𝒯𝒽𝑒 𝐻𝒾𝓃𝒹𝓊𝓉𝓋𝒶

কেন ম্যাসেজিং এর ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপ-ই ব্যবহার করা হয়? কেন টেলিগ্রাম ব্যবহার করা হয় না? টেলিগ্রাম তো আরও বেশি featuristic, তাই নয় কি!? তবুও টেলিগ্রামের বদলে what's app ই ব্যবহার হয় কেন? পৃথিবীতে মানুষের জীবনধারাকে বদলে দিচ্ছে টেলিগ্রাম। প্রত্যেক কাজকে খুবই সহজে চোখের নিমেষে করে দিচ্ছে। যদি তুমি ইমেল আইডি বানাতে চাও, সেটা এক সেকেন্ডে বানিয়ে দেবে BOT (বট)। যদি তুমি কোনো Voice কে লিখিত আকারে চাও, সেটাও এক সেকেন্ডে বানিয়ে দেবে BOT (বট) . এই Telegram BOT (বট) গুলো কি পারেনা!? Telegram আর AI এর সংমিশ্রণ অসম্ভব কে সম্ভব করে চলেছে প্রত্যেক মুহূর্তে। অথচ এই Telegram ই What's app এর সাথে পেরে উঠছে না!? ভারতে 48 কোটি লোক Whats app ব্যাবহার করেন। আর টেলিগ্রাম ব্যবহার করেন মাত্র 7 কোটি লোক। কিন্ত কেন ম্যাসেজিং এর ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপ ই ব্যবহার করা হচ্ছে? কেন টেলিগ্রাম ব্যবহার করা হচ্ছে না? টেলিগ্রাম তো আরও বেশি featuristic। তবুও টেলিগ্রামের বদলে what's app ই ব্যবহার করছে কেন সবাই? এই প্রথম উত্তর টা প্রশ্নের মধ্যেই লুকিয়ে আছে। যেহেতু ' সবাই What's app ব্যবহার করে ত

ব্রিটেনে বছরে কতজন মহিলা আত্মহত্যা করে, জানেন?   প্রতি ১,০০,০০০ জনের মধ্যে ৫.৪ জন। ০.০০৫ %। (Source : Statista Research Department, Oct 26, 2022) আমেরিকায়, বছরে কতজন বন্দুকবাজিতে প্রাণ হারায়, কোন ধারণা আছে? প্রতি ১,০০,০০০ জনের মধ্যে ১৩.৬ জন। - ০.০১৩ %। (Source : Pew Research Center, 2020)  এসবের কোথাও কোন ট্যাঁফো শুনতে পান? অথচ, দু'শো বছর আগে ০.০০২% ভারতীয় বিধবাদের সহমরণে ব্রিটিশ মিশনারীরা মরাকান্না জুড়ে দিয়েছিল। আর সেই কান্নায় ব্যাকুল হয়ে, বড়লাট লর্ড বেন্টিংক আইন এনে 'সতীদাহ' বন্ধ করলেন ১৮২৯ সালে। 'ডেটা সাইন্টিস্ট' শুভদীপ মুখোপাধ্যায়, 'সতীদাহের' ওপর হিসেব করে দেখিয়েছেন, যদি ধরেও নেওয়া হয়, ৯৫% 'সতীদাহে'র ঘটনা কোন খবরে আসেনি, তাহলেও প্রতি ৫০,০০০ জনের মধ্যে ১জন 'সতী' হতেন। শতকরা ০.০০২%। প্রতি একশো জনের মধ্যে  পুরো একজনও না।   ভারতীয় সমাজে, 'সতীদাহ' কখনোই কোন 'প্রথা' ছিলনা। 'সতীদাহ' বা সহমরণ, হিন্দুদের কোন আচারবিধির মধ্যেও পড়ে না। তবে সহমরণের ঘটনা কিছু কিছু ঘটত। এই নিয়ে, ব্রিটিশ মিশনারীরা এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল,

সবাই প্রশ্ন করে BJP ছাড়া আর কেউ হিন্দুত্বের রাজনীতি করে না কেনো? কারণ টা কি জানো? Aoo Kavi haveli pe, dialog টা শুনেছো? RSS ও এই একই ডায়লগ দেয়। বুঝতে পারলে না তো বুঝিয়ে বলছি আমি। ধরো, কেউ হিন্দু সংগঠন করতে চাইছে, রাজনীতিতে নামতে চাইছে, কিছুটা সংগঠন তৈরী করে ফেলেছে। তখনই entry নেয় RSS।  অন্য পার্টিকে আঁটকানোর দুটো style আছে। প্রথমত, ধরো সংগঠন প্রথম তৈরী হচ্ছে, তারা অতিরিক্ত active হয়ে রাস্তায় নেই আন্দোলন করতে , প্রতিবাদ করছে, তখন RSS ওইসব কার্যকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে এবং বলে তোমরা যথেষ্ট ভালো কাজ করছো, কিন্ত তোমাদের সংগঠন অত্যন্ত দুর্বল, তাই আমাদের সংগঠনে যোগ দাও। সংগঠন না থাকলে হিন্দু ঐক্য সম্ভব নয়, আর হিন্দু ঐক্য না থাকলে হিন্দুদের স্বার্থ রক্ষা করাও সম্ভব নয়।  যদি তারা বলে, না, আমাদের সংগঠন মজবুত, তখন সঙ্ঘ বলে তোমাদের পন্থা/পথ ঠিক নয়, কতজন কে মারবে? কতজন কে কাটবে? তারচেয়ে তোমার গ্রামে শাখার প্রসার করে হিন্দুদের হিন্দুত্বকে জাগ্রত করো, তাহলে মুসলমানরা এমনিতেই হেরে যাবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এতেই কাজ শেষ হয়ে যায়।  যদি কেউ মানতে না চাই, তাহলে তাকে মহকুমা/জেলা স্তরে RSS এর দায়িত

লেখাটিতে আরও নতুন বিষয় সংযোজন করা হয়েছে। তাই একবার Refresh করে পড়ুন।  (1) কারো কারো মতে বেগু খান আজাতশত্রু শহরকে বেগুসরাইতে রূপান্তরিত করেন। কিন্ত এর সত্যতা জানার পর্বে দেখা যায় বেগুসরাইয়ের নামকরণ নিয়ে দুটি লোককথা প্রচলিত আছে। এর জন্য কোন বড় ঐতিহাসিক সমর্থন নেই। প্রথমত, একজন বেগম গঙ্গার তীরে এসে দেখা করতেন এবং তিনি থাকতেন “সরাই” (সরাসরি) তে। তাই সংক্ষিপ্ত ও দুমড়ে মুচড়ে বেগুসরাই নামে পরিচিত হতে শুরু করে। দ্বিতীয়ত, মুঘল আমলে বিহার, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ এবং বাংলায় সারাই সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে। ব্যবসায়ী ও বণিকদের রাতের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করার জন্য সে সময়ের প্রধান ব্যবসায়িক রুটে এই শাড়িগুলির বিকাশ ঘটে। বেগুসরাইয়ের যে জায়গায় আজ দাঁড়িয়ে আছে সেই সারাইটির মালিক ছিল “বেগু” নামে একজন। তিনি অত্যন্ত দয়ালু এবং অতিথিপরায়ণ ছিলেন। তাই তাঁর নামানুসারে জায়গাটিকে বেগুসরাই বলা হয়। এটি সত্য হতে পারে, কারণ নেপালের পথে, লখিসরাই, বেগুসরাই, দলসিংহসরাই, লাহেরিয়াসরাই, হাটসরাই ইত্যাদির মতো সারাই দিয়ে শেষ হওয়া অনেক জায়গা রয়েছে।   Open Link  (2) দারভাঙ্গা খান দ্বারবঙ্গকে (Videha) দরভাঙ্গায় রূপ