Skip to main content

দূর্গামূর্তি নির্মাণে কি বেশ্যাবাড়ির মাটি ব্যবহৃত হয়?

বেশ্যভূঃ" কথা অর্থ-- গৃহ নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত মাটি। (শব্দকল্পদ্রুম ৪৮৯০ পৃষ্ঠা খুলুন, দেখতে পাবেন।)

দূর্গামূর্তি নির্মাণে কি বেশ্যাবাড়ির মাটি ব্যবহৃত হয় - এসব গাঁজাখুরী গল্প বন্ধ। এসব অপপ্রচার করে হিন্দু ধর্মকে বদনাম করে চলেছে বামপন্থীরা।

হিন্দুরা কি গরু খায়?

উত্তর- না। কিন্ত, কিসের ভিত্তিতে বামপন্থীরা বলে হিন্দু ধর্মে গরু খাওয়া বৈধ?

উত্তর- বেদে 'গোঘ্ন' একটি শব্দের উল্লেখ আছে। গো+অঘ্ন= গরুকে হত্যা করা যাবে না। কিন্ত, বামপন্থী ও মুসলমানরা এর অর্থ বিকৃত করে বলেছে- গরু হত্যার যোগ্য! আর এই শব্দের ভিত্তিতেই আমাদেরকে অপমানিত করা হচ্ছে।

তেমনি, কোনো ধর্ম গ্রন্থেই দূর্গাপ্রতিমা নির্মানে বেশ্যাবাড়ির মাটির ব্যবহারের উল্লেখ নেই। তাহলে, কিসের ভিত্তিতে সবাই বলে দূর্গাপুজোতে বেশ্যাবাড়ির মাটি ব্যবহৃত হয়? 

উত্তর- "বেশ্যভূঃ" শব্দের ভিত্তিতে। 
"বেশ্যভূঃ" কথার অর্থ-- গৃহ নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত মাটি। কিন্ত, বামপন্থী ও মুসলমানরা এর অর্থ বিকৃত করে বলেছে- 'বেশ্যাবাড়ির মাটি'। যা একান্তই ভুল। 

তাই, ভুল ও বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন। নিজে সচেতন হোন, অন্যকেও সচেতন করুন।

Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

চিন্তাধারার পার্থক্য

আমার নবীর সম্মানে হাত তুললে ওই হাত কেমন করে ভেঙে দিতে হয় সেটাও আমাদের জানা আছে। বিশ্ব নবীর সম্মান is an unparalleled issue। এই ইস্যুতে হেফাজত নাই, এই ইস্যুতে জামাত নাই, এই ইস্যুতে তবলিগ নাই, আওয়ামীলীগ নাই, ১৭ কোটি মানুষ এক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে যায়। হিন্দু এবং মুসলমানদের মধ্যে একটি প্রাথমিক চিন্তাধারার পার্থক্য আছে। একই পরিস্থিতি এবং একই ধরনের মানুষের ভিত্তিতে যদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় তবে পার্থক্য টি আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে। ঘটনা ১ :- কোনো জনবহুল স্থানে একজন মুসলমান হিন্দুদের দেবতার বদনাম করলে হিন্দু যুবকটির দুটি সম্ভাবনা থাকে-  প্রথমত, প্রতিবাদ করা দ্বিতীয়ত, চুপচাপ শুনে চলে আসা ধরুন যুবকটি প্রতিবাদ করে বললো, এইসব আলবাল বললে কানের নীচে দেবো। এরপর কথা কাটাকাটি শুরু হবে। তারপর লোক জড়ো হবে। কয়েকজন মুসলমান অবশ্যই ছুটে আসবে। এরপর হালকা ধস্তাধস্তি হয়ে ব্যাপার টা মিটমাট হয়ে যাবে তখনকার মতো। ওই মুসলমান ছেলেটি যখন বাড়ি ফিরবে তখন সে পরিবার, প্রতিবেশি, এবং মসজিদের তরফ থেকে সাবাসি পাবে। সবাই তার কাজকে সমর্থন করে আবারো একই কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে।  অন্যদিকে, ওই হিন্দু ছেলেটি য...

संस्कृत वर्णमाला

अ आ इ  संस्कृत वर्णमाला अ अ अश्ब; आ आ आम्रः। अश्बः चतुरः ; आम्रः मधुरः। इ इ इक्षु: ; ई ई ईशाः।  रक्षतु सर्वानपि परमेशः। उ उ उदकम्, ऊ ऊ ऊर्मि । उदकम् प्रवहति, प्रभवति ऊर्मिः। ऋ ऋ ऋषिः ; ऋषिं नमामः। ऋ, ऌ इति वयं पठामः। ए ए एडः, स्थूलः पुष्ठः। ऐ ऐ इन्द्रजालिकः । ओ ओ ओतुः, 'म्याव् म्याव् ओतुः। ओ ओषधम्, मास्तु मास्तु।