Skip to main content

পসমন্দা মুসলমানদের উদ্দেশ্যে বিজেপির স্নেহ!

ভারতীয় রাজনীতি এক নতুন দিকে ঘুরতে চলেছে। দেশজুড়ে 'স্নেহযাত্রা', মুসলমানদের অনুন্নয়ণ, পিছিয়ে পড়া আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে আসতে চলেছে।

এবার থেকে সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস এর পাশাপাশিই সংখ্যালঘুদের 'স্নেহ' বিষয়টি উঠতে চলেছে।

টার্গেট- মুসলমান ও খ্রিস্টান ভোট
এলাকা- কেরালা, গোয়া, উত্তর-পূর্ব 

2002 এ মুসলমানের আগুনে ট্রেন জ্বলে অযোধ্যা থেকে ফেরা 58 জন কারসেবক মারা গেছিলো। কিন্ত সেই 2002 এই 300 হিন্দু পুলিশের গুলিতে মারা যায়। 50,000 হিন্দু জেলে যায়। আজও বহু হিন্দু আজীবন কারাবাস ভোগ করছে।

আর এইসব কালি মুছতে তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী 'সদ্ভাবনা যাত্রা' শুরু করেছিলেন। এবার সেই মডেলেই এবার দেশজুড়ে 'স্নেহ যাত্রা' শুরু হতে চলেছে।

তেলঙ্গনায় বিজেপির তরফে দু'দিনের সর্বভারতীয় বৈঠক ডাকা হয়েছিল। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, 'বিজেপির নীতি হল ভারতকে সন্তুষ্টি থেকে সম্পূর্ণতার দিকে নিয়ে যাওয়া।'

মোদী আরও বলেছেন, ‘যেহেতু আমরা এখন ক্ষমতায় আছি, আমাদের উচিত ‘স্নেহযাত্রা’ বের করা। আগে আমরা সংগ্রাম যাত্রা বের করতাম। এখন তা স্নেহ যাত্রা হওয়া উচিত।’






Popular posts from this blog

Indian Population 2050

আমার কথা প্রথমে কিছুটা ভিত্তিহীন মনে হয়। কিন্ত পরে সেটাই সত্যি হয়ে যায়। কিছু তথ্য দিয়ে রাখি, ১| আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা চিনকে ছাড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ হবে ভারত। বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা 141 কোটি, আর চিনের জনসংখ্যা 142 কোটি। আগামী 1 বছরে চিনকে ছাড়িয়ে যাওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। ২| আপনি যেটা ভাবছেন সরকার কিন্ত সেটা ভাবছে না। সরকারের ভাবনা হলো, একটি বৃহৎ জনসংখ্যা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সরকার Man কে Manpower এ রূপান্তরিত করার কথা ভাবছে। সরকার ভারতের জনসংখ্যা বাড়াতে চলেছে। 2050 এ ভারতের জনসংখ্যা বেড়ে হবে 166, আর চিনের জনসংখ্যা কমে হবে 131 কোটি। ৩| ভারতের স্বপ্ন সবচেয়ে কর্মক্ষম, সবচেয়ে তারুণ্যে ভরা দেশে পরিণত হওয়া। এই স্বীকৃতি ভারতের কাছে থাকবে না 2050 এ ভারতের মানুষের কর্মক্ষমতা এবং তারুণ্য হ্রাস পাবে। বরং পাকিস্তান, আমেরিকা এবং বাংলাদেশ এই তালিকার শীর্ষে থাকবে। ৪| জন্ম_নিয়ন্ত্রণের যে কুফল চিন ভোগ করছে ভারত তা চাই না। তাই জন্ম_নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটবে না ভারত। তাছাড়া দক্ষিণে জন্ম বৃদ্ধির হার অনেক কম। উত্তরে জন্ম_হার অনেক বেশি। ফলে একটি উত্...

संस्कृत वर्णमाला

अ आ इ  संस्कृत वर्णमाला अ अ अश्ब; आ आ आम्रः। अश्बः चतुरः ; आम्रः मधुरः। इ इ इक्षु: ; ई ई ईशाः।  रक्षतु सर्वानपि परमेशः। उ उ उदकम्, ऊ ऊ ऊर्मि । उदकम् प्रवहति, प्रभवति ऊर्मिः। ऋ ऋ ऋषिः ; ऋषिं नमामः। ऋ, ऌ इति वयं पठामः। ए ए एडः, स्थूलः पुष्ठः। ऐ ऐ इन्द्रजालिकः । ओ ओ ओतुः, 'म्याव् म्याव् ओतुः। ओ ओषधम्, मास्तु मास्तु। 

শশাঙ্ক

অপরাজিত বঙ্গাধিপতি শশাঙ্ক মহারাজ কানসোনাতে রাজধানী হতে হর্ষে দিয়েছে বাজ। মগধ, গৌড়, রাঢ় দেশ গাঁথে উড়িষ্যা ভুবনেশ্বর রাজনৈতিক সম্প্রসারে  কেঁপে ওঠে স্থানেশ্বর। একদিকে তিনি রক্ষা করেন হিন্দুত্বের ওই মতি পরমতসহিষ্ণু তবু মহাবিহারেও স্থিতি । জলকষ্টে দীঘির জল শরশঙ্ক খোঁড়েন নালন্দাতে বাড়ান হাত  ঐতিহ্যতে মোড়েন। কৃষি শিল্প জ্ঞানচর্চা বাণিজ্যে অগ্রগতি এমন রাজ্য শাসন করেন  গৌড়ের অধিপতি । বঙ্গাব্দের সূচনা খানা হয়ে যায় তাঁর হস্তে পাঁচশত তিরানব্বই সাল বিয়োগ করার ন্যস্তে । বাদ দাও যদি অঙ্কটা ওই দু'হাজার পার একুশ চৌদ্দোশ আটাশএলো এলো বাঙালির হুঁশ। ✍ কল্যাণ চক্রবর্তী 🎨 ছবি এঁকেছেন- শীর্ষ আচার্য আমার কল্পনার দৃষ্টিতে বাংলা বিহার উড়িষ্যার সম্রাট গৌরাধিপতি শশাঙ্ক এঁর নতুন আঙ্গিকে চিত্র অঙ্কন করলাম। বঙ্গাব্দের প্রবর্তক ও বাঙালির হৃদয় সম্রাট শশাঙ্কের জয়। শুভঃ বাঙালি নববর্ষ।