Skip to main content

মায়েরা বাচ্চাদেরকে মুখে আঙ্গুল ভরতে নিষেধ করেন কেন?

 মায়েরা বাচ্চাদেরকে মুখে আঙ্গুল ভরতে নিষেধ করেন কারণ এটি বেশ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:


রোগজীবাণু সংক্রমণ: বাচ্চারা তাদের আঙ্গুল দিয়ে তাদের চারপাশের জিনিসগুলি স্পর্শ করে, যার মধ্যে রয়েছে নোংরা জিনিসগুলিও। এই জিনিসগুলিতে থাকা রোগজীবাণুগুলি বাচ্চাদের মুখে প্রবেশ করতে পারে এবং বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে, যেমন ডায়রিয়া, ফ্লু, এবং সর্দি-কাশি। 


অতিরিক্ত লালা উৎপাদন: বাচ্চারা যখন তাদের আঙ্গুল মুখে রাখে, তখন তাদের লালা গ্রন্থিগুলি অতিরিক্ত লালা উৎপাদন করতে শুরু করে। এটি লালা থলিতে সংক্রমণের কারণ হতে পারে। 


দাঁতের ক্ষয়: বাচ্চারা যখন তাদের আঙ্গুল মুখে রাখে, তখন তাদের দাঁত ক্ষয় হতে পারে। এটি কারণ আঙ্গুলের রসতে থাকা অ্যাসিড দাঁতের এনামেলকে ক্ষয় করতে পারে। 



বদভ্যাস: বাচ্চারা যখন ছোট থাকে, তখন তারা বিভিন্ন জিনিস মুখে দেওয়ার অভ্যাস করে। যদি তারা এই অভ্যাসটি বড় হয়েও ধরে রাখে, তাহলে এটি একটি বদভ্যাসে পরিণত হতে পারে। 


বাচ্চাদেরকে মুখে আঙ্গুল ভরতে নিষেধ করার জন্য মায়েরা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে:


বাচ্চাদেরকে বুঝিয়ে বলা: বাচ্চাদেরকে বুঝিয়ে বলতে হবে যে মুখে আঙ্গুল ভরলে তারা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। 

বিকল্প উপায় খুঁজে বের করা: বাচ্চাদেরকে তাদের আঙুল মুখে না দিয়ে অন্য কিছু নিয়ে খেলা করার জন্য উৎসাহিত করতে পারেন। 

নিয়ন্ত্রণ: বাচ্চাদেরকে ঘড়ির মধ্যে আঙ্গুল মুখে দেওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য তাদের কাছ থেকে দূরে রাখা যেতে পারে। 


যদি আপনি বাচ্চাকে মুখে আঙ্গুল ভরতে দেখেন, তাহলে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে নিষেধ করুন এবং তাকে অন্য কিছু নিয়ে খেলার জন্য উৎসাহিত করুন।

Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

संस्कृत वर्णमाला

अ आ इ  संस्कृत वर्णमाला अ अ अश्ब; आ आ आम्रः। अश्बः चतुरः ; आम्रः मधुरः। इ इ इक्षु: ; ई ई ईशाः।  रक्षतु सर्वानपि परमेशः। उ उ उदकम्, ऊ ऊ ऊर्मि । उदकम् प्रवहति, प्रभवति ऊर्मिः। ऋ ऋ ऋषिः ; ऋषिं नमामः। ऋ, ऌ इति वयं पठामः। ए ए एडः, स्थूलः पुष्ठः। ऐ ऐ इन्द्रजालिकः । ओ ओ ओतुः, 'म्याव् म्याव् ओतुः। ओ ओषधम्, मास्तु मास्तु। 

শশাঙ্ক

অপরাজিত বঙ্গাধিপতি শশাঙ্ক মহারাজ কানসোনাতে রাজধানী হতে হর্ষে দিয়েছে বাজ। মগধ, গৌড়, রাঢ় দেশ গাঁথে উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর রাজনৈতিক সম্প্রসারে  কেঁপে ওঠে স্থানেশ্বর। একদিকে তিনি রক্ষা করেন হিন্দুত্বের ওই মতি পরমতসহিষ্ণু তবু মহাবিহারেও স্থিতি । জলকষ্টে দীঘির জল শরশঙ্ক খোঁড়েন নালন্দাতে বাড়ান হাত  ঐতিহ্যতে মোড়েন। কৃষি শিল্প জ্ঞানচর্চা বাণিজ্যে অগ্রগতি এমন রাজ্য শাসন করেন  গৌড়ের অধিপতি । বঙ্গাব্দের সূচনা খানা হয়ে যায় তাঁর হস্তে পাঁচশত তিরানব্বই সাল বিয়োগ করার ন্যস্তে । বাদ দাও যদি অঙ্কটা ওই দু'হাজার পার একুশ চৌদ্দোশ আটাশএলো এলো বাঙালির হুঁশ। ✍ কল্যাণ চক্রবর্তী 🎨 ছবি এঁকেছেন- শীর্ষ আচার্য আমার কল্পনার দৃষ্টিতে বাংলা বিহার উড়িষ্যার সম্রাট গৌরাধিপতি শশাঙ্ক এঁর নতুন আঙ্গিকে চিত্র অঙ্কন করলাম। বঙ্গাব্দের প্রবর্তক ও বাঙালির হৃদয় সম্রাট শশাঙ্কের জয়। শুভঃ বাঙালি নববর্ষ।