Skip to main content

গজবা-এ-হিন্দ বাকি আছে কি?

এক বাচ্চাতে Promotion বা increment পেলে আর electric bill এ ছাড় পেলে Population Control Bill 50 বছর পর ভারতবর্ষের জন্য অভিশাপ হয়ে দাঁড়াবে। পাশাপাশিই অনেকেই অগ্নিপথ নিয়ে উৎফুল্ল। তবে, অগ্নিপথের ফলও দেখতে পাবেন। অস্ত্রশিক্ষায় শিক্ষিত মুসলমান যুবকদের সশস্ত্র জিহাদ এবং Gun Culture দেশকে এমন যায়গায় পৌঁছে দেবে যা থেকে বেরোনোর পথ খুঁজে পাবে না সরকার। 

অনেকেই 2047 পর্যন্ত গজবা-এ-হিন্দ এর কথা বলছেন। কিন্ত আমার মতে, গজবা-এ-হিন্দ 56% completed! আফগানিস্তান থেকে ইন্দোনেশিয়া পর্যন্ত (শ্রীলঙ্কা এবং মায়ানমার বাদ দিয়েও) মোট 70 লাখ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। 6.5 লাখ আফগানিস্তান, 8.5 লাখ পাকিস্তান, 19 লাখ ইন্দোনেশিয়া বাদ দিয়ে এখন ভারতের কাছে পড়ে আছে 33 লাখ বর্গ কিলোমিটার। যার মধ্যে 1.5 লাখ বর্গ কিলোমিটার চিন ও পাকিস্তান দখল করে রেখেছে। বাকি পড়ে থাকা অংশের মধ্যে অন্তত 25% জনসংখ্যা মুসলমানদের। 

এরপরেও বলবেন গজবা-এ-হিন্দ বাকি আছে? এখনো হিন্দুদের অস্তিত্ব নিয়ে গর্ব করবেন? এখনো শিবাজী, রানা প্রতাপের শৌর্যের স্মৃতি রোমন্থন করে সুখী হবেন?

70 এর মধ্যে 37 লাখ বর্গ কিলোমিটার সম্পূর্ণ চলে গেছে। 1.5 লাখ বর্গ কিলোমিটার এখন অন্যের দখলে। বাকি 31.5 লাখ সেটাও মুসলমানদের দখলে যেতে চলেছে। তুমি শুধুমাত্র শৌর্যের সুখ-স্মৃতি রোমন্থন করো!

গজবা-এ-হিন্দ ক্রমাগত চলছে। অস্ত্রের দ্বারা গজবা-এ-হিন্দ কমই হয়েছে। বেশিরভাগই হয়েছে demography change করে, রাজনীতির মাধ্যমে। এতদিন গজবা-এ-হিন্দ এর রাজ্য দখল হত রাজার সাথে যুদ্ধ করে এখন সেটাই হবে রাজনীতির কুর্সি দখলের দ্বারা।

জয় শ্রীরাম ||🙏🏻

Popular posts from this blog

বাংলার বারুজীবী বৃত্তান্ত

একসময় পান সুপারি দিয়ে নেমন্তন্ন করার প্রথা ছিল গ্রাম বাংলায়। তারপর ভোজের শেষে মুখুশুদ্ধি হিসেবেও পানের ব্যবহার ছিল তখন ।পান রাঙ্গা ঠোঁট ছিল আজকের সুন্দরীদের লিপস্টিক এর বিকল্প। আর এই পানের চাষ ও বিক্রির সঙ্গে যারা যুক্ত ছিলেন তাদের বলা হতো বারুজীবি বা বারুই। পশ্চিমবঙ্গে হাওড়া ,হুগলি ও বীরভূম জেলার সদর শহর সিউড়িতে রয়েছে বারুইপাড়া ।এছাড়া দুই মেদনীপুর সহ অন্যান্য জেলাতেও কমবেশি এই সম্প্রদায়ের লোক বাস করে। একেবারে নিরীহ শান্ত সৌম্য ভীতু প্রকৃতির সম্প্রদায় ।তবে শৈল্পিক চিন্তাধারা বিশেষভাবে ফুটে ওঠে এই সম্প্রদায়ের। উৎপত্তি - বারুজিবী জাতির উৎপত্তি সম্পর্কে একটি প্রচলিত লোককথা রয়েছে ।সেখানে বলা হয়েছে এক শিব ভক্ত ব্রাহ্মণ ছিলেন ।তিনি প্রতিদিন শিব পূজা করতেন। কিন্তু, তার আরো অনেক কাজ ছিল ।যেমন যেমন পান চাষ, কাপড়বোনা প্রভৃতি।ব্রাহ্মণের বেশিরভাগ সময় চলে যেত ওই কাজে।তারপর কোন এক সময় পেলে শিবের মাথায় দুই একটি ফুল ছুঁড়ে কর্তব্য সারতেন। এসব দেখে শিব ঠাকুর তাকে আন্তরিকভাবে শুধুমাত্র তার পূজা করতে বললেন। এবং আরো জানিয়ে দিলেন তা করলে তার কোন অভাব থাকবে না। কিন্তু, ব্রাহ্মণ সে ...

বিবাহ

বাঙ্গালি ব্রাহ্মণ সমাজে পাঁচটি শাখা রয়েছে — রাঢ়ী, বারেন্দ্র, বৈদিক, সপ্তশতী ও মধ্যশ্রেণী।  বাঙ্গালি কায়স্থ সমাজে রয়েছে চারটি শাখা — উত্তর রাঢ়ী, দক্ষিণ রাঢ়ী, বারেন্দ্র ও বঙ্গজ। এই সকল বর্ণ এবং তাদের শাখা ও উপশাখাগুলির মধ্যে বিবাহ প্রথায় দুটি বিভাগ দেখা যায় — বৈদিক ও লৌকিক।  লৌকিক প্রথাগুলি মেয়েলি আচার। এই কারণে এগুলি ‘স্ত্রী আচার’ নামে পরিচিত। বৈদিক আচারে সাম, যজুঃ ও ঋক্ বেদত্রয়ের অনুসরণকারী ব্রাহ্মণদের মধ্যে বিবাহ প্রথায় আবার সামান্য পার্থক্য দেখা যায়। হিন্দু বিবাহের বৈদিক আচারগুলির মধ্যে অপরিহার্য হল কুশণ্ডিকা, লাজহোম (লাজ বা খই দিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠান), সপ্তপদী গমন, পাণিগ্রহণ (কন্যার পাণি অর্থাৎ হস্ত গ্রহণ), ধৃতিহোম (ধারণ করার অর্থাৎ কন্যাকে ধরে রাখার যজ্ঞ) ও চতুর্থী হোম। এছাড়া পালিত হয় অরুন্ধতী নক্ষত্র দর্শন, ধ্রুব নক্ষত্র দর্শন, শিলারোহণ ইত্যাদি কয়েকটি বৈদিক প্রথাও। বৈদিক প্রথাগুলি বিধিবদ্ধ শাস্ত্রীয় প্রথা ও বিবাহের মূল অঙ্গ। বাঙালি হিন্দু বিবাহের লৌকিক আচার বহুবিধ। এই প্রথাগুলি বর্ণ, শাখা, উপশাখা এবং অঞ্চল ভেদে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের হয়।  "বিবাহ”  শব্দ...
লাদাখে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে কাশ্মীরে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে মণিপুরে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে মেঘালয়ে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে নাগাল্যান্ডে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে মিজোরামে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে লাক্ষাদ্বীপে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে অরুণাচলে হিন্দুদের অস্তিত্ব শেষ হয়ে গেছে ভারতবর্ষের মোট 9 রাজ্যে হিন্দুদের অস্তিত্ব ক্ষীণ 200 জেলা থেকে সংখ্যালঘু হিন্দুরা পলায়মান এরপরেও এরা হিন্দুরাষ্ট্রের সুখস্বপ্নে বিভোর! এরপরেও বাতেলাবাজদের বাতেলা বন্ধ হয় না!  এরপরেও বলবে, হিন্দুদের অস্তিত্ব নাকি ধ্বংস হবে না!