Skip to main content

হিন্দুত্বের সারাদিন

‘দ‍্য কাশ্মীর ফাইলস’ নিয়ে বিতর্কে কপিল, আচমকাই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ‘দ‍্য কপিল শর্মা শো’!



প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই দ‍্য কপিল শর্মা শোকে বয়কটের ডাক উঠেছিল হিন্দুদের বড় অংশ। দ‍্য কাশ্মীর ফাইলস ছবির টিমকেই মুক্তির আগে নিজের শোতে আসার জন‍্য আমন্ত্রণও জানাননি কপিল। প্রখ‍্যাত কমেডিয়ান ও তাঁর শোয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর ছুঁড়েছিলেন পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী। ক্ষুব্ধ হিন্দুরা কপিলের শো বয়কটের ডাক দিয়েছিল। হিন্দুদের বয়কটের জন্য SONY TV এর শেয়ার পড়ে যায় 43%। বেশ কিছুদিন বিতর্ক চলার পর বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দ‍্য কপিল শর্মা শো (The Kapil Sharma Show)। 

তবে তাদের বক্তব্য অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, অনির্দিষ্টকালের জন‍্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এই শো, পাকাপাকি বন্ধ হচ্ছে না। তবে ফের কবে শুরু হবে তা নিয়েও এখনো কেউ নিশ্চিত নয়। শোনা যাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ট‍্যুরে যাচ্ছেন কপিল। তাই তিনি শুট করতে পারবেন না। সম্ভবত এটি হিন্দুদের রোষের হাত থেকে চ্যানেল বাঁচানোর একটি পন্থা মাত্র। শো কিছুদিন বন্ধ থাকলে এবং কপিল শর্মা সামনে না এলেই হিন্দুদের রাগ অনেকটাই কমে যাবে এবং চ্যানেলেরও কোনো ক্ষতি হবে না। তাই এমন সিদ্ধান্ত!



দেশের সর্বপ্রথম উত্তরাখণ্ডেই লাগু হবে ইউনিফর্ম সিভিল কোড, শপথ নিয়ে ঘোষণা ধামির!


উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি বলেন, ‘রাজ্যের মন্ত্রীসভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই ইউনিফর্ম সিভিল কোডকে গ্রহণ করা হয়েছে।।অতি শীঘ্রই এই সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞদের একটি কমিটি গঠন করা হবে। এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র আর পি সিং। তিনি বলেন, ‘সকল নাগরিকের জন্যই আইন শৃঙ্খলা অবশ্যই সমান হওয়া উচিত। উত্তরাখণ্ডে ইউনিফর্ম সিভিল কোড কার্যকর করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর কথা রাখেন। বুধবারই দ্বিতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন পুষ্কর সিং ধামি। আর তার পরই এদিন নির্বাচনী ইস্তেহার বাস্তবায়নের ঘোষণা করলেন তিনি।


রক্তচিত্র - The Kashmir Files 



The Kashmir Files দেখে ফেটে যাচ্ছিলো বুকের কলিজা শিউরে উঠেছিলেন মুসলমানদের রক্তচরিত্র দেখে। তাই এবার নিজের রক্ত দিয়েই The Kashmir Files এর পোস্টার বানিয়ে ফেললেন মঞ্জু সোনী।


আবারো কংগ্রেস নিজের জালে ফেঁসে গেলো!


কর্ণাটকের হিন্দুরা মন্দির প্রাঙ্গনে মুসলমান দোকান বসাতে না দেওয়ার যে দাবি করেছিলেন এবার সেইসব দাবিকে সরকারী স্বীকৃতি দিলো কর্ণাটক সরকার। এতোদিন এই কাজ হচ্ছিল ব্যক্তিগত উদ্যোগে। তবুও দোকান নিলামের সময় মুসলমানদের হাজির করছিলো সরকারের প্রতিনিধিরা। এবার সেটাও বন্ধ হয় গেলো। 

প্রত্যেকবারের মতো এবারও কংগ্রেস এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে এবং প্রতিবাদ জানায়। কিন্তু কংগ্রেস এবার নিজের জালে নিজেই ফেঁসে গেলো! কর্ণাটক সরকার বিধানসভায় কংগ্রেসের পাশ করা একটি আইনের প্রসঙ্গ এনে বলে " according to rule no 12 of 'Karnataka Religious Institutions and Charitable Endowments Act 2002' Non-Hindus not allowed to do business in and around Hindu temple premises as per law which made during Congress rule " 



1990 কাশ্মীর হিন্দু-নরসংহার : 2017 তে আর্জি খারিজ,  আবারো 2022 এ CBI/NIA চেয়ে আর্জি দাখিল 


বিবেক অগ্নিহোত্রীর ‘দ কশ্মীর ফাইলস’ শুধুমাত্র 1990-এর কশ্মীরি হিন্দু নারহার ঘটনাগুলির তুলে ধরার কাজ করেছে তাই নয়, বরং তাদের জন্য ন্যায়বিচার চেয়ে এই ছবির বর্ণনার পরে জোর দেওয়া হয়েছে।

 এই প্রসঙ্গেই কাশ্মীরী পন্ডিতদের একটি সংগঠন আবারো Petition File করেছেন। এতে শীর্ষ আদালতের কাছে থেকে 90 এর দশকের কশ্মীর হত্যার দোষীদের অনুসন্ধান জন্য CBI এবং NIA কে নির্দেশ দিতে আনুরোধ করা হয়েছে।

মাদ্রাসার ছাত্র কমে গেলো ৮০%!


ঘটনা উত্তরপ্রদেশের। উত্তরপ্রদেশের মাদ্রাসায় ক্লাস শুরুর হওয়ার আগেই গায়তে হবে জাতীয় সঙ্গীত। উত্তরপ্রদেশ মাদ্রাসাগুলিতে আছে আমূল পরিবর্তন-
১| সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত এবং অনুদানহীন সমস্ত মাদ্রাসাতেই গায়তে হবে জাতীয় সঙ্গীত।
২| শিক্ষকদের উপস্থিতি প্রমানের জন্য বায়োমেট্রিক উপস্থিতি লাগবে।
৩| নতুন ভর্তির অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে
৪| মাদ্রাসার পরীক্ষাও এবার অন্যান্য অন্যান্য প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদের নিয়ম মেনেই হবে।
৫| ক্লাস 1 থেকে 8 পর্যন্ত মাদ্রাসার ছাত্রদের ধার্মিক শিক্ষার পাশাপাশিই হিন্দি, ইংরাজী,  গণিত, বিজ্ঞান,  সামাজিক বিজ্ঞানও পড়াতে হবে।
৬| MTET এর মাধ্যমে মুসলমান শিক্ষকদের নিয়োগ করা হবে মাদ্রাসায়। এই পরীক্ষাও TET পরীক্ষার মতোই হবে। তবে মাদ্রাসা ও মুসলমানদের জন্য পৃথক। 

শেষমেশ একটা প্রশ্ন থেকেই যায়, মুসলমানদের জন্য এতকিছু করা যায়, কিন্ত গুরুকুলকে স্বীকৃতি দেওয়া যায় না! কেনো!? ভয়? কিসের? মুসলমান ভোটের?
 

মুজফ্ফরপুরে কুখ্যাত ইসলামিক খেলা- তাহরুশ জামাই ! কি এই খেলা? হঠাৎই এমন খেলার প্রবণতায় কি হিন্দু মেয়েদের বিপদ আরো বাড়লো?



তাহরুশ একটি আরবি শব্দ । যার অর্থ মানে নিপীড়ন। খেলার ছলে প্রকাশ্যে লোকের সামনে গণধর্ষণের রীতিকে "তাহরুশ জামাই" বলা হয়। আধুনিক সময়ে এই ধরণের অপরাধ প্রথম মিশরে ২০০৫ সালে লিপিবদ্ধ হয়। যখন ২৫ মে কায়রোর তাহরির স্কয়ারে একটি রাজনৈতিক বিক্ষোভ চলাকালীন মিশরীয় নিরাপত্তা বাহিনী এবং তাদের এজেন্টরা এটিকে নারী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। 

এটি খুব ছড়িয়ে পড়ে এবং ২০১২ সালের মধ্যে মিশরের বিক্ষোভ ও উৎসবে তরুণদের ভিড়ে এই তাহারুশ করতে দেখা যায়। আরব দেশগুলিতে এই বর্বর সংস্কৃতি দেখা যায়। রাস্তাঘাটে বা জনবহুল স্থানে এটি ঘটে থাকে। এটি ঘটতে দেখেও কেউ এর প্রতিবাদ করে না। কারণ পুরুষতান্ত্রিক আরবে তাহারুশকে যুবসমাজের হইহুল্লোড়ের অংশ মনে করা হয়।


তাহারুশের উৎপত্তি হয়েছিল মিশরে । আফ্রিকা মহাদেশের অন্তর্গত হলেও মিশরের সাথে আরবের বেশি রয়েছে। মিশর থেকে তাহারুশ বিভিন্ন আরবীয় দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে এটি আরবীয় যুবকদের সংসস্কৃতিতে ঢুকে পরে। ১০০০ এরও বেশি মহিলা এতে শারীরিক নির্যাতন, শারীরিক হেনস্থা এবং ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে। 


২০০৬ সালের ২৪ অক্টোবর ইদ-উল-ফিতরের ছুটির পর যখন কায়রোর একটি সিনেমায় প্রবেশ নিষিদ্ধ যুবকদের একটি ভিড় তালাত হার্ব‌ রাস্তায় মহিলাদের উপর পাঁচ ঘণ্টা রাস্তায় ফেলে গণধর্ষণের মাধ্যমে এই নৃশংস খেলা করতে থাকে। কিন্ত এটা বন্ধ করার জন্য কেউ কিছুই করেনি । এটাই এই খেলার নিয়ম। 

২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি ১৫ ফেব্রুয়ারি আমেরিকান নেটওয়ার্ক সিবিএস -এর প্রতিবেদক লারা লোগান কায়রোর তাহরির স্কোয়্যারে হোসনী মুবারকের পতন উদযাপনের দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণকালে শত শত পুরুষের দ্বারা প্রহার ও তাহারুশের শিকার হন। তারা সকলে মিলে লারার বিরুদ্ধে নৃশংস উল্লাস চালাতে থাকে?


কোতোয়ালীর নতুন মান্ডি এলাকার এক মহিলা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তার স্বামীর সাথে বাপের বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়ি ফিরছিলেন। তখনই একদল ছেলে তাদের পিছু নেওয়া শুরু করে এবং হাইওয়ের পাশের আম বাগানের সামনে ১০ জন মিলে আটকায়, তারপর চলতে থাকে নৃশংসতা।


ভগবান শিবের উপর জরিমানা! শিবলিঙ্গ উপড়ে হাজির করানো হলো কোর্টে!



ভগবান শিবের বিরুদ্ধে ছত্তিশগড়ের রাজস্ব দফতরের দ্বারা নোটিশ জারি করা হলো। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ যে , তিনি (ভগবান শিব) অবৈধভাবে জমি দখল করে রেখেছেন। তাই 25 মার্চ 2022 শুক্রবার তাঁকে কোর্টে হাজির হতে হবে। আর যদি হাজির না হন তবে 10000 টাকা জরিমানা দিতে হবে। 






গ্রামবাসীরা বাধ্য হয়ে শিবলিঙ্গ উপড়ে তহসিল অফিসে হাজির করেন। কিন্ত তহসিল অফিসার না থাকায় কোর্ট পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করে দেন।

ঝাড়খণ্ডের 61 টি বনবাসী পরিবারের ঘর-বাপসী করালো BHP। তারা খ্রিস্টান ধর্ম থেকে স্বধর্মে ফিরে এলেন




গুলবেজের প্রেমে পড়ে স্যুটকেসে প্যাক হয়ে গেলো কাজল!








The Kashmir Files 




আগামী 29 শে মার্চ থেকে কাশি বিশ্বনাথ মন্দির Vs অঞ্জুমন ইন্তজামিয়া (জ্ঞানব্যাপী মসজিদ ) Case এর নিয়মিত শুনানি শুরু হবে।



BISপন্থা

















Culture of Hindus 


















Popular posts from this blog

ছেলেরা কেন দিনদিন 'বৌদিবাজ' হয়ে উঠছে?

সমাজটা খুবই খারাপ দিকে যাচ্ছে। ছেলেরা এখন বৌদিবাজ হয়ে উঠেছে! তারা একবার করে প্রেমে ছেঁকা খাওয়ার পর আর অন্য কোনও প্রেমিকা জোটায় না, বৌদিদের সাথে গল্প করে। কারণ - ১| ধোঁকা খায় না ২| হৃদয়ে আঘাত লাগে না ৩| Break up 💔 বলে কিছু থাকে না ৪| অনেকটা Stunt বাজীর মতো, মাথায় কোনো চাপ নেয়ার দরকার পরে না  আর একটা বিষয় হলো এখন বেশিরভাগ ছেলে পড়াশোনা দিকে ব্যস্ত। তাই তাদের হাতেও বেশি সময় থাকে না। আবার বৌদিদের হাতেও বেশি সময় সীমিত। তাই একটা Understanding বজায় থাকে। আরেকটা জিনিস হল নতুন প্রেমিকারা যেরকম নানারকম চাপ দেয়। বৌদীরা অনেকটা বোঝে ব্যাপারগুলো। যেমন- ফাঁকা পকেট, কম সময়, Relation Public না করা... এসব জিনিস। সেই কারণে তারা এতটা চাপ দেয় না। অল্পবয়সী মেয়ের একটু জেদি হয়। তাই তারা অকারণেই ঝগড়া করে যা এমনিতেই চাকরি আর ভবিষ্যতের চিন্তায় চিন্তিত ছেলেদের ভালো লাগে না। তাই তারা বৌদিদের দিকেই ঝোঁকে। বিয়ে তো অবশ্য ভালো কোনো মেয়ে দেখেই করবে, তার আগের সময়টা অন্য দিকে দেয় - বৌদিদের সাথে আড্ডা মারে। বৌদিদের সাথে কথা বলে আর কিছু হোক বা না হোক মানসিক শান্তি আছে। আমার বৌদিবাজ বন্ধুদের জন্য 💖

বলি প্রসঙ্গে আমার মতামত

ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এর চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better, তাহলে বলতে হয় আপনার জীবন আর মৃত্যুর sence নেই। কেন ছাগলের মৃত্যুটাই মৃত্যু? চালকুমড়ো বা আঁখের মৃত্যুটা মৃত্যু নয় কেন? আপনার যদি জীবন আর মৃত্যুর সম্বন্ধ প্রকৃত জ্ঞান থাকতো তাহলে তিনটি ক্ষেত্রেই আপনি সমান দুঃখ পেতেন। কিন্ত আপনার মনে হয় ছাগল বলি দেওয়ার চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better।  আপনার এই প্রকৃতি দেখে বলতে হয়, জীবন বাঁচানো আপনার উদ্দেশ্য নয়, বরং আপনি রক্তকে ভয় পান, অস্ত্র কে ভয় পান। আপনার বাস্তবিক বোধ থাকলে আপনি অস্ত্রের আঘাতে চালকুমড়ো বা আঁখের এবং ছাগ তিনটি বলির ই বিরোধীতা করতেন। কারণ তিনটির প্রকৃতিই একই রকম, এই তিনটে থেকেই অনেক নতুন প্রাণের জন্ম হতে পারতো। তাই তিনটির হত্যাই একই রকম ক্ষতি করে। কিন্ত, শুধুমাত্র ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এটি মানুষের হিংস্র পাশবিক প্রবৃত্তি। তাহলে প্রশ্ন করতে হয়, আমরা কি সত্যিই অহিংস?  আমাদের মায়েরা প্রতিদিন জ্যান্ত মাছগুলো দুহাতে ধরে বঁটিতে ঘচাং করে একবারে জ্যান্তই কেটে ফেলেন। শহরের মাছ-মাংস বিক্রেতারাও একইভাবে কাটেন। তখন কি সেটা নৃশংসতা নয়? কেন আমরা ব

রাষ্ট্রভক্ত বীরাঙ্গনা হীরা দে

 🌹💥🕉️ দুর্নীতিবাজদের সাথে কেমন আচরণ করা উচিত তার উদাহরণ আমাদের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা থেকে জানা যায়। এই শাস্তিও কোন রাজা বা সরকার দিয়েছিল না দিয়ে ছিল শুধুমাত্র তার পরিবারের সদস্যরা। 💢 1311 খ্রিস্টাব্দে, আলাউদ্দিন খিলজিকে জলোর দুর্গের গোপন কথা বলার জন্য পুরস্কার হিসাবে পাওয়া অর্থ নিয়ে ভিকা দাহিয়া আনন্দের সাথে বাড়ি ফিরছিলেন।এত টাকা এই প্রথম দেখল। হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিল যুদ্ধ শেষ হলে এই টাকা দিয়ে একটা বিলাসবহুল প্রাসাদ তৈরি করে আরামে বসবাস করবে।প্রাসাদের সামনে ঘোড়া বাঁধা থাকবে, চাকর থাকবে।  তার স্ত্রী হীরা স্বর্ণ ও রৌপ্য গয়না দ্বারা সারা শরীর ঢাকা থাকবে। আলাউদ্দিন কর্তৃক জালোর কেল্লায় নিযুক্ত সুবেদারের দরবারে তিনি বড় মর্যাদার বিবেচিত হবেন।বাড়িতে পৌঁছে বিড়বিড় করে হেসে টাকার বান্ডিলটা বাড়িয়ে দিলেন স্ত্রী হীরা দে'র হাতে।  🌹স্বামীর হাতে এত টাকা এবং স্বামীর মুখ ও অভিব্যক্তি দেখে হীরাদে আলাউদ্দিন খিলজির সৈন্যদের দিল্লি ফিরে যাওয়ার কারণ বুঝতে পেরে জালোরের যুদ্ধে হতাশ হয়ে হঠাৎ জালোরের দিকে ফিরে যায়। হীরা দে বুঝতে পেরেছিলেন যে তার স্বামী ভিকা দাহিয়া তার জন্মভূমি জ