Tasks.

সরকারকে করতে হবে :-

১| দুই সন্তান নীতি গ্রহণ (Two Child Policy)

২| এক দেশ, এক আইন (Union Civil Code)

৩|ধর্মান্তরন বিরোধী বিল আনা

৪| গোহত্যা নিষিদ্ধ করা

৫| কাশ্মীর গণহত্যা ও কেরালা গণহত্যার বিচার

৬| সাধুদের সুরক্ষা বৃদ্ধি

৭| বিভিন্ন ক্ষেত্রে জরিমানা কমিয়ে শাস্তি বাড়ানো ৬|1947 এর পর ধর্মান্তরিত সকম হিন্দুদের স্বধর্মে ফিরিয়ে আনা

৮| হিন্দু টাইটেলধারী সকল মুসলমানদের স্ব-ধর্মে ফিরিয়ে আনা হোক। অথবা টাইটেল Change করতে বাধ্য করা হোক।

৯| মন্দিরের টাকার উপর সরকারি ট্যাক্স বন্ধ করা ৯| মন্দিরের টাকা হিন্দুদের সাহায্য করার ও স্বধর্মে ফিরিয়ে আনার কাজে লাগানো।

১০| মন্দিরের টাকা নব্যহিন্দুদের সাহায্য করার কাজে লাগানো হোক।

১১| মন্দির ভেঙে বানানো সমস্ত মসজিদ ও গীর্জা কে পুনরায় মন্দির রূপে ফিরিয়ে দেওয়া।

১২| মসজিদের মাইক বন্ধ করা

১৩| বোরকা নিষিদ্ধ করা

১৪| মাদ্রাসার জাল সার্টিফিকেট ব্যবসা বন্ধ করা।

১৫|মাদ্রাসার আর্থিক লেনদেনের উপর নজরদারি ।

১৬| মাদ্রাসা বন্ধ করতে না পারলেও নতুন লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ করা

1৭ | Minority Scholarship বন্ধ করা ১৮| ইমাম ভাতা বন্ধ করা

১৮| গরীব মানুষের সেবা ও চিকিৎসা ও সাহায্যের নাম করে ধর্মান্তরিত করে চলা মিশনারী গুলো বন্ধ করা

১৯| পশ্চিমবঙ্গে Operation All Out চালানো

হিন্দুত্ববাদীদের করতে হবে :-

১| হিন্দুদের এক সন্তান নীতির বিরুদ্ধে প্রচার

২| মেয়েদের Negativity ও Sadness এর বিরুদ্ধে প্রচার।

৩| মেয়েদের সমাজ থেকে নিজেকে পৃথক করে নেওয়ার মানসিকতা (Self Quarantine) বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা

8 | Hindu Ecosystem তৈরী করা

৫| মুসলমানদের Economic Boycott থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ রূপে সমস্ত ক্ষেত্রে Boycott করা

৬| Media_Jihad এর প্রতিবাদ করা

৭| প্রত্যেক ক্ষেত্রে Hindu Brand বা BrandHindutva নিয়ে কাজ করা এবং হিন্দু কে একটি অলাদা brand হিসেবে তুলে ধরা

আগে এত মহাপুরুষ কিভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে জন্ম নিতেন?

রামকৃষ্ণ মিশনের একজন মহারাজকে কিছু দিন আগে প্রশ্ন করা হয়, "মহারাজ, এত মহাপুরুষ কিভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে জন্ম নিতেন? আর বর্তমানে কেন আর সেই মহাপুরুষরা জন্মায় না?" অসাধারণ উত্তরে মহারাজ একটি বাণী উদ্ধৃতির মাধ্যমে বলেছিলেন, "আকাশে প্লেন ওড়ে, সে তো আর যেখানে সেখানে ইচ্ছামত নামতে পারে না! তার নামার জন্য উপযুক্ত এয়ারপোর্ট প্রয়োজন হয়। ঠিক সেই রকম এক সময় ছিল যখন এই ভারতবর্ষে উপযুক্ত ' মা ' ছিল। এখন সেই এয়ারপোর্ট নেই, তাই বড় বড় প্লেন আর নামতে চাইলেও পারছে না"। আধুনিক মনঃ বিজ্ঞানের মতে, সন্তান কেমন মানুষ হবে সেটা ৮৫% নির্ভর করে মা-এর উপর। আর তা নির্ধারণ হয়ে যায় মায়ের গর্ভে সন্তান আসা এবং জন্মের ৫ বছরের মধ্যে। মায়ের চিন্তা, কথা, ভালো লাগা-মন্দ লাগা, রুচি, আদর্শ, সন্তানের উপর দারুনভাবে প্রভাব ফেলতে থাকে গর্ভে থাকা অবস্থাতেই। মায়ের কষ্ট, তার কষ্ট। মায়ের আনন্দ, তার আনন্দ। মায়ের খাবার, তার খাবার। তাহলে মায়ের ইচ্ছা, তার ইচ্ছা হবে না কেন! মায়ের আদর্শ তার আদর্শ, মায়ের জীবনবোধ, সন্তানের জীবন বোধ হবে। সেখান থেকেই তার শিক্ষা শুরু 3 Idiots এর All is Well এর মত...

ইতিহাসের পাতা থেকে - কামিনী রায়

"কেন একজন নারীকে ঘরে বন্দী করে সমাজে তার ন্যায্য স্থান থেকে বঞ্চিত করা হবে?" গর্জে উঠেছিলেন কামিনী রায়। কে ছিলেন এই প্রতিবাদী নারী? আজ বলবো তাঁরই কাহিনী। কামিনী রায় ছিলেন একজন কবি এবং ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা যিনি অনার্স ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক হয়েছেন, যিনি তার সমগ্র জীবন নারী শিক্ষা ও অধিকারের জন্য উৎসর্গ করেছিলেন এবং যিনি তার কর্মের মাধ্যমে ভারতীয় ইতিহাসে একটি আলাদা ছাপ রেখে গেছেন। 1864 সালের 12 অক্টোবর বর্তমান বাংলাদেশের বাকেরগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন কামিনী। অল্প বয়স থেকেই কামিনী সমাজে নিজের জায়গার জন্য লড়াই শুরু করেন। তিনি গণিতে পারদর্শী ছিলেন, কিন্তু কবিতা ও সাহিত্যের প্রতি তিনি তীব্র অনুরাগ অনুভব করেছিলেন। 1880 সালে, তিনি কলকাতার বেথুন কলেজে যোগদান করেন, যেখানে তিনি তার সমসাময়িক, আর এক ভারতীয় নারীবাদী অবলা বোসের সাথে নারীবাদী লেখার অন্বেষণ শুরু করেন। 1886 সালে, 22 বছর বয়সে, তিনি ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা হয়েছিলেন যিনি অনার্স ডিগ্রী লাভ করেন, সংস্কৃতে বিএ সহ স্নাতক হন। তিনি একই বছর একজন শিক্ষক হিসাবে কলেজে যোগদান করেন। কামিনী তার প্রথম কবিতার বই, 'আলো ও ...

দাবাড়ু প্রজ্ঞা!

১০ আগস্ট, ২০০৫'র কথা। তামিলনাড়ু স্টেট কর্পোরেশন ব্যাংকের চাকরিজীবী রমেশ বাবু এবং তাঁর স্ত্রী নাগালাক্সমী'র ঘরে দ্বিতীয় সন্তান হিসেবে জন্ম হলো একটি ছেলের। ভারতের ঐ জায়গাটায় সাধারণত সন্তানদের নামের সাথে বাবার নাম যুক্ত করার রীতি আছে, এবং সে রীতি অনুযায়ী আগত সন্তানের নাম রাখা হলো প্রজ্ঞানন্দ, বাবার নাম যুক্ত করার পর ছেলেটার পুরো নাম দাঁড়ালো: রমেশবাবু প্রজ্ঞানন্দ। আর তাঁর বড় বোন: রমেশবাবু বৈশালী। প্রায় কাছাকাছি বয়সের প্রজ্ঞা আর বৈশালী'র বড় হয়ে ওঠার গল্প প্রায় একই, এবং তাদের মধ্যে একটা বিশেষ মিল আছে- দুজনই দাবাড়ু। দাবাড়ু প্রজ্ঞা আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনায় আসে মাত্র দশ বছর দশ মাস এবং উনিশ দিন বয়সে- ২০১৬ সালের ২৯-এ মে'র ঘটনা। কেআইআইটি ইন্টারন্যাশনাল ওপেন টুর্নামেন্টের নবম রাউন্ডে আল মুথাইয়া'র সাথে খেলা গেমটা জেতার মাধ্যমে প্রজ্ঞা তাঁর আন্তর্জাতিক মাস্টার খেতাবটি নিশ্চিত করেন। শুধু খেতাব পেয়েই শেষ না- প্রজ্ঞানন্দ হয়ে ওঠেন বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী আন্তর্জাতিক মাস্টার! তাঁর ঠিক দুই বছর পর, ২০১৮ সালের ২৩-শে জুন প্রজ্ঞা ইতালিতে অনুষ্ঠিত একটি টুর্নামেন্ট খেলার ম...

𝒯𝒽𝑒 𝐻𝒾𝓃𝒹𝓊𝓉𝓋𝒶

Search This Blog

Tasks.

Popular posts from this blog

আগে এত মহাপুরুষ কিভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে জন্ম নিতেন?

ইতিহাসের পাতা থেকে - কামিনী রায়

দাবাড়ু প্রজ্ঞা!