হিন্দুদের উপর শাসন করার Process একটাই,
১৷ ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিক শোষণ, হিন্দুদের ক্ষমতাকে ধ্বংস করা।
২| স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্য লাভ
৩| সাহায্য করার নামে স্থানীয় প্রশাসন দখল ও একচ্ছত্ররাজ।
-- এই একই পথ অনুসরণ করা হয়। সে ইংরেজ শাসন হোক মুসলমান শাসন। এখন, আমাদের প্রথম কাজ আর্থিক শোষণ কে প্রতিহত করা, আর্থিক শোষণ প্রতিহত করতে না পারলে আমরা সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সমস্ত ক্ষেত্রেই সব ক্ষমতাচ্যুত হব। আর, ক্ষমতাচ্যুত মানুষের মেরুদণ্ডকে গুঁড়িয়ে দিতে বেশি সময় লাগে না...
পশ্চিমবঙ্গ আর্থিক শোষণের (Economic_Jihad) চরমতম সীমায়। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিকে মুসলমান যুবকেরা ব্যাপকভাবে কব্জা করেছে, প্রচুর মুসলমান নেতার আবির্ভাব ঘটেছে। আমরা যদি আর্থিক শোষণকে প্রতিহত করতে না পারি তাহলে সমূহ বিপদ...
আমাদের মধ্যে অনেকেই মুসলমান বাচ্চাদেরকে পাতা কুড়োতে, প্লাস্টিক কুড়োতে দেখেছেন... তার আগের প্রজন্ম দেখেছে দিন অনা, দিন খাওয়া, একবেলা উপর... আমাদের এই এক প্রজন্মের মধ্যেই একটা সম্প্রদায় এতটা উন্নতি করলো কিভাবে, সেটা গবেষণা করে দেখার মত বিষয়...
আমাদের গ্রামের পাশে একটা মুসলমান গ্রাম ছিলো, সেই গ্রামের লোকজন খুব গরিব ছিলো.... তারা আমাদের গ্রামেই পড়ে থাকতো সারাদিন, কেউ লাঙ্গল বইতো, কেউ গরু চড়িয়ে দিতো..... কেউ ঘাস কেটে দিতো... তারপর দুপুরে মজুরির টাকা নিয়ে তারপর চাল কিনতে পারতো...
একজনের কথা বলছি, সে হালের লাঙ্গল বইতো, তার দু'টো বলদ ছিল সম্বল মাত্র, আর ছিলো 5 টা বাচ্চা... সবাইকে চাইতো " একটু চাল দাও, কাল থেকে খেতে পাইনি কিছু..." এভাবেই চলতো...
তারপর তার ছেলেরা যেই একটু বড়ো হলো, তারা লেবার এর কাজ করতে লাগলো, মাত্র 9-10 বছর বয়সে.... জল সার্টিফিকেট নিয়ে আরব, কুয়েত চলে গেলো... তারা এখন KTM চালিয়ে বেড়াচ্ছে.... কিন্তু, যারা খেতে দিয়েছিলো তাদের অবস্থা যা কার তাই রয়ে গেল.... বরং অনেকেই গরীব হয়ে গেলো.....
এবার কিছু কথা বলি....
*যারা কাজ করতো, তারা শুধুমাত্র হিন্দু গ্রাম গুলোতেই পড়ে থাকতো কেনো? অন্য মুসলমান গ্রামে বা নিজের গ্রামেই তো কাজ খুঁজতে পাড়তো। তাইনা? তাহলে, হিন্দু গ্রামেই পড়ে থাকলো কেনো? এর পিছনের আছে বড়ো Planning.... দেখো, আমাদের গ্রামে প্রায় প্রতিদিনই ওই মুসলমান এলাকার 50 জন কাজ করতো, ওদেরকে মজুরি কম দিতো এটা ঠিক.... কিন্তু, ওরা প্রতিদিনই কাজ পেতো... প্রচুর কাজ পেতো.... অন্যদিকে, আমাদের গ্রামের হিন্দু শ্রমিকরা ওই 50 টি কাজ পেতো... আবার, তারা মুসলমান গ্রামে কাজ করতেও যেতো না.... ফলে মুসলমানদের প্রাপ্ত কাজের সংখ্যা ও হার অনেক বেশি হয়ে গেলো....
(Main Work + 50):(Main Work - 50)
এর ফলে মুসলমানদের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি ঘটলো, অন্যদিকে হিন্দুদের আর্থিক অবনমণ ঘটলো....
ওই 50 টা family বড়ো হল আমাদের হিন্দু গ্রামের খেয়ে-পড়ে।
যারা জমিতে কাজ করেছিলো, তারাই এখন জমির মালিক হয়ে গেলো, জমি বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলো ওইসব মুসলমানদেরকে.... এটাও আর্থিক অবনমণ...
শুধুই দিনমজুর নয়, কলমিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রী, লেবার... সব কিছুই.... এই সমস্ত কাজগুলোই করেছে হিন্দু-গ্রামে.... যারা একসময় "কল সারবেন...... কল সারবেন......." করে চিৎকার করে বেড়াতো, তাদেরকেই এখন সময় নিয়ে দেখা করে আসতে হয়.... "আমার বাড়িতে কল বসাবো.... একটু দেখে এসো তো....."
এছাড়াও, চুরি....
মুসলমানরা চুরি করেছে..... ক্রমাগত..... হিন্দু মন্দিরে, নয়তো, হিন্দু গ্রামে.... মসজিদে চুরি হয়েছে, কখনও শুনেছ? হয়নি, কারণ ওদের একটাই target হিন্দুর ক্ষতি হোক.... কে, কার বাড়ি, কি সেইসব দেখার দরকার নেই.... শুধু হিন্দু হলেই হবে.... সেই কারণে দেখবেন.... কোনো আন্দোলন হলে গাড়ি ভাঙচুর, পুড়িয়ে দেওয়া হয়... কারণ, ওদের target যে কোনও প্রকারে হিন্দুর ক্ষতি করা....
এত দ্রুত এরকম আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি সম্ভব হতো না....
যদি, (Main Work + 50):(Main Work - 50) এই ফর্মুলা টা কাজে না লাগাতো, সেই একই ফর্মুলা এখনও চলছে..... মুসলমানরা এতো টাকা পায় কোথা , এত বড়লোক হচ্ছে কিভাবে আপনি বোঝার চেষ্টা করছেন তাইতো? আপনার বুঝতে বুঝতেই সব শেষ হয়ে যাবে. ...
মুসলমানের Business Policy :-
___________________________
মুসলমানরা সবসময়ই target করে এমন ব্যবসাকে যেটাতে কম সময়ে প্রচুর লাভ করা যায়... এমন ব্যবসাকে...
মুসলমানরা এক এক সময়ে এক একটা ব্যবসাকে target করে, এবং যে ব্যবসাকে target করে তাকে কব্জা করেই ছাড়ে...
মুসলমানের ব্যবসা কব্জা করার 3 টে step--
1. Target Selection:-
------------------------------
প্রথমে কোনো সহজে বেশি লাভ করা যায় এমন ব্যবসাকে target করে... target করে এমন ব্যবসা কে যেটা তে হিন্দু দের প্রাধান্য আছে. যে ব্যবসাটা capture করলে হিন্দু_অর্থনীতির কোমর ভেঙ্গে দেওয়া যায়। যেমন - ফল ব্যবসা, ফুলের ব্যবসা, গরু বেচা কেনার পাইকারি ব্যবসা ...
2.Competition:-
-------------------------
কোনো ব্যবসাকে কব্জা করার জন্য Competition করা খুবই দরকার।
কোনো ব্যবসায়ীকে ডোবানোর জন্য প্রথমেই সেই দোকানের আসেপাশে আরও 3 টে দোকান খোলা হয়... একটু খোঁজ দেখবে ওরা সবাই আত্মীয়।
দাম কিছুটা কম নেওয়া হয়, loss এ বিক্রি করা হয়...
সবাই দাম কম নিচ্ছে দেখে স্বাভাবিকভাবেই ওই দোকানদারকে লোভী মনে হয়, কেউ তার কাছে মাল কেনে না।
তাছাড়া চারটি দোকানের মধ্যে ক্ষদ্দের ভাগ হয়ে যায়, স্বাভাবিকভাবেই সে ব্যবসা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
3. Capture-
------------------
হিন্দু দোকানদার ওই মুসলমান দোকানদারকে দোকান খোলার সুযোগ দিয়েছিলো, কিন্তু, সেই ব্যবসা Capture করার পর অন্য কোনো ব্যবসায়ীকে নতুন করে दुकान খোলার সুযোগ দেওয়া হয় না... আর কেউ competition করার সুযোগ পায় না... পুরো ব্যবসাটাই ওরা নিজেদের কব্জায় করে নেয়... সেই পুরো বাজারটাই ওদের কব্জায় থাকে...
মুসলমানের Business Policy :-
__________________________
🔰মুসলমানরা এখন Marbel, Pipe Line ও furniture এর ব্যবসা Capture করার টার্গেট নিয়েছে। খুব কম টাকায় কাজ করে দিচ্ছে। তবে আগামী 3 বছরের মধ্যেই এই ব্যবসার পুরোটাই ওদের কব্জায় চলে আসবে।
🔰এখন কম টাকায় করে দিচ্ছে আমাদের ভালো লাগছে। যখন, তিনগুণ টাকা ঊসুল করবে তখন বুঝবেন।
🔰আপনি এসব কাজ করানোর জন্য কোনো হিন্দু ছেলে পাবেন না। মার্বেল কেনা থেকে শুরু করে বয়ে আনা, সেগুলো লাগানো, পুরো কাজটাই ওদের কব্জায় থাকবে...
🔰মুসলমানরা একবার যে ব্যবসাকে Capture করে, সেই ব্যবসাতে আর Compitition এর কোনো সুযোগ থাকে না...
🔰ওদের Main theory একটাই। একটা একটা করে Capture করা। যেমন ভাবে মুসলমানরা একটা একটা করে দেশ Capture করেছে, আর হিন্দুরা একটা একটা করে দেশ ত্যাগ করেছে। ঠিক সেই একই Process চলছে Business Jihad এর ক্ষেত্রেও। ওরা একটা একটা করে Business capture করছে আর আমরা একটা ব্যবসা ছেড়ে আর একটা ব্যবসা আরম্ভ করছি। আবার সেটা Capture করছে, আবারও নতুন ব্যবসা আরম্ভ করছি। এভাবেই চলছে.....
যদি এই ব্যাপারটি বুঝে থাকো, তাহলে অন্য লোককেও বোঝাও। আর #boycott_muslim_sellers কে গুরুত্ব দাও....
মুসলমানদের Business Policy :-
---------------------------------------------
মুসলমানরা ফাঁকা চৌরাস্তার মোর, ফাঁকা বাস স্ট্যান্ডে এগুলো দখল করে কেনো?
উত্তর - এটাও একটা business policy। ফাঁকা জায়গা কিছুদিন পরেই পূরণ হবে যাবে, সেই জন্যই চৌরাস্তার মোড়গুলো সবই থাকে মুসলমানদের কব্জায়... যদি চৌরাস্তার মোড়ে দখল করা যায়, তাহলে, সেই এলাকার পুরো ব্যবসা টাই নিজেদের কব্জায় থাকবে...
জাতিভ্রষ্ট করার সুপ্ত বাসনা :-
--------------------------------------
চৌরাস্তার মোড়ের প্রথম দোকান টি হয় পান বিড়ির, তারপর চা, তারপর সেটাই হয়ে যায় চপ মুড়ির দোকান...
আশেপাশের 4/6 টা হিন্দু গ্রাম পেরিয়ে এসে মুসলমান রা main bus stoppage, চৌরাস্তা দখল করে... এতে হিন্দুদের রাগ হতে পারে, বাধা দিতে পারে, দোকানে চুরি হতে পারে, তাই প্রথমে ব্যবসাটা খুব ছোট্ট ভাবেই শুরু হয়... তারপর, পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবসার উন্নতি করে, কিন্তু, যাই হয়ে যাক না কেনো, ওই চৌরাস্তার দখল কিছুতেই ছাড়বে না, কোনোমতেই....
হিন্দু এলাকার মাঝে দোকান খোলার কারণ কি?
----------------------------------------------------------------
*লোককে বিড়ি সিগারেট খাইয়ে, সব সময়ে ডেকে ডেকে কথা বলে বলে #ভালো_মানুষ হিসেবে পরিচিতি নেওয়া..
*ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা...
* ওই একটা মুসলমান দোকানদারের ভালো
ব্যবহার দেখেই সবাই বলে "সব মুসলমান ভালো"...
*কোনটা কার জমি, কে কতটা বড়লোক, কার কতটা ক্ষমতা সেইসব খবর জোগাড় করা এদের কাজ....
*নিজের দুরবস্থার, ছেলেদের অত্যাচার, তার থাকার অসুবিধার, কথা বলে sympathy আদায় করা...
*আশেপাশের কোনো কম দামে জমি বিক্রি আছে কিনা, সেটার খবর নিয়ে সেটাকে কিনে নেওয়া... তারপর, সেই এলাকা টাকে পঁচাতে শুরু করা...
---- আসলে বলতে পারো, বড়ো শিকার করার আগে তার ক্ষমতা পরখ করে দেখা ও কিভাবে শিকার করা হবে, তার প্রথম প্রস্তুতি এটাই....
মুসলমানরা এমন জিনিসের ব্যবসা করে যেগুলো খুব কম দামে কিনে অনেক দামে বিক্রি করা যায়। যেমন-
ডাব-
কেনে- 8> বেচে-40
সজনে ডাঁটা-
কেনে- 300 টাকা/গাছ,
বেচে- 300 টাকা/ Kg
মুসলমানের Business Policy :-
__________________________
মুসলমানের দোকানের জিনিস সস্তা হয় কেনো? মুসলমানরা কাজ করতে টাকা কম নেয় কেনো? আসল উদ্দেশ্য পুরো ব্যবসাটাকে capture করা। যেমন - গরু কেনাবেচার ব্যবসা...
একসময় পশ্চিমবঙ্গ গরু কেন-বেচার ব্যবসা টা বেশিরভাগই করতো বিহারী পাইকাররা... এখানকার বাঙালি লোকেরা সাহায্য পাইকাররা গরু কিনতো...
তখন গোয়ালারা মুসলমানদেরকে গরু বিক্রি করতো না... কোনো মুসলমান গরু কিনতে চাইলে গালাগালি দিতো, মারতো, বলতো "মরুক তাও ভালো, তবুও মুসলমানের হাতে গরু তুলে দেবো না"
তারপর, মুসলমান পাইকাররা হিন্দু গোয়ালাদের হাতে পায়ে ধরে, সারাক্ষণ চাচা চাচা বলে পিছনে পিছনে ঘুরে গরু কিনতে শুরু করলো, প্রয়োজনে কিছু টাকা বেশিও দিলো... এখানকার যারা গরুর খবর দিতো, মধ্যস্থতা এর কাজ করতো তাদেরকে টাকা দিয়ে ব্যবসাটা সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে করলো...
তারপরে, গরু ব্যবসার বর্তমান পরিস্থিতি কী জানো?
1. গরু কেনার জন্য মুসলমান ছাড়া অন্য কোনো পাইকার নেই, যেসব বিহারীরা গরু কিনতো, তারা loss খেয়ে বসে গেছে, গরু লুটপাট হয়েছে, খাটালে চুরি হয়েছে... তাই, এখন তারা গরু কেন বেচার বদলে dairy ব্যবসা আরম্ভ করেছে...
2. এখন গরু বিক্রি করতে গেলে, পাইকাররা বলে "উয়া লেবে কে?" উয়া তো হাড় মাস কিছুই নাই... " তোমার গরুর না আছে দুধ, না আছে চেহারা..."
🔹️2 বছরের এঁড়ে বাছুরের দাম দেয় মাত্র 2000 টাকা, সেটা বাংলাদেশে বিক্রি হয় কম করে 12,000-15,000 টাকা দামে...
🔹️বকনা গরু গুলো কেনে 7,000-12,000 টাকায়, সেগুলো বাংলাদেশে বিক্রি করে 17,000- 20,000 টাকায়...
🔹️গায় গরু গুলো কেনে 15,000- 20,000, সেগুলো বাংলাদেশ বিক্রি করে 40,00-60,000 টাকায়
🔹️মসজিদ থেকে দাম ঠিক করে দিয়েছে, কেউ বেশি দাম দিয়ে গরু কিনবে না...
এখন প্রশ্ন অন্য কেউ ব্যবসা করে না কেনো? অন্য কেউ চেষ্টা করলে কি ওই ব্যবসা করতে পারে না? না, পারেনা, ওরা একবার যে ব্যবসাকে capture করে নেই, তাতে competition এর কোনো সুযোগ নেই... তুমি কোনোমতেই পারবে না.... সমস্ত রকমভাবে তোমাকে ডুবিয়ে মেরে দেবে.... তোমার পক্ষে Recapture করা অসম্ভব....