কেও গীতার উপর পা রেখে গীতাকে অপবিত্র করলেও তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না।
কেও গীতা পোড়ালেও তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না।
কেও রামায়ণ-মহাভারতের উপর থুতু দিয়ে অপবিত্র করলেও তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না।
কেও দেব-দেবীর মূর্ত ভাঙলেও তাকে কেও মেরে ফেলো না।
কেও হিন্দু দেব-দেবীর গায়ে প্রস্রাব করলেও তাকে কেও হত্যা কোরো না।
Vs
কেও তোমার বাড়িতে প্রস্রাব পায়খানা করলেও তাকে তাকে মেরে না, শাস্তি দিয়ো না।
কেও তোমার বাড়ির দলিল পুড়িয়ে দিলে, বাড়ি কব্জা করে নিলেও তাকে মেরো দিয়ো না। সে ভুল করে ফেলেছে।
কেও তোমার গায়ের উপর থুতু দিলেও তাকে অপমান বলে মনে কোরো না।
কেও তোমার বাবা-মা, ভাই-বোন কে খুন করলেও তাকে তুমি মেরে ফেলো না।
এটাই স্বাভাবিক নীতি। তাইতো? এই ধরনের মানসিকতাকে সহনশীলতা নয়, বরং নপুংসকতা বলে!