Skip to main content

হিন্দুত্বের সারাদিন

 



ধর্মান্তরন বিরোধী বিল পেশ হরিয়ানা বিধানসভায়, খুশি সকল হিন্দুরা

জোরপূর্বক ধর্মান্তরণের বন্ধ করতে হরিয়ানায় পাশ হলো ধর্মান্তরন বিরোধী বিল। মঙ্গলবার (22 মার্চ 2022) দুই ঘণ্টার আলোচনার পর পাশ হয়ে যায় বিলটি। কংগ্রেস সদস্যরা এই বিলের প্রতিবাদে ওয়াক আউট করেছে। 



এই বিলে জোরপূর্বক ধর্মান্তরনকে বন্ধ করতে কড়া পদক্ষেপের কথা উল্লেখ আছে। ধর্মান্তরণ সংশোধন বিল, 2022 (হরিয়ানা প্রিভেনশন অফ ল ফুল কনভার্সন অফ রিলিজিয়ন বিল, 2022) অনুযায়ী বড় যদি লোভ দেখিয়ে বা বল প্রয়োগ করে বা ধোকা দিয়ে  যদি কেউ ধর্ম পরিবর্তন করায় তাহলে এক থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত সাজা এবং কম করে হলেও একটি লাখ টাকা জরিমানা করা হবে।

আইন অনুযায়ী, কেউ যদি অপ্রাপ্তবয়স্ক, মহিলা বা অনুসূচিত জনজাতি কে ধর্মান্তরিত করে বা ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করে তবে 4 থেকে 10 বছর জেল এবং 3 থেকে 10 লাখ টাকা জারিমানা করা হবে।

জোরপূর্বক ধর্মান্তরন প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ 10 বছর জেল এবং নূন্যতম 5 লাখ টাকা জরিমানা। ধর্ম লুকিয়ে বিবাহ করলে 3 থেকে 10 বছরের জেল এবং 3 লাখ টাকা জরিমানা। 


তমিলনাডুর বিরুধুনগর জেলায় একজন মহিলার কে গণধর্ষণ করা হয়েছে। পিড়িতার অভিযোগে আট লোককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে দুজন DMK এর কার্যকর্তা এবং বাকি চারজন নাবালক।

আবার অনেক লোকের একসাথে গণধর্মান্তরণ করা হলে 5 থেকে 10 বছরের জেল এবং 4 লাখ টাকা জরিমানা। তবে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই এই অপরাধ জামিন অযোগ্য।

২|

তামিলনাড়ুতে গণধর্ষণ: বামৈস্লামিক জিহাদ 


তমিলনাডুর বিরুধুনগর জেলায় একজন মহিলার সাথে গ্যাংরেপ করা হয়েছে। পিড়িতের অভিযোগে আট লোককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে দুজন DMK এর কার্যকর্তা এবং বাকি চারজন নাবালক।



গ্রেফতার হওয়া অভিযুক্তদের নাম হরিহরন, জুনেথ আহমেদ, প্রভিন এবং মদাসামি। এছাড়াও 4 নাবালককেও গ্রেফতার করা হয়েছে, যারা ক্লাস 10-12 পড়ে। পুলিশ বক্তব্য ওই মহিলাকে অনেকবার রেপ করা হয়েছে।




৩|

ছত্তিশগড়ের হিন্দুদের ঘর_ওয়াপসি

দারিদ্র্যতায় ভুগতে থাকা ছত্তিশগড় জুড়ে শুধুই ধর্মান্তরনের রমরমা। এবার সেইসব অভাগাদের ঘরে ফেরাতে উদ্যোগ নিলো এক হিন্দু সংগঠন। তাদের পা ধুয়ে ঘরে ফিরিয়ে নিলো । ছত্তিশগড়ের মহাসমুদ্রের কটাঙ্গপালি গ্রামে বিশ্ব কল্যাণ মহাযজ্ঞের মাধ্যমে প্রায় 1200 জনকে হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে আনা হয়। 





Video Link- 

Another Video link-

এই অনুষ্ঠানে সকলের পা ধুয়ে দেন প্রবল প্রতাপ সিং। তার পিতা দিলীপ সিং বাজপেয়ী সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। তিনিও রাজপরিবারের সদস্য তাই হিন্দুধর্ম রক্ষায় ব্রতী হয়েছেন। তিনি বলেছেন - যতদিন সকল ধর্মান্তরতিত হিন্দুকে ঘরে ফেরাতে না পারি ততদিন ঘর-বাপসি চলতে থাকবে।


৪|

আবারো শিরোনামে কেরালা হাইকোর্টের জাজ কমল পাশা।



 কুরআনে নাচ হারাম, তাই পুলিশকে নির্দেশ দিয়ে মোহিনীঅট্টম নৃত্য বন্ধ করিয়ে দিলো কেরালার জাজ কমল পাশা। অপমানে কেঁদে ফেললেন নৃত্যশিল্পী নীনা প্রসাদ। শুধুমাত্র স্টেজ থেকে নামিয়েই দেওয়া হয়নি, তাদের সাথে অভদ্রতাও করা হয়েছে বলে জানান নীনা দেবী।



৫|

শিবমোগা উডুপ্পির পর এবার মহালিঙ্গেশ্বর : বার্ষিক মহোৎসবে দোকান খুলবে শুধুমাত্র হিন্দুরা



সাম্প্রতিক হিজাব বায়না নিয়ে মুসলমানদের বাড়বাড়ন্ত এবং হিন্দু হত্যার প্রতিবাদে কর্ণাটকের হিন্দুদের কার্যকলাপ নতুন নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। 
 

পুত্তুর জেলায় অবস্থিত মহালিঙ্গেশ্বর মন্দিরে অনুষ্ঠিত হওয়া বার্ষিক অনুষ্ঠানে শুধুমাত্র হিন্দুদেরকেই দোকান লাগানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আগামী 10-20 এপ্রিল এই অনুষ্ঠান চলবে। এই অবস্থায় অস্থায়ী দোকানের নিলামের জন্য শুধুমাত্র হিন্দুদেরকেই ডাকা হয়েছে। মন্দির প্রশাসন এই প্রসঙ্গে একটি নোটিশ জারি করেছে। 

এইরকম সিদ্ধান্তের কারণ কি?

কিছুদিন আগেই এই রাজ্যের শিবমোগা অঞ্চলে বজরং দলের সদস্য হর্ষ কে হত্যা করেছিলো জিহাদীরা। এবার তারই প্রতিফলন হিসেবে এই সিদ্ধান্ত বলে জানা যাচ্ছে।


৬|

হোলীতে জিহাদের হাতে মার খাও আবার জেলও খাটো! উত্তরপ্রদেশের বদায়ুতে যাকে মেলো জিহাদীরা, তাকেই ভরা হলো জেলে। ভয়ে পালালো 30 টি পরিবার।

৭|

'सरकारी काफिर मारे जाएँगे, तब वापस होगी CAA-NRC’: सलीम खान को कोर्ट का जमानत देने से इनकार, दिल्ली दंगों की रची थी साजिश


বিস্তারিত- https://hindi.op


৮|

আমেরিকার বায়ুসেনায় এবার তিলক লাগানোর অনুমতি পেলো হিন্দুরা। 

দু'বছর ধরে এই দাবি আদায়ের চেষ্টা করছিলেন দর্শন শাহ। এতোদিন পর পেলেন অনুমতি। অনেক আগে থেকেই অনলাইন সাপোর্ট পাচ্ছিলেন তিনি, এবার খুশির হাওয়া বন্ধু মহলে। 
 



লাভ জিহাদ


খন্ডবা, মধ্যপ্রদেশ : মহম্মদ আরবাজ রাহুল শর্মা সেজে এক হিন্দু মেয়েকে প্রেম জালে ফাঁসায় তারপর চলে যৌন শোষন। এরপর যখন ওই মেয়েটি রাহুলের আসল পরিচয় জেনে যায় তখন সে পুলিশের দ্বারস্থ হয়। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করলে ক্রমাগত কেস তোলে নেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে মহম্মদ আরবাজ। 


ইন্দোর, মধ্যপ্রদেশ : লাভ জিহাদের ফাঁসিয়ে হিন্দু মেয়ের সাথে দুষ্কর্ম ।


পন্ডৃনাথ, মধ্যপ্রদেশ : প্রথমে লাভ জিহাদ। তারপর দুষ্কর্ম। এরপর সমঝোতা করে নেওয়ার জন্য চাপ দেয় আরশাদ। সমঝোতা মেনে না নেওয়ায় আরশাদ, শাহনাজ, সইদ মিলে আবারো ধর্ষণ।

গোকুলগাঁও, খন্ডবা : লাভ জিহাদের ফাঁদে পড়ে মৃত্যুর 40 দিন পর আসমান খানের বিরুদ্ধে FIR করলো মধ্যপ্রদেশ পুলিশ। 



১০|

দিল্লি এয়ারপোর্টেও Land_Jihad



দিল্লী ইন্দিরা গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট সুফী ফকিরের মজার তৈরি করে ফেলেছে মুসলমানরা! সেখানে প্রতিদিনই নিয়মিত নামাজ পড়াও চলছে। তাদের দাবি এই এই মাজারে কারণেই সুরক্ষিত রয়েছে এয়ারপোর্ট। সবই আল্লাহ্‌র দোয়া! 


১১|




“द कश्मीर फाइल्स ब्राह्मणों का दर्द दिखाती है। उन्हें पूरे सम्मान के साथ कश्मीर में सुरक्षित रहने की अनुमति दी जानी चाहिए। निर्माताओं को कई राज्यों में बड़ी संख्या में मुसलमानों की हत्याओं को दिखाने के लिए एक फिल्म बनानी चाहिए। मुसलमान कीड़े नहीं, बल्कि इंसान हैं और देश के नागरिक हैं।”- IAS নিয়াজ খান


কাশ্মীর ফাইলস নিয়ে কুকথা বলার জন্য IAS নিয়াজ খানকে show cause করলো মধ্যপ্রদেশ সরকার।



বাংলাদেশ 

আবারও লাভজিহাদের আগ্রাসন। একই গ্রাম থেকে একদিনে দুইজন নাবালিকা সনাতনি মেয়ে মোল্লার হাত ধরে  নিখোঁজ


নামঃ প্রিতিলতা 
বয়সঃ ১১-১২
পড়ালেখাঃ class 6
গ্রামঃ মহৎপাড়া
পোঃ চাপারহাট
থানাঃ কালিগঞ্জ 
জেলাঃ লালমনিরহাট
গত ২১-০৩-২২ইং বিকেলে থেকে নিখোঁজ হয়েছে।


 একই গ্রামের নিরলা দাস নামে ও এক সনাতনী বোন নিখোঁজ
 নামঃ নিরলা দাস
বয়সঃ ১২-১৩
পড়ালেখাঃ ৬ ক্লাসে পড়ে
গ্রামঃ মহৎপাড়া
পোঃ চাপারহাট
থানাঃ কালিগঞ্জ 
জেলাঃ লালমনিরহাট

সংগৃহীত ঃরংপুর বিভাগীয় লাভ জিহাদ প্রতিরোধ কমিটি গ্রুপ


BISপন্থা

Leftist's Bramha

Leftist's Shiva


Leftist's Hara-Parvati



Hindu Creation



আগামী-









 


Popular posts from this blog

মুসলমানের Business Policy :- __________________________ মুসলমানের দোকানের জিনিস সস্তা হয় কেনো? মুসলমানরা কাজ করতে টাকা কম নেয় কেনো? আসল উদ্দেশ্য পুরো ব্যবসাটাকে capture করা। যেমন - গরু কেনাবেচার ব্যবসা... একসময় পশ্চিমবঙ্গ গরু কেন-বেচার ব্যবসা টা বেশিরভাগই করতো বিহারী পাইকাররা... এখানকার বাঙালি লোকেরা সাহায্য পাইকাররা গরু কিনতো...  তখন গোয়ালারা মুসলমানদেরকে গরু বিক্রি করতো না... কোনো মুসলমান গরু কিনতে চাইলে গালাগালি দিতো, মারতো, বলতো "মরুক তাও ভালো, তবুও মুসলমানের হাতে গরু তুলে দেবো না" তারপর, মুসলমান পাইকাররা হিন্দু গোয়ালাদের হাতে পায়ে ধরে, সারাক্ষণ চাচা চাচা বলে পিছনে পিছনে ঘুরে গরু কিনতে শুরু করলো, প্রয়োজনে কিছু টাকা বেশিও দিলো... এখানকার যারা গরুর খবর দিতো, মধ্যস্থতা এর কাজ করতো তাদেরকে টাকা দিয়ে ব্যবসাটা সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে করলো...  তারপরে, গরু ব্যবসার বর্তমান পরিস্থিতি কী জানো?  1. গরু কেনার জন্য মুসলমান ছাড়া অন্য কোনো পাইকার নেই, যেসব বিহারীরা গরু কিনতো, তারা loss খেয়ে বসে গেছে, গরু লুটপাট হয়েছে, খাটালে চুরি হয়েছে... তাই, এখন তারা গরু কেন বেচার বদলে dairy ব্...

চিন্তাধারার পার্থক্য

আমার নবীর সম্মানে হাত তুললে ওই হাত কেমন করে ভেঙে দিতে হয় সেটাও আমাদের জানা আছে। বিশ্ব নবীর সম্মান is an unparalleled issue। এই ইস্যুতে হেফাজত নাই, এই ইস্যুতে জামাত নাই, এই ইস্যুতে তবলিগ নাই, আওয়ামীলীগ নাই, ১৭ কোটি মানুষ এক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে যায়। হিন্দু এবং মুসলমানদের মধ্যে একটি প্রাথমিক চিন্তাধারার পার্থক্য আছে। একই পরিস্থিতি এবং একই ধরনের মানুষের ভিত্তিতে যদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় তবে পার্থক্য টি আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে। ঘটনা ১ :- কোনো জনবহুল স্থানে একজন মুসলমান হিন্দুদের দেবতার বদনাম করলে হিন্দু যুবকটির দুটি সম্ভাবনা থাকে-  প্রথমত, প্রতিবাদ করা দ্বিতীয়ত, চুপচাপ শুনে চলে আসা ধরুন যুবকটি প্রতিবাদ করে বললো, এইসব আলবাল বললে কানের নীচে দেবো। এরপর কথা কাটাকাটি শুরু হবে। তারপর লোক জড়ো হবে। কয়েকজন মুসলমান অবশ্যই ছুটে আসবে। এরপর হালকা ধস্তাধস্তি হয়ে ব্যাপার টা মিটমাট হয়ে যাবে তখনকার মতো। ওই মুসলমান ছেলেটি যখন বাড়ি ফিরবে তখন সে পরিবার, প্রতিবেশি, এবং মসজিদের তরফ থেকে সাবাসি পাবে। সবাই তার কাজকে সমর্থন করে আবারো একই কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে।  অন্যদিকে, ওই হিন্দু ছেলেটি য...

দেবস্থানম্ বোর্ড

দেবস্থানম্ বোর্ড সম্পর্কে জানেন কি? জানেন না!? আচ্ছা, দূর্গাপূজোর আগে রাস্তায় পিচের পট্টি আর ব্লিচিং পাউডারের দাগ তো নিশ্চয়ই দেখেছেন, কিন্ত ঈদের আগে এটা দেখা যায়না। কারণটা কি?🤔 কখনো ভেবে দেখেছেন!? দেখেননি!? ঠিক আছে বুঝিয়ে বলছি।  মন্দিরগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ, সমন্বয়সাধন, এবং উন্নয়নের কথা বলে দেবস্থানম্ বোর্ড গঠন করা হয়েছিল। বলা হয়েছিলো, মন্দিরগুলোতে আরো বেশি পর্যটক আসবে এবং মন্দিরগুলোর আরো বেশি লাভ হবে। দেবস্থানম বোর্ডের সদস্য প্রায় 17-19 জন। দেবস্থানম্ বোর্ডের Head হলেন মুখ্যমন্ত্রী। এছাড়াও থাকে- ADG (Law & Order),  Tourism Department, Road Development Department, আর মন্দিরের কিছু প্রতিনিধি। দেবস্থানম বোর্ডের আলোচনার বিষয়- ১| টাকাগুলো কোন খাতে কতটা বরাদ্দ করা হবে। ২| পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে কত টাকা বরাদ্দ করা হবে। ৩| কোনটা সংস্কার, কোনটা কুসংস্কার ..... পুজো আয়োজনের অনুমতি দেওয়া যাবি কি না, সেসব আলোচনা করা। *বোর্ডের সর্বোচ্চ নেতা মুখ্যমন্ত্রী, তাই তার সিদ্ধান্তই সব, অন্যান্য সদস্যদের কথাকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না। *মন্দিরের উপার্জন 'অতিরিক্ত_বেশি' -এইকথা বলে...