Skip to main content

ভারতীয় ক্রিকেট খেলাধুলা কেন শুধুমাত্র Star Sports চ্যানেলেই সম্প্রসারণ করা হয়?

 ভারতীয় ক্রিকেট খেলাধুলা শুধুমাত্র Star Sports চ্যানেলেই সম্প্রচার করা হয় কারণ Star India, যা ভারতের বৃহত্তম মিডিয়া সংস্থা, ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (BCCI) এর সাথে একটি দীর্ঘমেয়াদী চুক্তির অধীনে ভারতীয় ক্রিকেটের একচেটিয়া সম্প্রচার অধিকার রয়েছে। এই চুক্তির অধীনে, Star India ভারতীয় ক্রিকেটের সমস্ত ফর্ম্যাট, যার মধ্যে রয়েছে আন্তর্জাতিক, ঘরোয়া এবং মহিলা ক্রিকেট, সম্প্রচার করে।

Star India এই চুক্তিটি জিতেছে কারণ এটি BCCI-এর কাছে সর্বোচ্চ অর্থ প্রদান করেছিল। Star India-এর কাছে ভারতে একটি বিশাল গ্রাহক বেস রয়েছে, এবং এটি ভারতীয় ক্রিকেটের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে চায়।

Star Sports-এর বাইরে ভারতীয় ক্রিকেট সম্প্রচারের কিছু বিকল্প রয়েছে, তবে সেগুলি মূলত অনলাইন-ভিত্তিক। উদাহরণস্বরূপ, Hotstar, যা Star India-এর একটি অংশ, ভারতীয় ক্রিকেটের কিছু ম্যাচ সম্প্রচার করে।

অতএব, ভারতীয় ক্রিকেট খেলাধুলা শুধুমাত্র Star Sports চ্যানেলেই সম্প্রচার করা হয় কারণ Star India-এর ভারতীয় ক্রিকেটের একচেটিয়া সম্প্রচার অধিকার রয়েছে।


এই চুক্তির শর্তাবলী নিম্নরূপ:

•চুক্তির মেয়াদ: ৫ বছর

•সম্প্রচারের অধিকার: ভারতীয় ক্রিকেটের সমস্ত ফরম্যাটের সম্প্রচারের অধিকার স্টার ইন্ডিয়া পাবে। এর মধ্যে রয়েছে: 

॰ ভারতীয় পুরুষ ক্রিকেট দলের সব আন্তর্জাতিক ম্যাচ

॰ ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের সব আন্তর্জাতিক ম্যাচ

॰ ভারতীয় ঘরোয়া ক্রিকেটের সব ম্যাচ


•সম্প্রচারের মাধ্যমের ধরন: সম্প্রচারের মাধ্যমের ধরন হল টেলিভিশন, ডিজিটাল এবং স্যাটেলাইট।

•অর্থের পরিমাণ: চুক্তির অর্থের পরিমাণ ৪৮,৩৯০ কোটি টাকা। এটি ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি অর্থের চুক্তি।

এই চুক্তির ফলে ভারতীয় ক্রিকেটের আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। এটি ভারতীয় ক্রিকেটের উন্নয়নে সহায়ক হবে।


চুক্তির কিছু উল্লেখযোগ্য দিক হল:

এই চুক্তির অধীনে, স্টার ইন্ডিয়া ভারতীয় ক্রিকেটের সম্প্রচারের একচেটিয়া অধিকার পাবে।এই চুক্তির মেয়াদ ৫ বছর। এর ফলে, স্টার ইন্ডিয়া ভারতীয় ক্রিকেটের সম্প্রচারের অধিকার পাবে ২০২৮ সাল পর্যন্ত।এই চুক্তির অর্থের পরিমাণ ৪৮,৩৯০ কোটি টাকা। এটি ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি অর্থের চুক্তি।

এই চুক্তির ফলে, ভারতীয় ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা হিসেবে আবির্ভূত হবে।


Source : Google 

Popular posts from this blog

ছেলেরা কেন দিনদিন 'বৌদিবাজ' হয়ে উঠছে?

সমাজটা খুবই খারাপ দিকে যাচ্ছে। ছেলেরা এখন বৌদিবাজ হয়ে উঠেছে! তারা একবার করে প্রেমে ছেঁকা খাওয়ার পর আর অন্য কোনও প্রেমিকা জোটায় না, বৌদিদের সাথে গল্প করে। কারণ - ১| ধোঁকা খায় না ২| হৃদয়ে আঘাত লাগে না ৩| Break up 💔 বলে কিছু থাকে না ৪| অনেকটা Stunt বাজীর মতো, মাথায় কোনো চাপ নেয়ার দরকার পরে না  আর একটা বিষয় হলো এখন বেশিরভাগ ছেলে পড়াশোনা দিকে ব্যস্ত। তাই তাদের হাতেও বেশি সময় থাকে না। আবার বৌদিদের হাতেও বেশি সময় সীমিত। তাই একটা Understanding বজায় থাকে। আরেকটা জিনিস হল নতুন প্রেমিকারা যেরকম নানারকম চাপ দেয়। বৌদীরা অনেকটা বোঝে ব্যাপারগুলো। যেমন- ফাঁকা পকেট, কম সময়, Relation Public না করা... এসব জিনিস। সেই কারণে তারা এতটা চাপ দেয় না। অল্পবয়সী মেয়ের একটু জেদি হয়। তাই তারা অকারণেই ঝগড়া করে যা এমনিতেই চাকরি আর ভবিষ্যতের চিন্তায় চিন্তিত ছেলেদের ভালো লাগে না। তাই তারা বৌদিদের দিকেই ঝোঁকে। বিয়ে তো অবশ্য ভালো কোনো মেয়ে দেখেই করবে, তার আগের সময়টা অন্য দিকে দেয় - বৌদিদের সাথে আড্ডা মারে। বৌদিদের সাথে কথা বলে আর কিছু হোক বা না হোক মানসিক শান্তি আছে। আমার বৌদিবাজ বন্ধুদের জন্য 💖

বলি প্রসঙ্গে আমার মতামত

ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এর চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better, তাহলে বলতে হয় আপনার জীবন আর মৃত্যুর sence নেই। কেন ছাগলের মৃত্যুটাই মৃত্যু? চালকুমড়ো বা আঁখের মৃত্যুটা মৃত্যু নয় কেন? আপনার যদি জীবন আর মৃত্যুর সম্বন্ধ প্রকৃত জ্ঞান থাকতো তাহলে তিনটি ক্ষেত্রেই আপনি সমান দুঃখ পেতেন। কিন্ত আপনার মনে হয় ছাগল বলি দেওয়ার চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better।  আপনার এই প্রকৃতি দেখে বলতে হয়, জীবন বাঁচানো আপনার উদ্দেশ্য নয়, বরং আপনি রক্তকে ভয় পান, অস্ত্র কে ভয় পান। আপনার বাস্তবিক বোধ থাকলে আপনি অস্ত্রের আঘাতে চালকুমড়ো বা আঁখের এবং ছাগ তিনটি বলির ই বিরোধীতা করতেন। কারণ তিনটির প্রকৃতিই একই রকম, এই তিনটে থেকেই অনেক নতুন প্রাণের জন্ম হতে পারতো। তাই তিনটির হত্যাই একই রকম ক্ষতি করে। কিন্ত, শুধুমাত্র ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এটি মানুষের হিংস্র পাশবিক প্রবৃত্তি। তাহলে প্রশ্ন করতে হয়, আমরা কি সত্যিই অহিংস?  আমাদের মায়েরা প্রতিদিন জ্যান্ত মাছগুলো দুহাতে ধরে বঁটিতে ঘচাং করে একবারে জ্যান্তই কেটে ফেলেন। শহরের মাছ-মাংস বিক্রেতারাও একইভাবে কাটেন। তখন কি সেটা নৃশংসতা নয়? কেন আমরা ব

রাষ্ট্রভক্ত বীরাঙ্গনা হীরা দে

 🌹💥🕉️ দুর্নীতিবাজদের সাথে কেমন আচরণ করা উচিত তার উদাহরণ আমাদের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা থেকে জানা যায়। এই শাস্তিও কোন রাজা বা সরকার দিয়েছিল না দিয়ে ছিল শুধুমাত্র তার পরিবারের সদস্যরা। 💢 1311 খ্রিস্টাব্দে, আলাউদ্দিন খিলজিকে জলোর দুর্গের গোপন কথা বলার জন্য পুরস্কার হিসাবে পাওয়া অর্থ নিয়ে ভিকা দাহিয়া আনন্দের সাথে বাড়ি ফিরছিলেন।এত টাকা এই প্রথম দেখল। হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিল যুদ্ধ শেষ হলে এই টাকা দিয়ে একটা বিলাসবহুল প্রাসাদ তৈরি করে আরামে বসবাস করবে।প্রাসাদের সামনে ঘোড়া বাঁধা থাকবে, চাকর থাকবে।  তার স্ত্রী হীরা স্বর্ণ ও রৌপ্য গয়না দ্বারা সারা শরীর ঢাকা থাকবে। আলাউদ্দিন কর্তৃক জালোর কেল্লায় নিযুক্ত সুবেদারের দরবারে তিনি বড় মর্যাদার বিবেচিত হবেন।বাড়িতে পৌঁছে বিড়বিড় করে হেসে টাকার বান্ডিলটা বাড়িয়ে দিলেন স্ত্রী হীরা দে'র হাতে।  🌹স্বামীর হাতে এত টাকা এবং স্বামীর মুখ ও অভিব্যক্তি দেখে হীরাদে আলাউদ্দিন খিলজির সৈন্যদের দিল্লি ফিরে যাওয়ার কারণ বুঝতে পেরে জালোরের যুদ্ধে হতাশ হয়ে হঠাৎ জালোরের দিকে ফিরে যায়। হীরা দে বুঝতে পেরেছিলেন যে তার স্বামী ভিকা দাহিয়া তার জন্মভূমি জ