্তা-চেতনা-ভাবনার প্রকাশের মূল কেন্দ্র ছিল শ্রেণিকক্ষ।...

8 Siddhis of Bajrangbali Hanuman ji

1. Mahima : Ability to Increase one's size 2. Aṇimā : Ability to reduce one’s size 3. Garima: Ability to become heavier 4. Laghima: Ability to become lighter 5. Prāpti: Ability to Obtain anything 6. Prākāmya: Ability to fulfill your desires 7. Iṣiṭva: Lordship over creation 8. Vaśitva: Control over everything

BJP ছাড়া আর কেউ হিন্দুত্বের রাজনীতি করেনা কেন?

সবাই প্রশ্ন করে BJP ছাড়া আর কেউ হিন্দুত্বের রাজনীতি করে না কেনো? কারণ টা কি জানো? Aoo Kavi haveli pe, dialog টা শুনেছো? RSS ও এই একই ডায়লগ দেয়। বুঝতে পারলে না তো বুঝিয়ে বলছি আমি। ধরো, কেউ হিন্দু সংগঠন করতে চাইছে, রাজনীতিতে নামতে চাইছে, কিছুটা সংগঠন তৈরী করে ফেলেছে। তখনই entry নেয় RSS।  অন্য পার্টিকে আঁটকানোর দুটো style আছে। প্রথমত, ধরো সংগঠন প্রথম তৈরী হচ্ছে, তারা অতিরিক্ত active হয়ে রাস্তায় নেই আন্দোলন করতে , প্রতিবাদ করছে, তখন RSS ওইসব কার্যকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে এবং বলে তোমরা যথেষ্ট ভালো কাজ করছো, কিন্ত তোমাদের সংগঠন অত্যন্ত দুর্বল, তাই আমাদের সংগঠনে যোগ দাও। সংগঠন না থাকলে হিন্দু ঐক্য সম্ভব নয়, আর হিন্দু ঐক্য না থাকলে হিন্দুদের স্বার্থ রক্ষা করাও সম্ভব নয়।  যদি তারা বলে, না, আমাদের সংগঠন মজবুত, তখন সঙ্ঘ বলে তোমাদের পন্থা/পথ ঠিক নয়, কতজন কে মারবে? কতজন কে কাটবে? তারচেয়ে তোমার গ্রামে শাখার প্রসার করে হিন্দুদের হিন্দুত্বকে জাগ্রত করো, তাহলে মুসলমানরা এমনিতেই হেরে যাবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এতেই কাজ শেষ হয়ে যায়।  যদি কেউ মানতে না চাই, তাহলে তাকে মহকুমা/জেলা স্তরে...