Skip to main content

মেসেজিং অ্যাপ হিসেবে হোয়াটসঅ্যাপ এবং টেলিগ্রাম

মেসেজিং অ্যাপ হিসেবে হোয়াটসঅ্যাপ এবং টেলিগ্রাম উভয়ই জনপ্রিয়, তবে বিভিন্ন কারণে মানুষ হোয়াটসঅ্যাপকে বেশি পছন্দ করে। হোয়াটসঅ্যাপে ভয়েস এবং ভিডিও কলের সুবিধা পাওয়া যায়, যা ব্যবহারকারীদের কাছে খুবই জনপ্রিয়¹। এছাড়া, হোয়াটসঅ্যাপে কল করার ক্ষেত্রে ডেটা খরচ খুবই কম হয়, যা এটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে¹।


অন্যদিকে, টেলিগ্রাম একটি ক্লাউড-ভিত্তিক মেসেজিং অ্যাপ যা বিভিন্ন ডিভাইস থেকে একই সময়ে বার্তাগুলি অ্যাক্সেস করার সুবিধা দেয় এবং প্রতি ফাইলে 3 গিগাবাইট পর্যন্ত আকারের ফাইল ভাগ করতে পারে²। তবে, মানুষ যে অ্যাপটি ব্যবহার করবে তা নির্ভর করে তাদের প্রয়োজন, অভ্যাস এবং ব্যক্তিগত পছন্দের উপর। হোয়াটসঅ্যাপ অনেক বেশি ব্যবহারকারী আছে এবং এটি অনেকের কাছে পরিচিত, যা এটিকে আরও জনপ্রিয় করে তোলে। টেলিগ্রামের অতিরিক্ত ফিচারগুলি সত্ত্বেও, অনেকে হয়তো হোয়াটসঅ্যাপের সাধারণতা এবং ব্যবহারের সহজতাকে পছন্দ করে থাকেন।


Source: Conversation with Bing, 11/22/2023

(1) হোয়াটসঅ্যাপ নাকি টেলিগ্রাম? কোনটি সেরা? - Banglatech24.com. https://banglatech24.com/0850360/whatsapp-vs-telegram/.

(2) টেলিগ্রাম - টিকিট নেট সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার. https://www.tazkranet.com/bn/telegram/.

(3) ভারতে কেন হোয়াটসঅ্যাপ ছেড়ে সিগনাল বা টেলিগ্রামে ভেড়ার হিড়িক? - BBC .... https://www.bbc.com/bengali/news-55663804.

(4) হোয়াটসঅ্যাপ - উইকিপিডিয়া. https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%B8%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA.

(5) হোয়াটসঅ্যাপ কেলেঙ্কারি: কী করণীয় আমাদের? - Roar বাংলা. https://roar.media/bangla/main/tech/whatsapp-privacy-concerns-and-what-we-should-do.


Source: AI

Popular posts from this blog

আগে এত মহাপুরুষ কিভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে জন্ম নিতেন?

রামকৃষ্ণ মিশনের একজন মহারাজকে কিছু দিন আগে প্রশ্ন করা হয়, "মহারাজ, এত মহাপুরুষ কিভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে জন্ম নিতেন? আর বর্তমানে কেন আর সেই মহাপুরুষরা জন্মায় না?" অসাধারণ উত্তরে মহারাজ একটি বাণী উদ্ধৃতির মাধ্যমে বলেছিলেন, "আকাশে প্লেন ওড়ে, সে তো আর যেখানে সেখানে ইচ্ছামত নামতে পারে না! তার নামার জন্য উপযুক্ত এয়ারপোর্ট প্রয়োজন হয়। ঠিক সেই রকম এক সময় ছিল যখন এই ভারতবর্ষে উপযুক্ত ' মা ' ছিল। এখন সেই এয়ারপোর্ট নেই, তাই বড় বড় প্লেন আর নামতে চাইলেও পারছে না"। আধুনিক মনঃ বিজ্ঞানের মতে, সন্তান কেমন মানুষ হবে সেটা ৮৫% নির্ভর করে মা-এর উপর। আর তা নির্ধারণ হয়ে যায় মায়ের গর্ভে সন্তান আসা এবং জন্মের ৫ বছরের মধ্যে। মায়ের চিন্তা, কথা, ভালো লাগা-মন্দ লাগা, রুচি, আদর্শ, সন্তানের উপর দারুনভাবে প্রভাব ফেলতে থাকে গর্ভে থাকা অবস্থাতেই। মায়ের কষ্ট, তার কষ্ট। মায়ের আনন্দ, তার আনন্দ। মায়ের খাবার, তার খাবার। তাহলে মায়ের ইচ্ছা, তার ইচ্ছা হবে না কেন! মায়ের আদর্শ তার আদর্শ, মায়ের জীবনবোধ, সন্তানের জীবন বোধ হবে। সেখান থেকেই তার শিক্ষা শুরু 3 Idiots এর All is Well এর মত...

ইতিহাসের পাতা থেকে - কামিনী রায়

"কেন একজন নারীকে ঘরে বন্দী করে সমাজে তার ন্যায্য স্থান থেকে বঞ্চিত করা হবে?" গর্জে উঠেছিলেন কামিনী রায়। কে ছিলেন এই প্রতিবাদী নারী? আজ বলবো তাঁরই কাহিনী। কামিনী রায় ছিলেন একজন কবি এবং ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা যিনি অনার্স ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক হয়েছেন, যিনি তার সমগ্র জীবন নারী শিক্ষা ও অধিকারের জন্য উৎসর্গ করেছিলেন এবং যিনি তার কর্মের মাধ্যমে ভারতীয় ইতিহাসে একটি আলাদা ছাপ রেখে গেছেন। 1864 সালের 12 অক্টোবর বর্তমান বাংলাদেশের বাকেরগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন কামিনী। অল্প বয়স থেকেই কামিনী সমাজে নিজের জায়গার জন্য লড়াই শুরু করেন। তিনি গণিতে পারদর্শী ছিলেন, কিন্তু কবিতা ও সাহিত্যের প্রতি তিনি তীব্র অনুরাগ অনুভব করেছিলেন। 1880 সালে, তিনি কলকাতার বেথুন কলেজে যোগদান করেন, যেখানে তিনি তার সমসাময়িক, আর এক ভারতীয় নারীবাদী অবলা বোসের সাথে নারীবাদী লেখার অন্বেষণ শুরু করেন। 1886 সালে, 22 বছর বয়সে, তিনি ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা হয়েছিলেন যিনি অনার্স ডিগ্রী লাভ করেন, সংস্কৃতে বিএ সহ স্নাতক হন। তিনি একই বছর একজন শিক্ষক হিসাবে কলেজে যোগদান করেন। কামিনী তার প্রথম কবিতার বই, 'আলো ও ...

দাবাড়ু প্রজ্ঞা!

১০ আগস্ট, ২০০৫'র কথা। তামিলনাড়ু স্টেট কর্পোরেশন ব্যাংকের চাকরিজীবী রমেশ বাবু এবং তাঁর স্ত্রী নাগালাক্সমী'র ঘরে দ্বিতীয় সন্তান হিসেবে জন্ম হলো একটি ছেলের। ভারতের ঐ জায়গাটায় সাধারণত সন্তানদের নামের সাথে বাবার নাম যুক্ত করার রীতি আছে, এবং সে রীতি অনুযায়ী আগত সন্তানের নাম রাখা হলো প্রজ্ঞানন্দ, বাবার নাম যুক্ত করার পর ছেলেটার পুরো নাম দাঁড়ালো: রমেশবাবু প্রজ্ঞানন্দ। আর তাঁর বড় বোন: রমেশবাবু বৈশালী। প্রায় কাছাকাছি বয়সের প্রজ্ঞা আর বৈশালী'র বড় হয়ে ওঠার গল্প প্রায় একই, এবং তাদের মধ্যে একটা বিশেষ মিল আছে- দুজনই দাবাড়ু। দাবাড়ু প্রজ্ঞা আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনায় আসে মাত্র দশ বছর দশ মাস এবং উনিশ দিন বয়সে- ২০১৬ সালের ২৯-এ মে'র ঘটনা। কেআইআইটি ইন্টারন্যাশনাল ওপেন টুর্নামেন্টের নবম রাউন্ডে আল মুথাইয়া'র সাথে খেলা গেমটা জেতার মাধ্যমে প্রজ্ঞা তাঁর আন্তর্জাতিক মাস্টার খেতাবটি নিশ্চিত করেন। শুধু খেতাব পেয়েই শেষ না- প্রজ্ঞানন্দ হয়ে ওঠেন বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী আন্তর্জাতিক মাস্টার! তাঁর ঠিক দুই বছর পর, ২০১৮ সালের ২৩-শে জুন প্রজ্ঞা ইতালিতে অনুষ্ঠিত একটি টুর্নামেন্ট খেলার ম...