Skip to main content

চিন্তাধারার পার্থক্য

আমার নবীর সম্মানে হাত তুললে ওই হাত কেমন করে ভেঙে দিতে হয় সেটাও আমাদের জানা আছে। বিশ্ব নবীর সম্মান is an unparalleled issue। এই ইস্যুতে হেফাজত নাই, এই ইস্যুতে জামাত নাই, এই ইস্যুতে তবলিগ নাই, আওয়ামীলীগ নাই, ১৭ কোটি মানুষ এক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে যায়।

হিন্দু এবং মুসলমানদের মধ্যে একটি প্রাথমিক চিন্তাধারার পার্থক্য আছে। একই পরিস্থিতি এবং একই ধরনের মানুষের ভিত্তিতে যদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় তবে পার্থক্য টি আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে।

ঘটনা ১ :-


কোনো জনবহুল স্থানে একজন মুসলমান হিন্দুদের দেবতার বদনাম করলে হিন্দু যুবকটির দুটি সম্ভাবনা থাকে- 
প্রথমত, প্রতিবাদ করা
দ্বিতীয়ত, চুপচাপ শুনে চলে আসা
ধরুন যুবকটি প্রতিবাদ করে বললো, এইসব আলবাল বললে কানের নীচে দেবো। এরপর কথা কাটাকাটি শুরু হবে। তারপর লোক জড়ো হবে। কয়েকজন মুসলমান অবশ্যই ছুটে আসবে। এরপর হালকা ধস্তাধস্তি হয়ে ব্যাপার টা মিটমাট হয়ে যাবে তখনকার মতো। ওই মুসলমান ছেলেটি যখন বাড়ি ফিরবে তখন সে পরিবার, প্রতিবেশি, এবং মসজিদের তরফ থেকে সাবাসি পাবে। সবাই তার কাজকে সমর্থন করে আবারো একই কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে। 

অন্যদিকে, ওই হিন্দু ছেলেটি যখন বাড়ি ফিরবে তখন সে পরিবার, প্রতিবেশি, এবং অন্যান্য পরিচিতদের তরফ থেকে 'কি হয়েছিল', 'কেন হল', 'কার দোষ' এরকম হাজারো প্রশ্নের মুখে পড়বে। সবাই তাকে বলবে, "যা বলছে বলুক, ওরা হারামি, এইসব ঝামেলার মধ্যে পড়িস না। যা হয়েছে, হয়ে গেছে আর এইসব করবি না। যা বলছে বলুক, শুনিনি না শুনিনি..."
একটি হিন্দু পরিবার কখনোই তার সন্তানদের এইসব কাজ করতে অনুপ্রাণিত করে না। বরং নিজের ছেলেকেই দোষী প্রমাণ করে এইসব ঝামেলা থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেয়।

ঘটনা ২ :-


কোনো জনবহুল স্থানে একজন হিন্দু ছেলে নবীর নামে সমালোচনা করলে মুসলমান যুবকটির দুটি সম্ভাবনা থাকে- 

প্রথমত, প্রতিবাদ করা
দ্বিতীয়ত, চুপচাপ শুনে চলে আসা

মুসলমান যুবকটি অবসম্ভাবিকভাবে প্রতিবাদ করবে, এবং হিন্দু ছেলেটিকে মারতে শুরু করবে। যদিও মারতে না পারে তবে চিৎকার করে লোকজন জড়ো করবে এবং হিন্দু ছেলেটিকে গণধোলাই দেবে। এমনকি ছেলেটির মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। 

এরপর ওই মুসলমান ছেলেটি যখন বাড়ি ফিরবে তখন সে পরিবার, প্রতিবেশি, এবং মসজিদের তরফ থেকে তার পরিবারে বিশাল জনতার ভিড় জড়ো হবে। আর্থিক দিক থেকে তৎক্ষণাৎ সাহায্য করা হবে এবং আইনি সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেবে মসজিদের ইমাম তথা মুসলমান সমাজের বড়লোক ব্যক্তিরা। এরপর যদি মনে হয় ছেলেটার জীবনের কোনো রিস্ক আছে তাহলে ছেলেটাকে protection দেওয়া হবে। যদি মনে হয় নবীর অপমানের যথাযথ প্রতিশোধ নেওয়া হয়নি তবে বিশাল জনতা ছুটে আসবে ওই হিন্দু যুবকের বাড়িতে। বাড়ি ভাঙচুর করা, শ্লোগান দেওয়া, হত্যা করা প্রভৃতি সমস্ত সম্ভাবনাই থাকে।


অন্যদিকে, ওই হিন্দু ছেলেটি যখন বাড়ি ফিরবে তখন তার বাবার হাতে মার খাওয়া বাধ্যতামূলক। আর যদিও মার না খায় তবে তীব্র তিরস্কারের সম্মুখীন হবে।

সুতরাং, আমরা দেখলাম দুজনের বয়স, সময়, শক্তি, পরিস্থিতি একই হওয়ার সত্ত্বেও হিন্দু ছেলেটি এইরকম পরিস্থিতিতে হেরে যাচ্ছে বা সমঝোতা করতে বাধ্য হচ্ছে। অন্যদিকে মুসলমান ছেলেটি পারিবারিক সমর্থন পাচ্ছে, সবাই সাবাসি দিয়ে এই ধরনের কাজ করতে অনুপ্রাণিত করছে।


ঘটনা ৩ :-


একটি মুসলমান ছেলে হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করলে-

যেহেতু আত্মীয়দের সাথে ঘনিষ্ঠতা ও যোগাযোগ কম , তাই প্রথমেই মেয়েটির সন্ধান করার জন্য মেয়েটির পরিবার পুলিশের সরনাপন্ন হবে। মেয়েটির খবর পেতেই অন্তত 2 দিন লেগে যায়। তাই বিয়ে বা ফুলসয্যা আটকানো যায় না। আবার মেয়েটিকে উদ্ধার করার ক্ষেত্রেও মেয়েটির পরিবারের লোকজন সাহস করে মুসলমান এলাকাতে যেতে পারে না। যতক্ষণ না পুলিশ তৎপর হয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে মেয়েটি ততক্ষণ পরিবারের আয়ত্বের বাইরেই থাকে। মেয়েটিকে স্ব-ধর্মে ফিরিয়ে আনা বা শাসন করা কোনোটাই ওই পরিবারের পক্ষে সম্ভব হয় না। আবার ছেলেটিকে শাসন করা বা হুমকি দিয়ে ভয় দেখানো ওই হিন্দু পরিবারের পক্ষে প্রায় অসম্ভব।

ঘটনা ৪ :-


 একটি হিন্দু ছেলে মুসলমান মেয়েকে বিয়ে করলো।

প্রথমেই মেয়েটির সন্ধান করার জন্য মুসলমান মেয়েটির পরিবার মসজিদের সরনাপন্ন হবে। মসজিদ থেকে আশেপাশের সমস্ত মসজিদের ইমামদের কাছে খবর যাবে এবং তারা সবাই মিলে মেয়েটিকে খোঁজার চেষ্টা করবে। ফলে খুব সহজেই কম সময়ের মধ্যেই তারা ধরা পড়বে।


তাই তাদের বিয়ে কিংবা ফুলসয্যা আটকানো যাবে। মেয়েটির খবর পাওয়া মাত্রই মেয়েটিকে উদ্ধার করার জন্য মেয়েটির পরিবারের লোকজন (অন্তত 15-20 জন মুসলমান) এই এলাকাতে যাবে এবং ভয় দেখিয়ে মেয়েটিকে তুলে আনবে। যদি তুলে আনতে না পারে তখন পুলিশের সাহায্য নেবে। পুলিশ তৎপর হয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করবে। আর মেয়েটি যদি সাবালিকা হয় তবে মেয়েটিকে স্ব-ধর্মে ফিরিয়ে আনার জন্য ইসলামের দোহাই দেওয়া হবে। কিংবা শাসন করার জন্য ওই পরিবার মেয়েটিকে মেরে ফেলতেও দ্বিধা করবে না। আবার ছেলেটিকে শাসন করা বা হুমকি দিয়ে ভয় দেখানো, ওই পরিবারের উপর আক্রমণ কিংবা প্রাণে মেরে ফেলা, কোনোটাই অসম্ভব নয়।


ঘটনা ৫ :-


যদি কেও নবীর নামে কুকথা বলে,

যদি কেও নবীর নামে কুকথা বলে, তবে তার বিরুদ্ধে প্রথমেই ফতোয়া জারি হবে। যে কেও সুযোগ পেলেই তাকে হত্যা করার নির্দেশ দেওয়া হবে। হত্যার পুরস্কার হিসেবে অর্থ বরাদ্দ করা হবে। নিকটবর্তী  মসজিদের হাতে অর্থ পৌঁছে দেওয়া হবে। তারপর জমায়েত, শ্লোগান... "গুস্তাখি রাসুল কি একি হি সাজা সর তন সে জুদা, সর তন সে জুদা..." ইত্যাদি ইত্যাদি...

বক্তৃতা রাখা হবে, "আমার নবীর সম্মানে হাত তুললে ওই হাত কেমন করে ভেঙে দিতে হয় সেটাও আমাদের জানা আছে। বিশ্ব নবীর সম্মান is an unparalleled issue। এই ইস্যুতে হেফাজত নাই, এই ইস্যুতে জামাত নাই, এই ইস্যুতে জরমনাই নাই, এই ইস্যুতে সরসির নাই, এই ইস্যুতে তবলিগ নাই, আওয়ামীলীগ নাই, জামাত নাই ১৭ কোটি মানুষ এক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে যায়।"

সুতরাং , যদি কেও নবীর নামে কুকথা বলে তবে তার মৃত্যু অবধারিত। সেটা তিনদিন পরে হোক বা তিন মাস পরে কিংবা তিরিশ বছর পরে। মৃত্যু অবশ্যই হবে।

ঘটনা ৬ :-


যদি কেও দেব-দেবীর নামে কুকথা বলে,

হিন্দু দেব-দেবীর নামে কুকথা বলা এখন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। হিন্দু মন্দিরের উপর নিয়মিত আক্রমণ করলে কিংবা দেবতার গায়ে প্রস্রাব করলেও হিন্দুরা নিরব, নির্বিকার, প্রতিক্রিয়াহীন। হিন্দু দেবতাদের নামে নিয়মিত অশ্লীল আক্রমণ করে গালিগালাজ করা হলেও হিন্দুদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। এ যেন শ্মশানসম নিস্তব্ধতা। হ্যাঁ আওয়াজ ওঠেনা তা নয়, মাঝে মাঝেই অনাত্মীয়ের মৃত্যুতে শ্মশান যাত্রীরা যেমন আচরণ করে তাদের মতোই হেলায় ভরে প্রতিবাদ মিছিল হয়।

এই প্রসঙ্গে আশ্বিনী উপাধ্যায়ের কথায় বলতে পারি, 
निंदा करने
पुतला फूंकने
रैली निकालने
तू-तू-मैं-मैं करने
नूराकुश्ती करने
फोटो शेयर करने
सड़क जाम करने
कैंडिल मार्च करने
ट्विटर ट्रेंडिंग करने
फेसबुक पर लिखने
मीडिया डिबेट करने
फांसी की मांग करने
आर्थिक सहायता देने
हनुमान चालीसा पढ़ने
आरोप-प्रत्यारोप करने
से जिहाद खत्म नहीं होगा।

এর অর্থ পরিষ্কার। হত্যার বদলা হত্যা। একদিকে যখন মুসলমানরা হিন্দুদের হত্যা করে চলেছে তখন আমাদের নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনগুলো "জাগো জাগো" বলে চেঁচিয়ে চলেছে। হত্যা যদি হওয়ার হয় সেটা সঙ্ঘের ট্রেনিং নেওয়ার পরেও হতে পারে। সচেতনতা দিয়ে তাকে আটকানো যায় না। প্রতিবছর 15-20 সঙ্ঘের সচেতন সক্ষম পরিপক্ক কার্যকর্তা মারা যায়, তারা কি আগত বিপদ সম্পর্কে সচেতন নয়? 

পার্থক্য সচেতনতার নয়, পার্থক্য নেতৃত্বের। প্রকৃত পার্থক্য হল প্রতিক্রিয়ার। একদিকে মুসলমানরা যখন হাতে অস্ত্র তুলে নেয়, তখন আমরা হাতে ফুলের মালা আর মোমবাতি তুলে নিই। আসল পার্থক্য এখানেই। যেদিন হিন্দু সমাজকে হিজরা রা নেতৃত্ব না দিয়ে প্রকৃত পুরুষ সিংহ রা নেতৃত্ব দেবে, সেদিন হিন্দুদের উপর আক্রমণ এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে।

জয় শ্রীরাম ||🌸

Popular posts from this blog

 বর্তমানে রাত্রীকালীন বিবাহের প্রাসঙ্গিকতা :- ____________________________________ মুসলমান অত্যাচারের কারণে 'রাত্রি কালীন গোপন বিবাহ' রীতির প্রচলন। এসব সত্য জানার সত্ত্বেও এখনও এই রীতি বয়ে নিয়ে হচ্ছে। তার সম্ভাব্য কারণ কি কি হতে পারে? ১| দিনের বেলা সকলে ব্যস্ত থাকে নানা কাজে। কেও স্কুলে, কেও অফিসে কেও বা অন্য কোনো কাজে লিপ্ত থাকেন। তাই সেই কাজের মাঝে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হয় না। তাই সন্ধ্যার লগ্নে বিয়ে হলে মানুষ দুপুরে কাজের শেষে বিশ্রাম নিয়ে সন্ধ্যেয় সেজেগুজে এসে বিয়ে দেখতে পারে। রাত্রে প্রায় সকলেই বাড়িতে থাকেন। তাই কোথাও নিমন্ত্রণ রক্ষা করা বিষয়টা অনেকটাই নির্ঝঞ্ঝাট মনে হয়। ২| এখন বিবাহ একটি পারিবারিক উৎসব নয়। বরং বিবাহ আত্ম অহংকার, ক্ষমতার প্রদর্শনীতে পরিণত হয়েছে। রাতে জমকালো Light Show দেখানো যায়। বাজীর প্রদর্শনী করা যায়। এর সাথে আরও যত রকমভাবে নিজের ক্ষমতার প্রদর্শন করা সম্ভব সবরকম চেষ্টাই করা হয়। কিন্ত দিনে এই সমস্ত ঘটনার Prime Focus একজনের উপর পড়া সম্ভব নয়, তাই রাত্রে। ৩| সামাজিক দৃষ্টিকোণ: বর্তমানে দিনে বিবাহ দেওয়াকে দারিদ্রতার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা ...

ব্রাহ্মণ্য অত্যাচার তত্ত্বের Propaganda Vs Reality

ভারত বাংলাদেশ আর পাকিস্তান মিলে প্রায় 50 কোটি মুসলিম বাস করে। কিন্তু, এতো মুসলিম তো আরবেও নেই। তাহলে এতো মুসলমান এলো কোথা থেকে? অন্য ধর্মের লোক এতো দ্রুত হারে বাড়ছে না কেনো? অন্য ধর্মের 50 কোটি লোক হলোনা কেনো ? Communist আর secular দের বক্তব্য এরা হিন্দুই ছিল, কিন্তু ব্রাহ্মণদের অত্যাচারের ফলে আর মুসলিমদের ধর্মের উদারতার কারণে জাত-পাতহীনতার কারণে এরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। এরা মুসলিমদের দান-ধ্যানের নীতি, সুফি_সন্তদের জীবনযাত্রায় প্রভাবিত হয়ে "ইসলাম" ধর্ম গ্রহণ করেছে। ব্রাহ্মণদের অত্যাচার তত্ত্ব  Communist রা হিন্দু সমাজকে দুইভাগে ভাগ করেন-- 1. উচ্চ বর্ণ  2. নিম্ন বর্ণ সমাজের সবচেয়ে ভক্তিবান মানুষ হলো তথাকথিত নিম্নবর্ণের মানুষরা। তাদের কাছে ধর্মই সব। তাঁরা সব করতে পারেন কিন্তু ঠাকুর কে অবহেলা করেন না। তাঁরা শুধুমাত্র ব্রাহ্মণদের অত্যাচারের জন্যেই ধর্মান্তরিত হয়েছে এটা বিশ্বাস করেন কিভাবে❓ এটা তো গেলো পুরোনো যুগের কথা.... এবার এখনকার কথা বলি.... আচ্ছা বলুন তো, আমরা আমাদের পারিবারিক সূত্রে বা বন্ধুদের সূত্রে প্রায় প্রতিদিন নানান রকম খবর শুনি। যেমন- কারোর বিয়ে হয়েছে, কার...

বৃদ্ধাশ্রম ও অনাথালয় এর সংযুক্তিকরণ

আমি কিছু ছোট ছোট old age home এবং orphan home এ গেছি এবং সেখানে গিয়ে মনে হয়েছে বৃদ্ধ মানুষগুলো তাঁদের পরিবারের ছোটো-ছোটো নাতি-নাতনীদের মিস করেন। আবার অনাথালয়ের orphan দের কাছে গিয়ে মনে হয়েছে তারা যদি দাদু ঠাকুমাদের মত কাওকে পেত, যারা তাদের একটু গল্প বলবে, মাথায় হাত বুলিয়ে তাদের আদর করবে তাহলে তারাও হয়ত অনেকটা ভালো থাকত। তাই আমার মনে হয়েছে বৃদ্ধাশ্রম ও orphan home যদি একই ছাদের নীচে করা সম্ভব হয় তাহলে ওইসব বৃদ্ধ-বৃদ্ধা এবং বাচ্চা ছেলেমেয়েগুলোর পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার যে কষ্ট, সেটা সামান্য হলেও লাঘব হবে। এবার আমি এটা নিয়ে কতটা ঠিক ভেবেছি বা এটা ইমপ্লিমেন্ট করা কতটা সম্ভব বা তার প্রতিবন্ধকতার জায়গা গুলো আমি সম্পুর্ন ওয়াকিবহল নই। সম্পূর্ণ একটা ইমোশনাল ভাবনা থেকে এটা আমি ম্যাডামকে জানিয়েছি। ম্যাডাম বা ডিপার্টমেন্ট এ যারা দীর্ঘদিন ধরে অনেক গুরুদায়িত্ব সামলেছেন তাঁদের সবার পর্বত সমান অভিজ্ঞতা। যদি তাঁরা এই ভাবনার মধ্যে কোনো পজিটিভ দিক আছে বলে মনে করেন এবং প্রাকটিক্যাল গ্রাউন্ডে এটা ইমপ্লিমেন্ট করা সম্ভব মনে করেন এবং এক ছাদের তলায় old age home এবং orphan home তৈরী করা...