Skip to main content

সময়সূচক AM এবং PM এর উৎস

এটা ভারতেরই সম্পদ ছিল। কিন্তু আমাদেরকে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয়েছিল, বিশ্বাস করানো হয়েছিল যে AM এবং PM এই দুটি শব্দ মানে হল:

AM : Anti Meridian (অ্যান্টি মেরিডিয়ান)
PM: Post Meridian (মেরিডিয়ান পোস্ট)

Anti এর অর্থ আগে, কিন্তু কার আগে?
Post মানে পরে, কিন্তু কার পরে?
-এটা ইউরোপীয়রা কখনোই পরিষ্কার করতে পারেনি। কারণ এটি একটি চুরি করা শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ ছিল।

আমাদের প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্য এই সন্দেহকে তার ঝড়ে উড়িয়ে দিয়েছে এবং এই AM, PM এর অর্থকে পরিষ্কার করে তুলে ধরেছে।

কিভাবে?
দেখুন.....

AM = आरोहनम् मार्तनण्डस्य (Aarohanam Martandasya)
PM = पतनम्  मार्तनण्डस्य (Patanam Martanyashya)

সূর্য, যা প্রতিটি আকাশীয় গণনার মূল, বিদেশীরা এই নতুন ধারণায় তাকেই গৌণ করে দিয়েছে। এই ইংরেজি শব্দগুলির সাহায্যে সংস্কৃতের সেই প্রকৃত অর্থকে বোঝায় না যা আসলে বাস্তবে বিদ্যমান।

আরোহণম্ মার্তন্ডস্য অর্থাৎ সূর্যের আরোহণ।
পতনম্ মার্তণ্ডস্য অর্থাৎ সূর্যাস্ত।

দিনের বারোটার আগে পর্যন্ত সূর্য উঠতে থাকে- 'আরোহণম্ মার্তণ্ডস্য' (AM)।
বারোটার পর সূর্যের পতন শুরু হয় - 'পতনম মার্তণ্ডস্য' (PM)।

পশ্চিমের প্রভাবে লিপ্ত হয়ে পাশ্চাত্য শিক্ষা অর্জনকারী কিছু লোক বিভ্রান্তি হল - সকল বিজ্ঞানই পশ্চিমী বিশ্বের উপহার।

🖊बौद्धिक_विभाग

Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

संस्कृत वर्णमाला

अ आ इ  संस्कृत वर्णमाला अ अ अश्ब; आ आ आम्रः। अश्बः चतुरः ; आम्रः मधुरः। इ इ इक्षु: ; ई ई ईशाः।  रक्षतु सर्वानपि परमेशः। उ उ उदकम्, ऊ ऊ ऊर्मि । उदकम् प्रवहति, प्रभवति ऊर्मिः। ऋ ऋ ऋषिः ; ऋषिं नमामः। ऋ, ऌ इति वयं पठामः। ए ए एडः, स्थूलः पुष्ठः। ऐ ऐ इन्द्रजालिकः । ओ ओ ओतुः, 'म्याव् म्याव् ओतुः। ओ ओषधम्, मास्तु मास्तु। 

শশাঙ্ক

অপরাজিত বঙ্গাধিপতি শশাঙ্ক মহারাজ কানসোনাতে রাজধানী হতে হর্ষে দিয়েছে বাজ। মগধ, গৌড়, রাঢ় দেশ গাঁথে উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর রাজনৈতিক সম্প্রসারে  কেঁপে ওঠে স্থানেশ্বর। একদিকে তিনি রক্ষা করেন হিন্দুত্বের ওই মতি পরমতসহিষ্ণু তবু মহাবিহারেও স্থিতি । জলকষ্টে দীঘির জল শরশঙ্ক খোঁড়েন নালন্দাতে বাড়ান হাত  ঐতিহ্যতে মোড়েন। কৃষি শিল্প জ্ঞানচর্চা বাণিজ্যে অগ্রগতি এমন রাজ্য শাসন করেন  গৌড়ের অধিপতি । বঙ্গাব্দের সূচনা খানা হয়ে যায় তাঁর হস্তে পাঁচশত তিরানব্বই সাল বিয়োগ করার ন্যস্তে । বাদ দাও যদি অঙ্কটা ওই দু'হাজার পার একুশ চৌদ্দোশ আটাশএলো এলো বাঙালির হুঁশ। ✍ কল্যাণ চক্রবর্তী 🎨 ছবি এঁকেছেন- শীর্ষ আচার্য আমার কল্পনার দৃষ্টিতে বাংলা বিহার উড়িষ্যার সম্রাট গৌরাধিপতি শশাঙ্ক এঁর নতুন আঙ্গিকে চিত্র অঙ্কন করলাম। বঙ্গাব্দের প্রবর্তক ও বাঙালির হৃদয় সম্রাট শশাঙ্কের জয়। শুভঃ বাঙালি নববর্ষ।