Skip to main content

শশাঙ্ক


অপরাজিত বঙ্গাধিপতি
শশাঙ্ক মহারাজ
কানসোনাতে রাজধানী হতে
হর্ষে দিয়েছে বাজ।

মগধ, গৌড়, রাঢ় দেশ গাঁথে
উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর
রাজনৈতিক সম্প্রসারে 
কেঁপে ওঠে স্থানেশ্বর।

একদিকে তিনি রক্ষা করেন
হিন্দুত্বের ওই মতি
পরমতসহিষ্ণু তবু
মহাবিহারেও স্থিতি ।

জলকষ্টে দীঘির জল
শরশঙ্ক খোঁড়েন
নালন্দাতে বাড়ান হাত 
ঐতিহ্যতে মোড়েন।

কৃষি শিল্প জ্ঞানচর্চা
বাণিজ্যে অগ্রগতি
এমন রাজ্য শাসন করেন 
গৌড়ের অধিপতি ।

বঙ্গাব্দের সূচনা খানা
হয়ে যায় তাঁর হস্তে
পাঁচশত তিরানব্বই সাল
বিয়োগ করার ন্যস্তে ।

বাদ দাও যদি অঙ্কটা ওই
দু'হাজার পার একুশ
চৌদ্দোশ আটাশএলো
এলো বাঙালির হুঁশ।

✍ কল্যাণ চক্রবর্তী
🎨 ছবি এঁকেছেন- শীর্ষ আচার্য


আমার কল্পনার দৃষ্টিতে বাংলা বিহার উড়িষ্যার সম্রাট গৌরাধিপতি শশাঙ্ক এঁর নতুন আঙ্গিকে চিত্র অঙ্কন করলাম। বঙ্গাব্দের প্রবর্তক ও বাঙালির হৃদয় সম্রাট শশাঙ্কের জয়। শুভঃ বাঙালি নববর্ষ। 

Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

স্বজাগ্রত হিন্দু Vs স্বয়ংসেবকের মধ্যে পার্থক্য

একজন স্বজাগ্রত হিন্দু আর একজন স্বয়ংসেবকের মধ্যে প্রচুর পার্থক্য থাকে- একটা ধর্মের ষাঁড়, অন্যটা কলুর বলদ। একজনের শক্তি আর ইচ্ছা অসীম, অন্যজন হাল টানতে টানতে আর বৃত্তের চারিদিকে ঘুরতে ঘুরতে নিজের শক্তির কথা ভুলে যায়। একজন নিজের ইচ্ছা অনুসারে কাজ করে, অন্যজনকে লাঠি মেরে মেরে কাজ করাতে হয়।  সারাদিন দৌড়ে বেড়ালেও, পরিশ্রম করলেও কোনো অহংকার বোধ জন্মায় না। অন্যজন  যেহেতু সারাক্ষণ গলায় দড়ি বাঁধা থাকে, তাই তার মনে হয়, সে সারাক্ষণ কাজ করছে। তাই তার কিছুটা অহংকার বোধ জন্মায়। বিধ্বংসী শক্তির অধিকারী, যতটা শান্ত, ততটাই উগ্র। উল্টোদিকে, সারাক্ষণ ফোঁসফোঁস করে, কিন্ত লড়াইয়ের সময় আক্রমণ করতেই পারে না। Type 1 - যোগী আদিত্যনাথ, হিমন্ত বিশ্বশর্মা  Type 2- মনোহারলাল খট্টর, (former Pracharak, RSS) শিবরাজ সিং চৌহান 🟢মুসলমান সম্পর্কে প্রত্যেকের বিচারধারা আলাদা আলাদা। বামপন্থীদের মতে, সংখ্যালঘু মুসলমানরা অত্যাচারিত, প্রতারিত, ক্ষুধার্ত। তাই তারা কখনো সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের করা বঞ্চনার প্রতিবাদে, কখনো ক্ষিদের জ্বালায় কাতর হয়ে ধনবান হিন্দুদের উপর আক্রমণ করে। সেটা করতেই ...