Skip to main content

হিন্দুত্বের সারাদিন

 




দিল্লিতে শিবা গুর্জরকে ছুরিকাঘাতে হত্যা - এ যেনো তালিবানী রাজ!





পালাবদল- নৃত্যবিদ্বেষী থেকে নৃত্যপ্রেমী


আমি নৃত্য এবং সঙ্গীতের শিক্ষা নিয়েছি । আমি অনুষ্ঠান বন্ধ করিনি। পুলিশ Pro-actively কাজ করে অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে। দোষ তার নয়, পুলিশের ।



আসলে এই অনুষ্ঠান বন্ধ করার পর সে অন্য উকিলদের বিরোধের সম্মুখীন হয়। এই বিষয়ে জজ কালাম পাশা নিজেকে প্রশিক্ষিত নৃত্যশিল্পী এবং কলা-প্রেমী বলেছে। এবং সমস্ত দোষ চাপিয়েছে পুলিশ উপাধীক্ষক P C Haridash কে।


বার অ্যাসোসিয়েশনের অধ্যক্ষ K K sudhir কে লেখা পত্রে জজ পাসা লিখেছে, সে ধার্মিক কারনে পুলিশের সাহায্যে নৃত্যানুষ্ঠান বন্ধ করেছে, এই অভিযোগে সে বড়ই মর্মাহত। 


ত্রিপুরায়  মাদ্রাসা বন্ধের দাবি করলেন শম্ভু লাল চকমা







শম্ভুলাল চকমা ত্রিপুরার ছাউমানু অঞ্চলের বিধায়ক। তিনি সমস্ত মাদ্রাসা বন্ধের দাবি করেন। তিনি বলেন মাদ্রাসা থেকে জিহাদী তৈরী হয়। তাই সমস্ত মাদ্রাসা বন্ধ করা খুবই দরকার। 


তিনি ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীকে অসম model অনুসরণ করে মাদ্রাসার উপর action নিতে অনুরোধ করেন। তার এই বক্তব্যের পর ত্রিপুরা মাদ্রাসা শিক্ষক সঙ্ঘ (TMTA) এবং অন্যান্য কিছু সংগঠন তার উপর action নেওয়ার দাবি করেছে।



মিলল হুমকিও


এর পরেই ত্রিপুরার বিজেপি বিধায়ক শম্ভু লাল চকমা কে প্রানে মারার হুমকি দিলো মুসলমানরা। এই হুমকি দেওয়া হয়েছে একটি ভিডিও বার্তা মাধ্যমে। 



মা শীতলা পুজো করতে মুসলমানদের বাধা


রিপোর্ট অনুসারে করার জন্য মহিলারা মসজিদ থেকে কিছুটা দূরে শীতলা মাতা মন্দিরে পুজো করতে পৌঁছায় তখনই কিছু মুসলমান লোকের যুবকেরা তাদের আটকায় তারা এই অনুষ্ঠান করতে নিষেধ করে।


বুধবার মধ্যরাত থেকে 25 জন মহিলা একটি দল এই রীতিনীতি মেনে পুজো করার জন্য উপস্থিত হলে সেখাকার মুসলমানরা তাদেরকে তাড়িয়ে দেয়। এই ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে  পুলিশ এর বিচার করছে।



"হিজাবের সিদ্ধান্ত মুসলমানরা নেবে, কোর্টের অধিকার নেই" - SY Quraishi, Former Chief Election Commissioner 



আবারো ধর্মান্তরন



ধর্মান্তরন বিরোধী আইন তৈরীর করার পরেও ধর্মান্তরন থামার কোনো নাম নেই। আবারো ধর্মান্তরনের ঘটনা সামনে এলো গুজরাট থেকে । ঘটনাটি গুজরাটর নডিয়াদের। যেখানে ইয়াসর খান পাঠান নামের এক যুবক প্রথমে হিন্দু  মেয়েকে প্রেমের জালে ফাঁসায় এবং তারপর বিদেশ যাওয়ার লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক, বোরখা পড়ানো, তারপর পরিজনদের সাথে মিলে শারিরীক নির্যাতন সম্পর্ক করে। 



ঘটনায় অভিযুক্ত ১০ জনের মধ্যে ৮ জনকে আটক করেছে পুলিশ। 



আবারো কলেজের ভিতর নামাজ!







শিক্ষালয়ে হিজাবের পর নামাজের আবদার। ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের সাগরে অবস্থিত ডঃ গিরিসিংহ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের। যেখানে শুক্রবার (25 মার্চ) এক মুসলমান ছাত্রী হিজাব পড়ে কলেজে নামাজ পড়তে আরম্ভ করে । এইসময় কেউ তার ভিডিও তুলে নেয়। তারপরেই শুরু হিন্দুবাদীদের আন্দোলন। এই ঘটনায় হিন্দু জাগরণ মঞ্চ সহ ছাত্রছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের Register সন্তোষ সহগোরার কাছে অভিযোগ করো। আজ (27 মার্চ) এই নামাজ পড়ার প্রতিবাদে হিন্দুদের ছাত্রছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে হনুমান চালিসা পাঠ করে এবং কলেজের রেজিস্টারকে জানায় যদি আবারো কেউ কলেজে নামাজ পড়ে তাহলে প্রতিদিন ক্লাসের মধ্যে হনুমান চালিসা পাঠ করা হবে।



বোরখা বিবাদের পর এবার মা সরস্বতী মূর্তি ভাঙলো 



কর্নাটকের 2 টি আলাদা আলাদা জেলার সরকারি স্কুলে  প্রতিষ্ঠিত সরস্বতী প্রতিমা ভাঙ্গা হলো। প্রথম ঘটনাটি বেলগাভি জেলার এলাকার সরকারি স্কুলের ঘটনা যেখানে স্কুলে প্রতিষ্ঠিত সরস্বতী প্রতিমা ভেঙে ফেলা হয়েছে। অন্যটি ঘটনাটি শিমোগা জেলার একটি স্কুলের ঘটনা। দুই ক্ষেত্রেই পুলিশ অভিযোগ দায়ের করেছে। চারহাত বিশিষ্ট সরস্বতী দুটি হাত ভেঙে ফেলা হয়েছে, মূর্তির বিনাও ভেঙে ফেলা হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত মূর্তির টুকরোগুলো আশেপাশে ছড়িয়ে রয়েছে এই ঘটনা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়। 





শিবমোগা জেলায় সরস্বতী মূর্তির পাশাপাশি গান্ধীজী এবং স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি ভেঙে ফেলা হয়েছে এটি একটি প্রাইমারি স্কুলের ঘটনা। এই সিবমোগা জেলাতেই কিছু দিন আগে হিন্দু দোকানদাররা মন্দিরের মধ্যে মুসলমান দোকানদারদের দোকান নিষিদ্ধ করে তারই প্রতিক্রিয়া হিসেবে এ ঘটনা হিসেবে মনে করা হচ্ছে।


টিপু সুলতান নয়, অহম কারকোটা বংশের ইতিহাস পড়বে কর্ণাটকের ছাত্ররা । পাশাপাশি বন্ধ হতে পারে মাদ্রাসাও। 




স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে আর লেখা হবে না টিপু সুলতান মহান। কর্ণাটক সরকারের গঠিত সমিতির নির্দেশ অনুযায়ী টিপু সুলতান পাঠ্যপুস্তকে থাকলেও তার মহিমামনণ্ডন করা হবেনা। তার জীবনের প্রকৃত সত্য কে বইতে লেখা হবে। ওয়াদিয়ার রাজবংশ, সুরপুর রাজবংশের বেঙ্কটপ্পা নায়ক সহ অন্যান্য শাসকদের কথা লেখা সুপারিশ করা হয়েছে।




অন্যদিকে রাজ্যের বিজেপি বিধায়ক MP রেনুকাচার্য্য রাজ্যে মাদ্রাসা বন্ধ করার দাবি করেছে। পাশাপাশিই তিনি মাদ্রাসার প্রয়োজনীয়তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। এরকম দাবি অনেকেই তুলছেন। কিন্ত লাভ কিছুই হচ্ছে না। এখন মুখ্যমন্ত্রী বোম্বাই মাদ্রাসা বন্ধ করতে পারে কি না সেটাই দেখার ।


পশ্চিমবঙ্গে লাভ জিহাদ

শেখ রাকেশের সাথে পালাল পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের দরি অযোধ্যা গ্রামের গৃহবধূ জয়ন্তী




মাস দেড়েক আগে দাসপুরের দরি অযোধ্যা গ্রামের বাসিন্দা জয়ন্তী পাত্রের বিয়ে হয় ওই গ্রামেরই এক যুবকের সঙ্গে। তাঁর শ্বশুরবাড়ির এলাকায় কাজে আসে রাকেশ শেখ ও শেখ মনিরুল নামে দুই যুবক। বীরভূমের পাইকর থানার রুদ্রনগরের বাসিন্দা তারা। 

শোনা যাচ্ছে, কাজ করতে আসার সুবাদেই জয়ন্তীর সঙ্গে পরিচয় হয় শেখ রাকেশের। কথা বার্তা হতে হতে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে দু’ জনের মধ্যে। এরপরই প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন জয়ন্তী ও শেখ রাকেশ। এই সম্পর্ককে পরিণতি দিতে সকলের চোখে ধুলো দিয়ে প্রেমিকাকে নিয়ে পালানোর ছক কষে রাকেশ।


জানা গিয়েছে, যুগলকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন শেখ মনিরুল। শুক্রবার রাতে জয়ন্তীকে নিয়ে পালানোর ছক কষেন শেখ রাকেশ ও শেখ মনিরুল। কিন্তু পালানোর সময় পুলিশের জালে ধরা পড়ে যায় তারা। এরপরই তরুণীকে তুলে দেওয়া হয়েছে তার পরিবারের হাতে। 









Popular posts from this blog

খাদ্যের আমিষ-নিরামিষ🌰 🧄

  আণবিক জীববিজ্ঞানের  দৃষ্টিকোণ থেকে আমিষ বা প্রোটিন হল পেপটাইড বন্ধনসমূহ দ্বারা পরস্পর সংযুক্ত অ্যামিনো অ্যাসিডের  পলিমার  শৃঙ্খল। মানব পরিপাকের সময় পাকস্থলীতে  হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড   ও   প্রোটিয়েজ   নামক   উৎসেচকের  ক্রিয়ার ফলে আমিষ অণুগুলো ভেঙে অনেকগুলো ক্ষুদ্রতর  পলিপেপটাইড শৃঙ্খলে  পরিণত হয়। মানবদেহ অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডগুলো  জৈবসংশ্লেষ  করতে পারে না, তাই খাদ্য হিসেবে গৃহীত আমিষে অবস্থিত এই অ্যামিনো অ্যাসিডগুলো  শোষণ  হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমিষ মানবদেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান। এটি দেহকলার গাঠনিক উপাদানগুলোর একটি এবং জ্বালানির উৎস হিসেবেও কাজ করতে পারে। জ্বালানি হিসেবে আমিষ শর্করার সমপরিমাণ শক্তি ঘনত্ব প্রদান করে: প্রতি গ্রামে ৪ কিলোক্যালরি (১৭ কিলোজুল)। এর বিপরীতে স্নেহপদার্থ বা চর্বি প্রতি গ্রামে ৯ কিলোক্যালরি বা ৩৭ কিলোজুল শক্তি প্রদান করে। পুষ্টিগত দৃষ্টিকোণ থেকে আমিষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক ও সংজ্ঞাসূ...

Dashavatar : 10 Avatars of Bhagwan Vishnu!

1. Matsya Avatar 2. Kurma Avatar 3. Varaha Avatar 4. Narasimha Avatar 5. Vamana Avatar 6. Parashurama Avatar 7. Shree Ram Avatar 8. Shri Krishna Avatar 9. Balarama Avatar 10. Kalki Avatar

বলি প্রসঙ্গে আমার মতামত

ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এর চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better, তাহলে বলতে হয় আপনার জীবন আর মৃত্যুর sence নেই। কেন ছাগলের মৃত্যুটাই মৃত্যু? চালকুমড়ো বা আঁখের মৃত্যুটা মৃত্যু নয় কেন? আপনার যদি জীবন আর মৃত্যুর সম্বন্ধ প্রকৃত জ্ঞান থাকতো তাহলে তিনটি ক্ষেত্রেই আপনি সমান দুঃখ পেতেন। কিন্ত আপনার মনে হয় ছাগল বলি দেওয়ার চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better।  আপনার এই প্রকৃতি দেখে বলতে হয়, জীবন বাঁচানো আপনার উদ্দেশ্য নয়, বরং আপনি রক্তকে ভয় পান, অস্ত্র কে ভয় পান। আপনার বাস্তবিক বোধ থাকলে আপনি অস্ত্রের আঘাতে চালকুমড়ো বা আঁখের এবং ছাগ তিনটি বলির ই বিরোধীতা করতেন। কারণ তিনটির প্রকৃতিই একই রকম, এই তিনটে থেকেই অনেক নতুন প্রাণের জন্ম হতে পারতো। তাই তিনটির হত্যাই একই রকম ক্ষতি করে। কিন্ত, শুধুমাত্র ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এটি মানুষের হিংস্র পাশবিক প্রবৃত্তি। তাহলে প্রশ্ন করতে হয়, আমরা কি সত্যিই অহিংস?  আমাদের মায়েরা প্রতিদিন জ্যান্ত মাছগুলো দুহাতে ধরে বঁটিতে ঘচাং করে একবারে জ্যান্তই কেটে ফেলেন। শহরের মাছ-মাংস বিক্রেতারাও একইভাবে কাটেন। তখন কি সেটা নৃশংসতা নয়? ক...