Skip to main content

সমালোচনা

মনে রাখতে হবে, 
বিজেপি টা "জনসঙ্ঘ" নয়!! 
বিজেপি টা "হিন্দু মহাসভা" নয়!! 
বিজেপি আদৌ অফিসিয়ালি হিন্দুত্ববাদী দল নয়!! 
বিজেপির সংবিধান এ "গান্ধীবাদী সমাজবাদ" কে নীতি হিসাবে গ্রহণ করে দীনদয়াল উপাধ্যায়ের একাত্ম মানবতাবাদ এর প্রচার করেছে!! 

বিজেপি "একাত্ম মানবতার" কে ত্যাগ করেই প্রতিষ্ঠা হয়েছে। বিজেপি শুধু শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর নামটাই উচ্চারণ করে, বাণী নয়!! বিজেপি দীনদয়াল উপাধ্যায় কেও ত্যাগ করেছে!!  বিজেপি সম্পূর্ণরূপে গান্ধীর নীতি ও আদর্শে কংগ্রেসের শুন্যস্থান দখল করে, আরেকটা কংগ্রেস হতে চাইছে!!

নরেন্দ্র মোদীর "সবকা সাথে সবকা বিকাশ" পর্যন্ত বিশ্বাস করে, ঠিক আছে মনে করেছিলাম। কিন্তু উনি দ্বিতীয়বারের নব অবতারে "সবকা বিশ্বাস" জুড়ে দিয়ে নিজের গোপন অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করে দিলেন!!  80 কোটি হিন্দুর বিশ্বাসের কোনও দাম নেই, গান্ধীর মতো! উনার এখন 16% দেশদ্রোহী জেহাদীদের বিশ্বাস অর্জনের অলীক চেষ্টা;
কুকুরের বাঁকা লেজে ঘি মালিশ করে সোজা করার অবাস্তব, অসম্ভব, ব্যর্থ চেষ্টা, একদমই গান্ধীর মতো!! 

তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই, প্রকৃতি শুন্যতা পরিহার করে!! অচিরেই প্রকৃত দেশপ্রেমিক, হিন্দুত্ববাদী দল নিশ্চয়ই উঠে আসবে!! এই সনাতন হিন্দুত্ব যখন জেগেছে, অপর পাল্লায়, দাঁড়ি পাল্লায় হিন্দু ভোট ব্যাঙ্কের পাল্লা অনেক বেশী ভারী হয়ে গেছে!! 

রাজনৈতিক দল নেতাদের দিল্লিতে জামা মসজিদের শাহী ইমাম বুখারীর (আবদুল্লাহ বুখারীর পুত্র আহমেদ বুখারীর) দুয়ারে কপাল ঠোকা বন্ধ হয়ে গেছে!! জেহাদীদের, ইমাম, মৌলভীদের কপালে ভাঁজ লম্বা হয়ে গেছে!!

একটা গাছ সুদীর্ঘ কাল সতেজ থাকে না, তার ফল থেকেই বা কলম থেকে, নতুন সতেজ গাছ জন্মায়!! তবে শুধু ভয় একটাই, হিমন্ত বিশ্বশর্মা, যোগীজী যেন অকালেই শাস্ত্রীজীর পথে চলে না যান... !!

Popular posts from this blog

ছেলেরা কেন দিনদিন 'বৌদিবাজ' হয়ে উঠছে?

সমাজটা খুবই খারাপ দিকে যাচ্ছে। ছেলেরা এখন বৌদিবাজ হয়ে উঠেছে! তারা একবার করে প্রেমে ছেঁকা খাওয়ার পর আর অন্য কোনও প্রেমিকা জোটায় না, বৌদিদের সাথে গল্প করে। কারণ - ১| ধোঁকা খায় না ২| হৃদয়ে আঘাত লাগে না ৩| Break up 💔 বলে কিছু থাকে না ৪| অনেকটা Stunt বাজীর মতো, মাথায় কোনো চাপ নেয়ার দরকার পরে না  আর একটা বিষয় হলো এখন বেশিরভাগ ছেলে পড়াশোনা দিকে ব্যস্ত। তাই তাদের হাতেও বেশি সময় থাকে না। আবার বৌদিদের হাতেও বেশি সময় সীমিত। তাই একটা Understanding বজায় থাকে। আরেকটা জিনিস হল নতুন প্রেমিকারা যেরকম নানারকম চাপ দেয়। বৌদীরা অনেকটা বোঝে ব্যাপারগুলো। যেমন- ফাঁকা পকেট, কম সময়, Relation Public না করা... এসব জিনিস। সেই কারণে তারা এতটা চাপ দেয় না। অল্পবয়সী মেয়ের একটু জেদি হয়। তাই তারা অকারণেই ঝগড়া করে যা এমনিতেই চাকরি আর ভবিষ্যতের চিন্তায় চিন্তিত ছেলেদের ভালো লাগে না। তাই তারা বৌদিদের দিকেই ঝোঁকে। বিয়ে তো অবশ্য ভালো কোনো মেয়ে দেখেই করবে, তার আগের সময়টা অন্য দিকে দেয় - বৌদিদের সাথে আড্ডা মারে। বৌদিদের সাথে কথা বলে আর কিছু হোক বা না হোক মানসিক শান্তি আছে। আমার বৌদিবাজ বন্ধুদের জন্য 💖

বলি প্রসঙ্গে আমার মতামত

ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এর চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better, তাহলে বলতে হয় আপনার জীবন আর মৃত্যুর sence নেই। কেন ছাগলের মৃত্যুটাই মৃত্যু? চালকুমড়ো বা আঁখের মৃত্যুটা মৃত্যু নয় কেন? আপনার যদি জীবন আর মৃত্যুর সম্বন্ধ প্রকৃত জ্ঞান থাকতো তাহলে তিনটি ক্ষেত্রেই আপনি সমান দুঃখ পেতেন। কিন্ত আপনার মনে হয় ছাগল বলি দেওয়ার চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better।  আপনার এই প্রকৃতি দেখে বলতে হয়, জীবন বাঁচানো আপনার উদ্দেশ্য নয়, বরং আপনি রক্তকে ভয় পান, অস্ত্র কে ভয় পান। আপনার বাস্তবিক বোধ থাকলে আপনি অস্ত্রের আঘাতে চালকুমড়ো বা আঁখের এবং ছাগ তিনটি বলির ই বিরোধীতা করতেন। কারণ তিনটির প্রকৃতিই একই রকম, এই তিনটে থেকেই অনেক নতুন প্রাণের জন্ম হতে পারতো। তাই তিনটির হত্যাই একই রকম ক্ষতি করে। কিন্ত, শুধুমাত্র ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এটি মানুষের হিংস্র পাশবিক প্রবৃত্তি। তাহলে প্রশ্ন করতে হয়, আমরা কি সত্যিই অহিংস?  আমাদের মায়েরা প্রতিদিন জ্যান্ত মাছগুলো দুহাতে ধরে বঁটিতে ঘচাং করে একবারে জ্যান্তই কেটে ফেলেন। শহরের মাছ-মাংস বিক্রেতারাও একইভাবে কাটেন। তখন কি সেটা নৃশংসতা নয়? কেন আমরা ব

রাষ্ট্রভক্ত বীরাঙ্গনা হীরা দে

 🌹💥🕉️ দুর্নীতিবাজদের সাথে কেমন আচরণ করা উচিত তার উদাহরণ আমাদের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা থেকে জানা যায়। এই শাস্তিও কোন রাজা বা সরকার দিয়েছিল না দিয়ে ছিল শুধুমাত্র তার পরিবারের সদস্যরা। 💢 1311 খ্রিস্টাব্দে, আলাউদ্দিন খিলজিকে জলোর দুর্গের গোপন কথা বলার জন্য পুরস্কার হিসাবে পাওয়া অর্থ নিয়ে ভিকা দাহিয়া আনন্দের সাথে বাড়ি ফিরছিলেন।এত টাকা এই প্রথম দেখল। হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিল যুদ্ধ শেষ হলে এই টাকা দিয়ে একটা বিলাসবহুল প্রাসাদ তৈরি করে আরামে বসবাস করবে।প্রাসাদের সামনে ঘোড়া বাঁধা থাকবে, চাকর থাকবে।  তার স্ত্রী হীরা স্বর্ণ ও রৌপ্য গয়না দ্বারা সারা শরীর ঢাকা থাকবে। আলাউদ্দিন কর্তৃক জালোর কেল্লায় নিযুক্ত সুবেদারের দরবারে তিনি বড় মর্যাদার বিবেচিত হবেন।বাড়িতে পৌঁছে বিড়বিড় করে হেসে টাকার বান্ডিলটা বাড়িয়ে দিলেন স্ত্রী হীরা দে'র হাতে।  🌹স্বামীর হাতে এত টাকা এবং স্বামীর মুখ ও অভিব্যক্তি দেখে হীরাদে আলাউদ্দিন খিলজির সৈন্যদের দিল্লি ফিরে যাওয়ার কারণ বুঝতে পেরে জালোরের যুদ্ধে হতাশ হয়ে হঠাৎ জালোরের দিকে ফিরে যায়। হীরা দে বুঝতে পেরেছিলেন যে তার স্বামী ভিকা দাহিয়া তার জন্মভূমি জ