Skip to main content

বঙ্গ মিডিয়ায় তাঁরা ব্রাত্য!

🔰আমরা দেখেছি, Sushil Pandit কে Tv তে হিন্দুদের দুঃখের কথা বলতে দেখতে যায়। কিন্ত, Sanmoy Banerjee গুরুত্ব পায় না। কেনো?

🔰হিন্দি মিডিয়া Neeraj Atri কে, Brainwashed Republic কে জনগনের সাথে পরিচয় করিয়েছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের তার মতো কোনো ব্যক্তিকে চেনায় নি, তাহলে কি পশ্চিমবঙ্গে এমন লোকের একান্তই অভাব? পশ্চিমবঙ্গে কি এমন লোক নেই? নাহলে আমরা তাদেরকে চিনি না কেনো?

🔰আমরা Major General G.D. Bakshi কে সবাই চিনে গেছি, কিন্ত, শঙ্কর রায়চৌধুরীর মতো বিখ্যাত লোককে চিনেছি কতটুকু? তিনি কি আদৌ বেঁচে আছেন?

🔰আমরা হিন্দি মিডিয়ার মাধ্যমে আশ্বিনী উপাধ্যায়ের মতো সংবিধানিক পরিবর্তনকামী মানুষকে চিনেছি। কিন্ত, পশ্চিমবঙ্গে কি এমন লোকের একান্তই অভাব? পশ্চিমবঙ্গে কি এমন মানুষ নেই? তাহলে আমরা তাদেরকে চিনি না কেনো?

🔰আমরা হিন্দি মিডিয়ার মাধ্যমে ভারতবর্ষের রাজনৈতিক ইতিহাস সম্পর্কে জেনে গেছি। কিন্ত, পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাস সম্পর্কে জানি না কেনো? কেনো দেখানো হয়না পশ্চিমবঙ্গের স্বাধীনতার পরবর্তী রাজনৈতিক দলগুলোর গতিবিধি? কেনো পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাস সম্পর্কে আমাদেরকে অন্ধকারে রাখা হচ্ছে ? বামপন্থীদের গুরুত্ব বাড়বে, সেই ভয়ে?

🔰আমরা হিন্দি মিডিয়ার মাধ্যমে यति नरसिंहानंद सरस्वती  কে চিনেছি, কিন্তু Devtanu Bhattacharya অথবা দেবদত্ত মাজি মতো লোক কে বাংলা মিডিয়া কতটুকু চিনিয়েছে?

🔰হিন্দি মিডিয়ার আমরা Narsinghananda saraswati কে বক্তব্য রাখতে দেখেছি, কিন্তু বাংলা মিডিয়ার Devtanu Bhattacharya অথবা দেবদত্ত মাজির নাম নেওয়াও যেনো অপরাধ।

🔰আমরা হিন্দি মিডিয়ায় Bindo Bansal কে debate করতে দেখেছি, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে RSS যেনো আতঙ্কবাদী সংগঠন, সমস্ত বাংলা মিডিয়া RSS কে বয়কট করেছে। আজ পর্যন্ত কোনো RSS/ VHP/ Bajrang Dal এর নেতা কে মিডিয়ায় debate করার জন্য সুযোগ দেওয়া হয় না, বঙ্গ মিডিয়ায় তাঁরা ব্রাত্য! কিন্তু, কেনো!?

Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

संस्कृत वर्णमाला

अ आ इ  संस्कृत वर्णमाला अ अ अश्ब; आ आ आम्रः। अश्बः चतुरः ; आम्रः मधुरः। इ इ इक्षु: ; ई ई ईशाः।  रक्षतु सर्वानपि परमेशः। उ उ उदकम्, ऊ ऊ ऊर्मि । उदकम् प्रवहति, प्रभवति ऊर्मिः। ऋ ऋ ऋषिः ; ऋषिं नमामः। ऋ, ऌ इति वयं पठामः। ए ए एडः, स्थूलः पुष्ठः। ऐ ऐ इन्द्रजालिकः । ओ ओ ओतुः, 'म्याव् म्याव् ओतुः। ओ ओषधम्, मास्तु मास्तु। 

শশাঙ্ক

অপরাজিত বঙ্গাধিপতি শশাঙ্ক মহারাজ কানসোনাতে রাজধানী হতে হর্ষে দিয়েছে বাজ। মগধ, গৌড়, রাঢ় দেশ গাঁথে উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর রাজনৈতিক সম্প্রসারে  কেঁপে ওঠে স্থানেশ্বর। একদিকে তিনি রক্ষা করেন হিন্দুত্বের ওই মতি পরমতসহিষ্ণু তবু মহাবিহারেও স্থিতি । জলকষ্টে দীঘির জল শরশঙ্ক খোঁড়েন নালন্দাতে বাড়ান হাত  ঐতিহ্যতে মোড়েন। কৃষি শিল্প জ্ঞানচর্চা বাণিজ্যে অগ্রগতি এমন রাজ্য শাসন করেন  গৌড়ের অধিপতি । বঙ্গাব্দের সূচনা খানা হয়ে যায় তাঁর হস্তে পাঁচশত তিরানব্বই সাল বিয়োগ করার ন্যস্তে । বাদ দাও যদি অঙ্কটা ওই দু'হাজার পার একুশ চৌদ্দোশ আটাশএলো এলো বাঙালির হুঁশ। ✍ কল্যাণ চক্রবর্তী 🎨 ছবি এঁকেছেন- শীর্ষ আচার্য আমার কল্পনার দৃষ্টিতে বাংলা বিহার উড়িষ্যার সম্রাট গৌরাধিপতি শশাঙ্ক এঁর নতুন আঙ্গিকে চিত্র অঙ্কন করলাম। বঙ্গাব্দের প্রবর্তক ও বাঙালির হৃদয় সম্রাট শশাঙ্কের জয়। শুভঃ বাঙালি নববর্ষ।