Skip to main content

নখে সাদা দাগের কারন কি?

 আপনার নখেও কি এরকম সাদা দাগ আছে? বা কখনও ছিল?



আপনি যদি আপনার নখে এরকম সাদা দাগ দেখতে পান তবে চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই। মূলত ছত্রাক ইনফেকশন, নিদিষ্ট কিছু ওষুধ সেবন এর মত কারণে এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়। মূলত ছয়টি কারণে নখে সাদা দাগ দেখা যেতে পারে। এগুলো হল:


১.ম্যানিকিউর বা হাত ও নখের চিকিৎসা থেকে ক্ষতি :


ম্যানিকিউর করার করার সময় যদি আপনার ম্যানিকিউরিস্ট ধারালো সরঞ্জাম দিয়ে আপনার নখ সজ্জিত করার জন্য যথেষ্ট অভিজ্ঞ না হয় তবে এই সমস্যা হতে পারে।নখের নীচের ত্বককে নেইলবেড বলে।নেইলবেডে বারবার আঘাতের ফলেও সাদা রোগ হতে পারে।

তাই এমন নেইল টেকনিশিয়ানদের কাছে যাওয়া ভালো যারা নেইলের ক্ষতি না করে নখের বৃদ্ধি অপসারণ করতে প্রশিক্ষিত।


২.ছত্রাক সংক্রমণ:


নখে সাদা দাগের আরেকটি সাধারণ কারন হলো ছত্রাক সংক্রমণ। তাই হাত পা ভালো করে দোয়া উচিত এবং পাবলিক প্লেসে খালি পায়ে হাঁটা এড়িয়ে চলা উচিত।


৩.খনিজ পদার্থের ঘাটতি:


বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে নখের সাদা দাগ ক্যালসিয়াম বা জিঙ্কের মতো খনিজের অভাবের লক্ষণ হতে পারে।


৪.কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:


কিছু ওষুধ নখের বৃদ্ধিতে বাধা বা নেইল বেডের ক্ষতি করতে পারে।যার ফলে নখ জুড়ে সাদা রেখা দেখা যায়।তবে ড্রাগ-প্ররোচিত নখের দাগের জন্য কোনো চিকিৎসা নেই। 


৫.ভারী ধাতুর বিষক্রিয়া:


থ্যালিয়াম, আর্সেনিকের মতো বিষাক্ত ভারী ধাতুর সংক্রমণে নখে সাদা দাগ হতে পারে।তাই এসব ভারী ধাতুর সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে।


৬.প্রদাহজনিত রোগ:


অ্যালোপেসিয়া,সোরিয়াসিস এবং একজিমার মতো প্রদাহজনিত রোগ থেকে নখে সাদা দাগ হতে পারে।


এছাড়াও নখে সাদা দাগ দেখা দেওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। কিন্তুু,চিকিৎসকরা বলেছেন যে এটি সহজেই চিকিৎসাযোগ্য এবং নিজ থেকে চলে যায়।তাই এটা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই।


#collected

Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

संस्कृत वर्णमाला

अ आ इ  संस्कृत वर्णमाला अ अ अश्ब; आ आ आम्रः। अश्बः चतुरः ; आम्रः मधुरः। इ इ इक्षु: ; ई ई ईशाः।  रक्षतु सर्वानपि परमेशः। उ उ उदकम्, ऊ ऊ ऊर्मि । उदकम् प्रवहति, प्रभवति ऊर्मिः। ऋ ऋ ऋषिः ; ऋषिं नमामः। ऋ, ऌ इति वयं पठामः। ए ए एडः, स्थूलः पुष्ठः। ऐ ऐ इन्द्रजालिकः । ओ ओ ओतुः, 'म्याव् म्याव् ओतुः। ओ ओषधम्, मास्तु मास्तु। 

শশাঙ্ক

অপরাজিত বঙ্গাধিপতি শশাঙ্ক মহারাজ কানসোনাতে রাজধানী হতে হর্ষে দিয়েছে বাজ। মগধ, গৌড়, রাঢ় দেশ গাঁথে উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর রাজনৈতিক সম্প্রসারে  কেঁপে ওঠে স্থানেশ্বর। একদিকে তিনি রক্ষা করেন হিন্দুত্বের ওই মতি পরমতসহিষ্ণু তবু মহাবিহারেও স্থিতি । জলকষ্টে দীঘির জল শরশঙ্ক খোঁড়েন নালন্দাতে বাড়ান হাত  ঐতিহ্যতে মোড়েন। কৃষি শিল্প জ্ঞানচর্চা বাণিজ্যে অগ্রগতি এমন রাজ্য শাসন করেন  গৌড়ের অধিপতি । বঙ্গাব্দের সূচনা খানা হয়ে যায় তাঁর হস্তে পাঁচশত তিরানব্বই সাল বিয়োগ করার ন্যস্তে । বাদ দাও যদি অঙ্কটা ওই দু'হাজার পার একুশ চৌদ্দোশ আটাশএলো এলো বাঙালির হুঁশ। ✍ কল্যাণ চক্রবর্তী 🎨 ছবি এঁকেছেন- শীর্ষ আচার্য আমার কল্পনার দৃষ্টিতে বাংলা বিহার উড়িষ্যার সম্রাট গৌরাধিপতি শশাঙ্ক এঁর নতুন আঙ্গিকে চিত্র অঙ্কন করলাম। বঙ্গাব্দের প্রবর্তক ও বাঙালির হৃদয় সম্রাট শশাঙ্কের জয়। শুভঃ বাঙালি নববর্ষ।