Skip to main content

জিহাদ ও জিহাদের বিরুদ্ধে করণীয় কর্তব্য

সবকটি জিহাদের বিরুদ্ধে আইন আনার ব্যবস্থা করা হোক।জিহাদকে নিষিদ্ধ করা হোক।

জিহাদ 2 প্রকার--

1) কট্টর জিহাদ (Hard Jihad) 
2) বৈচারিক জিহাদ (Soft Jihad )

1) কট্টর জিহাদ (Hard Jihad)

i) জনসংখ্যা জিহাদ:--

■ উপায়:-- এটা আটকানোর জন্য সরকারকে উদ্যোগী হয়ে "দুই সন্তান নীতি" চালু করতে হবে। Hindutvabadi-রা সরকারের

উপর আরও চাপ সৃষ্টি করুন....যাতে সরকার দ্রুত "জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল" পাশ করে...

ii) Love জিহাদ:-

লক্ষ্য:-- হিন্দু মেয়েদেরকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত করা। ■ উপায়:--"Love_Jehad_বিরোধী_নিয়ম" হচ্ছে...নিয়ম্‌ই যথেষ্ট নয়..hindutvabadi-দের সচেতন দৃষ্টি খুব জরুরী.....

iii) Land Jihad:-

■ লক্ষ্য: মালিকানাহীন জমি খাস জমি / হিন্দুদের জমিতে বাড়ি, কবরখানা বানানো, মসজিদ বানানো, মন্দিরকে ভেঙে মসজিদ বানানো।

■ উপায়:-- সমস্ত খাস জমি সরকারের দখল করে নেওয়া। অবৈধ মসজিদ/ কবরস্থানগুলো ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া।

iv)Education Jihad:-

■ লক্ষ্য:-- মাদ্রাসাগুলোতে জিহাদী শিক্ষা দেওয়া এবং জঙ্গী #মানসিকতা তৈরী করা। মসজিদে যারা পড়ে তারা সবাই জঙ্গি না হলেও, তাদের মানসিকতাকে জঙ্গিরা করে দেওয়া। ■ উপায়:-- মসজিদ/মাদ্রাসাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা হোক। মাদ্রাসাগুলো বন্ধ করতে না পারলে, নতুন মাদ্রাসার Licence দেওয়া বন্ধ করা হোক....

v) Victim Jihad:-

■ উদ্দেশ্য -- আসন সংরক্ষণ, সুযোগ-সুবিধা নেওয়া, Muslims Personal Law

■ উপায়:-- Tax দেয় হিন্দুরা, আর Scholarship পায় মুসলমানরা। সমস্ত সংরক্ষণ তুলে দেওয়া হোক....."Unique Civil Code" লাগু করা হোক....

vi) direct jihad:-

■ উদ্দেশ্য:-- অস্ত্র নিয়ে অমুসলিমদের বিরুদ্ধে "Direct Action" 

■ উপায়:-- এটা থেকে রক্ষার একমাত্র উপায় হিন্দুদের অস্ত্র শিক্ষা। আর সমস্ত হিন্দুর একজোট হওয়া...

2. বৈচারিক জিহাদ (Soft Jihad)

i) Economic Jihad:-

■ উদ্দেশ্য -- বিরিয়ানি ও মাংসের দোকানে হালাল মাংস বিক্রি, হিন্দুদের বিভিন্ন পুজোর জিনিস বিক্রি, Particular একটা Business কে পুরো সমাজ মিলে target করা ও সেটা Capure করা।

■ উপায়:-- মুসলমানদের Boycott করা। সমস্ত জিনিস হিন্দুদের দোকান থেকে কেনা...

ii) History Jihadi -

■ উদ্দেশ্য:-- বামপন্থী ইতিহাসবিদদের দিয়ে ভুল ইতিহাস লেখানো,

ও মুঘল সম্রাটদেরকে মহান দেখানো। ■ উপায়:-- ইতিহাস সংশোধন করা। মুসলিম অত্যাচার কে না লুকিয়ে স্পষ্ট ভাবে মুসলমানদের প্রকৃত উদ্দেশ্যকে ব্যাখ্যা করা....

iii) Media Jehad:--

■ উদ্দেশ্য:-- Mediaকে Islam-এর পক্ষে কথা বলানো। ■ উপায় Islam এর উপরে যারা সহানুভূতিশীল সেইসব মিডিয়াকে boycott করা একমাত্র উপায়...

 iv) Film & Music Jihad: --

■ উদ্দেশ্য:- হিন্দুত্বের অপমান ও ইসলামকে মহান দেখানো। ■ উপায়:-- বিগত কিছুদিনে hindutvabadi দের সচেতনতায় জিহাদী Film boycott করার কাজ হয়েছে। এই ব্যাপারে সরকারের নিয়ম বানানো দরকার... যারা film বানাচ্ছে ও যারা censorship certificate দিচ্ছে দু'জনকেই শাস্তি দেওয়া হোক (জরিমানা নয়)।

v) Secularism Jihad:-

■ উদ্দেশ্য:-- বামপন্থীদেরকে ব্যবহার করে এই দেশকে Secularism এর ফাঁদে ফেলা।

■ উপায়:-- Secularismকে boycott করা হোক... ভারতবর্ষকে হিন্দুরাষ্ট্র ঘোষণা করা হোক.....

 হিন্দু ঐক্য দীর্ঘজীবি হোক ✊✊✊

⚔⚔⚔ Jay Shree Ram 🚩🚩🚩

Popular posts from this blog

ছেলেরা কেন দিনদিন 'বৌদিবাজ' হয়ে উঠছে?

সমাজটা খুবই খারাপ দিকে যাচ্ছে। ছেলেরা এখন বৌদিবাজ হয়ে উঠেছে! তারা একবার করে প্রেমে ছেঁকা খাওয়ার পর আর অন্য কোনও প্রেমিকা জোটায় না, বৌদিদের সাথে গল্প করে। কারণ - ১| ধোঁকা খায় না ২| হৃদয়ে আঘাত লাগে না ৩| Break up 💔 বলে কিছু থাকে না ৪| অনেকটা Stunt বাজীর মতো, মাথায় কোনো চাপ নেয়ার দরকার পরে না  আর একটা বিষয় হলো এখন বেশিরভাগ ছেলে পড়াশোনা দিকে ব্যস্ত। তাই তাদের হাতেও বেশি সময় থাকে না। আবার বৌদিদের হাতেও বেশি সময় সীমিত। তাই একটা Understanding বজায় থাকে। আরেকটা জিনিস হল নতুন প্রেমিকারা যেরকম নানারকম চাপ দেয়। বৌদীরা অনেকটা বোঝে ব্যাপারগুলো। যেমন- ফাঁকা পকেট, কম সময়, Relation Public না করা... এসব জিনিস। সেই কারণে তারা এতটা চাপ দেয় না। অল্পবয়সী মেয়ের একটু জেদি হয়। তাই তারা অকারণেই ঝগড়া করে যা এমনিতেই চাকরি আর ভবিষ্যতের চিন্তায় চিন্তিত ছেলেদের ভালো লাগে না। তাই তারা বৌদিদের দিকেই ঝোঁকে। বিয়ে তো অবশ্য ভালো কোনো মেয়ে দেখেই করবে, তার আগের সময়টা অন্য দিকে দেয় - বৌদিদের সাথে আড্ডা মারে। বৌদিদের সাথে কথা বলে আর কিছু হোক বা না হোক মানসিক শান্তি আছে। আমার বৌদিবাজ বন্ধুদের জন্য 💖

বলি প্রসঙ্গে আমার মতামত

ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এর চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better, তাহলে বলতে হয় আপনার জীবন আর মৃত্যুর sence নেই। কেন ছাগলের মৃত্যুটাই মৃত্যু? চালকুমড়ো বা আঁখের মৃত্যুটা মৃত্যু নয় কেন? আপনার যদি জীবন আর মৃত্যুর সম্বন্ধ প্রকৃত জ্ঞান থাকতো তাহলে তিনটি ক্ষেত্রেই আপনি সমান দুঃখ পেতেন। কিন্ত আপনার মনে হয় ছাগল বলি দেওয়ার চেয়ে চালকুমড়ো বা আখ বলি দেওয়া better।  আপনার এই প্রকৃতি দেখে বলতে হয়, জীবন বাঁচানো আপনার উদ্দেশ্য নয়, বরং আপনি রক্তকে ভয় পান, অস্ত্র কে ভয় পান। আপনার বাস্তবিক বোধ থাকলে আপনি অস্ত্রের আঘাতে চালকুমড়ো বা আঁখের এবং ছাগ তিনটি বলির ই বিরোধীতা করতেন। কারণ তিনটির প্রকৃতিই একই রকম, এই তিনটে থেকেই অনেক নতুন প্রাণের জন্ম হতে পারতো। তাই তিনটির হত্যাই একই রকম ক্ষতি করে। কিন্ত, শুধুমাত্র ছাগ বলি দেখলে যদি আপনার মনে হয় এটি মানুষের হিংস্র পাশবিক প্রবৃত্তি। তাহলে প্রশ্ন করতে হয়, আমরা কি সত্যিই অহিংস?  আমাদের মায়েরা প্রতিদিন জ্যান্ত মাছগুলো দুহাতে ধরে বঁটিতে ঘচাং করে একবারে জ্যান্তই কেটে ফেলেন। শহরের মাছ-মাংস বিক্রেতারাও একইভাবে কাটেন। তখন কি সেটা নৃশংসতা নয়? কেন আমরা ব

রাষ্ট্রভক্ত বীরাঙ্গনা হীরা দে

 🌹💥🕉️ দুর্নীতিবাজদের সাথে কেমন আচরণ করা উচিত তার উদাহরণ আমাদের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা থেকে জানা যায়। এই শাস্তিও কোন রাজা বা সরকার দিয়েছিল না দিয়ে ছিল শুধুমাত্র তার পরিবারের সদস্যরা। 💢 1311 খ্রিস্টাব্দে, আলাউদ্দিন খিলজিকে জলোর দুর্গের গোপন কথা বলার জন্য পুরস্কার হিসাবে পাওয়া অর্থ নিয়ে ভিকা দাহিয়া আনন্দের সাথে বাড়ি ফিরছিলেন।এত টাকা এই প্রথম দেখল। হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিল যুদ্ধ শেষ হলে এই টাকা দিয়ে একটা বিলাসবহুল প্রাসাদ তৈরি করে আরামে বসবাস করবে।প্রাসাদের সামনে ঘোড়া বাঁধা থাকবে, চাকর থাকবে।  তার স্ত্রী হীরা স্বর্ণ ও রৌপ্য গয়না দ্বারা সারা শরীর ঢাকা থাকবে। আলাউদ্দিন কর্তৃক জালোর কেল্লায় নিযুক্ত সুবেদারের দরবারে তিনি বড় মর্যাদার বিবেচিত হবেন।বাড়িতে পৌঁছে বিড়বিড় করে হেসে টাকার বান্ডিলটা বাড়িয়ে দিলেন স্ত্রী হীরা দে'র হাতে।  🌹স্বামীর হাতে এত টাকা এবং স্বামীর মুখ ও অভিব্যক্তি দেখে হীরাদে আলাউদ্দিন খিলজির সৈন্যদের দিল্লি ফিরে যাওয়ার কারণ বুঝতে পেরে জালোরের যুদ্ধে হতাশ হয়ে হঠাৎ জালোরের দিকে ফিরে যায়। হীরা দে বুঝতে পেরেছিলেন যে তার স্বামী ভিকা দাহিয়া তার জন্মভূমি জ