Skip to main content

এইসব নীল_প্রীতি নয় এইসব আসলে বিধর্মী_প্রীতি...!


যেসব ছবিগুলো পোস্ট করা হয়েছে, এগুলো পোস্ট করে দেখুন 90% হিন্দু মেয়ে বলবে "I love this", তাইতো? এটাই সত্যি। এগুলো সমস্ত মেয়েরা পছন্দ করে। এখন প্রশ্ন, এর মধ্যে ধর্মের প্রসঙ্গ এল কীভাবে?

ছবিগুলো একটু ভালো করে লক্ষ্য করুন তো। ছবিগুলোতে হিন্দু কালচারের কোনো চিহ্ন আছে ? না নেই !

নীল রঙের কোনো গয়না হয় কি? না হয়না ।

কিন্তু, হিন্দু ধর্মের বিয়েতে কি রঙের শাড়ি পড়া হয়? লাল না নীল? 

ঐ সিঁদুর কি রঙের হয় ? লাল না নীল?

শাখা-পলা কি রঙের হয়? লাল না নীল ?

যে কোনো মেয়েকে লাল শাড়ি পড়লেই ভালো লাগে। কিন্ত সবাইকে নীল শাড়ি পরে ভালো লাগে না। লাল শাড়ি ক্যামেরাতে যথেষ্ট suitable। নীলশাড়ি পড়ে ছবি ভালো ওঠেনা। মডেলদেরকে দিয়ে, অনেক পরিশ্রম করে এইসব photo তোলা হয়েছে। এতো পরিশ্রমের কারন কি ?

মেয়েদেরকে ধর্মান্তরিত করার সব চেয়ে বড়ো বাধা হলো এই লাল রং। মেয়েরা লাল সারি, লাল সিঁদুর, শাখার-পলা, মঙ্গলসূত্র এসবের মোহ কাটাতে পারে না।

এতো কষ্ট করার আসল কারণ হলো লাল শাড়ির বদলে, নীল শাড়ি। লাল মঙ্গল সূত্রের বদলে, নীল ডিজাইনার গয়না।
লাল শাখা-পলার বদলে নীল চুরি।
আলতা ছাড়া নূপুরকে জনপ্রিয় করা।

এটা আসলে লাল এর সাথে নীল এর যুদ্ধ। মেয়েদের মনে লালকে হারিয়ে নীলকে জায়গা করে দেবার চেষ্টা। অনেক মেয়েই নিজেকে এখন Blue Lover বলছে। বিগত দুই বছরে মেয়েদের কাছে নীল রঙ বিশেষ একটা জায়গা করে নিয়েছে। এখন অনেকে বিয়েতে নীল বেনারসীও পড়ছে। এখন অনেকে মেয়েই, মঙ্গলসূত্রের বদলে ডিজাইনার গহনা পড়ে।

আর একটা ব্যাপার, মুসলমান মেয়েদেরও সিঁদুরের প্রতি খুব আকর্ষণ আছে। ওরাও চায় সিঁদুর পড়তে। কিন্তু, স্বামীরা কিছুতেই permission দেয়না। তাই মুসলমান যুবকেরা হিন্দু মেয়েদের মন ভোলাতে এসব Post করছে।

Popular posts from this blog

দাড়িভিটের স্ফুলিঙ্গ থেকে ভাষা আন্দোলনের প্রদীপ জ্বালাতে আমরা ব্যর্থ

এসো হে সেপ্টেম্বর, আমার ভাষার মাস। ভাষাতীর্থ দাড়িভিট, রাজেশ তাপসের বাস।। ২০১৮-র ২০ সেপ্টেম্বর উত্তর দিনাজপুর জেলার দাড়িভিট হাইস্কুলের গুলি চালনার ঘটনা এখন সবাই জানেন। আলোচনার সুবিধার জন্য অল্পকথায় প্রেক্ষাপটটা আরেকবার দেখে নেওয়া যাক। দাড়িভিট হাইস্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের দাবি ছিল বাংলা ও বিজ্ঞান শিক্ষকের। এই স্কুলে উর্দুভাষী ছাত্র-ছাত্রী নেই। স্থানীয়রা মুসলমান। তৃণমূল নেতার তৎপরতায় সরকারের বিদ্যালয় দপ্তর পাঠালো বাংলা ও বিজ্ঞান শিক্ষকের জায়গায় উর্দু শিক্ষক এবং সংস্কৃত শিক্ষক। অবাঞ্ছিত উর্দু শিক্ষকের নিয়োগকে একটু সহনশীল করার জন্য সম্ভবত সংস্কৃত শিক্ষককের নামটাও যুক্ত করা হয়েছিল। ছাত্ররা মানেনি, প্রতিবাদ করেছিল। প্রতিবাদ করেছিলেন গ্রামবাসীরা। অতএব পুলিশ সামান্য উত্তেজনাতেই গুলি চালায়, ফলে দুই প্রাক্তন ছাত্র রাজেশ সরকার এবং তাপস বর্মণের মৃত্যু হয়। এর প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গ সপ্তাহখানেক উত্তাল হয়। জাতীয়তাবাদী ছাত্র সংগঠন এবিভিপি মিছিল মিটিং করে। বিজেপি ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গ বন ডাকে যা আংশিক সফল হয়। এই বনধকে সফল করতে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির যুবমোর্চার সভাপতি দেবজিৎ সরকার দাড়িভিট গেল...

বলি প্রসঙ্গে আমার মতামত

ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এর চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better, তাহলে বলতে হয় আপনার জীবন আর মৃত্যুর sence নেই। কেন ছাগলের মৃত্যুটাই মৃত্যু? চালকুমড়ো বা আঁখের মৃত্যুটা মৃত্যু নয় কেন? আপনার যদি জীবন আর মৃত্যুর সম্বন্ধ প্রকৃত জ্ঞান থাকতো তাহলে তিনটি ক্ষেত্রেই আপনি সমান দুঃখ পেতেন। কিন্ত আপনার মনে হয় ছাগল বলি দেওয়ার চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better।  আপনার এই প্রকৃতি দেখে বলতে হয়, জীবন বাঁচানো আপনার উদ্দেশ্য নয়, বরং আপনি রক্তকে ভয় পান, অস্ত্র কে ভয় পান। আপনার বাস্তবিক বোধ থাকলে আপনি অস্ত্রের আঘাতে চালকুমড়ো বা আঁখের এবং ছাগ তিনটি বলির ই বিরোধীতা করতেন। কারণ তিনটির প্রকৃতিই একই রকম, এই তিনটে থেকেই অনেক নতুন প্রাণের জন্ম হতে পারতো। তাই তিনটির হত্যাই একই রকম ক্ষতি করে। কিন্ত, শুধুমাত্র ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এটি মানুষের হিংস্র পাশবিক প্রবৃত্তি। তাহলে প্রশ্ন করতে হয়, আমরা কি সত্যিই অহিংস?  আমাদের মায়েরা প্রতিদিন জ্যান্ত মাছগুলো দুহাতে ধরে বঁটিতে ঘচাং করে একবারে জ্যান্তই কেটে ফেলেন। শহরের মাছ-মাংস বিক্রেতারাও একইভাবে কাটেন। তখন কি সেটা নৃশংসতা নয়? ক...