Skip to main content

এবার মন্দিরের পালা...

মসজিদ প্রত্যেক মুসলমানের রোজগারের কথা চিন্তা করে। মসজিদ প্রত্যেক মুসলমানের রোজগার সুনিশ্চিত করে। মন্দির কিন্ত তা করে না।

মসজিদ প্রত্যেক মুসলমানের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে। মসজিদ প্রত্যেক মুসলমানের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করে। মন্দির কিন্ত তা করে না।

মসজিদ প্রত্যেকের ভালো মন্দের খবর রাখে। মন্দির রাখে কি? মসজিদ প্রত্যেকের শিক্ষা, Self defense কে সুনিশ্চিত করে, মন্দির করে কি?

গ্রামের যে কোনো সমস্যার সমাধানে মসজিদ সকল গ্রামবাসীকে আহ্বান করে। গ্রামে কোনো কিছু হলেই মসজিদের মাইক থেকে একজোট হওয়ার বার্তা আসে। মন্দির কখনো আহ্বান করেছে কি?

গ্রামের যে কোনো সমস্যার সমাধানে মন্দির কেনো সকল গ্রামবাসীকে আহ্বান করে না? গ্রামে কোনো কিছু হলেই মন্দিরের মাইক থেকে একজোট হওয়ার বার্তা কেনো আসে না? একবার আহ্বান করে তো দেখুন! অন্তত, আহ্বান করার ব্যবস্থা টা তো করা হোক! একজন যোগ্য সেবক না হয় পরে জোগাড় হবে, অন্তত একটি মাইক সেট তো install করা হোক।

মসজিদ থেকে স্পষ্ট নির্দেশ ছিল, প্রত্যেক মুসলমানের রোজগার সুনিশ্চিত করতে হবে। প্রত্যেক মুসলমানের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে। প্রত্যেক মুসলমানের শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে। 

প্রত্যেক মুসলমানের রোজগার, সুরক্ষা এবং শিক্ষা তাদের কর্মসূচির অংশ। এবং মসজিদ এই কাজটি যথাযথভাবে সম্পন্ন করেছে। 

মসজিদ এমন একটি প্ল্যান বানিয়েছিলো---

১| প্রত্যেক গ্রামে শাড়ি-কাপড় বিক্রি করা। কোনো হিন্দু গ্রাম যেনো বাদ না যায়। 

২| চুড়ি-টিপ-মালা এর ব্যবসা করতে হবে। হিন্দু মেয়েদের কাছে, কম দামে কাঁচের চুড়ি বিক্রি করতে হবে।

৩| প্রত্যেক স্কুলের সামনে ঝালমুড়ির, পেয়ারার  ব্যবসা করতে হবে।

৪| প্রত্যেকটা তিনমাথা মোড় যেনো মুসলমানের কব্জায় থাকে। 

৪| প্রত্যেক গ্রাম থেকে সস্তা দামে ভাঙাচোরা জিনিস, কাগজ, টিন কিনতে হবে।

৫| হিন্দুদের দোকানের আশেপাশে ৩-৪ টে দোকান খুলতে হবে।

৬| প্রত্যেক হিন্দু যেনো ফল ও সব্জি মুসলমানের দোকান থেকে কিনতে বাধ্য হয়। প্রয়োজনে অর্ধেক দামে বিক্রি করো। 


The Temple Duties :-

◾মন্দিরের কাজ শুধুমাত্র পূজো করা আর প্রসাদ বিতরণ করা নয়। বরং দেশ ও সমাজকে নেতৃত্ব দেওয়া।

◾মন্দিরগুলো তার দায়িত্বগুলোকে কখনোই আস্বীকার করতে পারে না। মন্দিরকে তার দায়িত্ব পালন করতেই হবে।

◾গ্রামের যে কোনো সমস্যার সমাধানে গ্রামবাসীদের আহ্বান করা এবং আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা।


◾গ্রামবাসীদের বহিরাগত আক্রমণ বা বিধর্মীদের আক্রমন থেকে রক্ষার্থে গ্রামবাসীদের একজোট হওয়ার বার্তা দেওয়া।
মন্দিরের শিক্ষণ সংস্থা (গুরুকুল) এর মাধ্যমে বিনামূল্যে শিক্ষা দেওয়া।

◾সমাজের দরিদ্র মানুষের জন্য খাওয়ার ব্যবস্থা করা।

◾আর্থিক অনটনের সময় আর্থিক সাহায্যের মাধ্যমে সমাজের পাশে দাঁড়ানো।

◾সামাজিক নিয়ম-শৃঙ্খলা ও ব্যবস্থাপনা বজায় রাখার মাধ্যমে সমাজকে নিয়ন্ত্রণ করা।

◾সকলকে মানবকল্যানের কাছে অনুপ্রাণিত করা।